স্টাফ রিপোর্টার
মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ ও শেরে বাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হকসহ বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের ছয় মুসলিম জাতীয়তাবাদী নেতার পক্ষে ঢাকায় গরু কুরবানি দিয়েছে জাতীয় বিপ্লবী পরিষদ।
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহার দিন রাজধানীর মিরপুরে এ কুরবানি দেন জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ। মুসলিম জাতীয়তাবাদী অন্য নেতারা হলেন- নবাব স্যার সলিমুল্লাহ, আল্লামা ইকবাল, খাজা নাজিমউদ্দীন ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।
কুরবানির আয়োজনে নেতৃত্ব দেন দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামসুদ্দিন, যুগ্ম আহ্বায়ক সাইয়েদ কুতুব, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য তপু তৌহিদ ও রাজু আহমেদ সদর প্রমুখ।
আয়োজনের বিষয়ে মোহাম্মদ শামসুদ্দিন বলেন, 'ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে মুক্ত হয়ে দক্ষিণ এশিয়ার মুসলমানদের জন্য স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় নেতৃত্ব দিয়েছেন নবাব স্যার সলিমুল্লাহ, আল্লামা ইকবাল, মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ, শেরে বাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হক, খাজা নাজিমউদ্দীন ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।
তাদের অবদানের ফলে আমরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মুসলমানেরা আজ স্বাধীনভাবে বেঁচে আছি। তাদের পক্ষে কুরবানি করার মধ্য দিয়ে আমরা জনগণকে আমাদের গৌরবোজ্জ্বল সংগ্রামী অতীতের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছি। আমরা চাই জনগণ যেন মুসলিম জাতীয়তাবাদী লড়াইকে ভুলে না যায়।'
সাইয়েদ কুতুব বলেন, 'চব্বিশের জুলাই বিপ্লবের পর গঠিত নতুন দল জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের আদর্শ হলো মুসলিম জাতীয়তাবাদ। আমরা চাই বাংলাদেশের জনগণ ব্রিটিশ বিরোধী মুসলিম জাতীয়তাবাদী লড়াইকে যেন সব সময় ধারণ করে। এজন্য বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উৎসব ঈদুল আজহায় মুসলিম জাতীয়তাবাদী নেতাদের পক্ষে কুরবানি করা হয়েছে।'
তিনি বলেন, 'এবার শুধু রাজধানীতে মুসলিম জাতীয়তাবাদী নেতাদের পক্ষে কুরবানি করা হলেও আগামীতে সারা দেশে এ আয়োজন করা হবে ইনশাল্লাহ।'
মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ ও শেরে বাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হকসহ বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের ছয় মুসলিম জাতীয়তাবাদী নেতার পক্ষে ঢাকায় গরু কুরবানি দিয়েছে জাতীয় বিপ্লবী পরিষদ।
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহার দিন রাজধানীর মিরপুরে এ কুরবানি দেন জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ। মুসলিম জাতীয়তাবাদী অন্য নেতারা হলেন- নবাব স্যার সলিমুল্লাহ, আল্লামা ইকবাল, খাজা নাজিমউদ্দীন ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।
কুরবানির আয়োজনে নেতৃত্ব দেন দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামসুদ্দিন, যুগ্ম আহ্বায়ক সাইয়েদ কুতুব, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য তপু তৌহিদ ও রাজু আহমেদ সদর প্রমুখ।
আয়োজনের বিষয়ে মোহাম্মদ শামসুদ্দিন বলেন, 'ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে মুক্ত হয়ে দক্ষিণ এশিয়ার মুসলমানদের জন্য স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় নেতৃত্ব দিয়েছেন নবাব স্যার সলিমুল্লাহ, আল্লামা ইকবাল, মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ, শেরে বাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হক, খাজা নাজিমউদ্দীন ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।
তাদের অবদানের ফলে আমরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মুসলমানেরা আজ স্বাধীনভাবে বেঁচে আছি। তাদের পক্ষে কুরবানি করার মধ্য দিয়ে আমরা জনগণকে আমাদের গৌরবোজ্জ্বল সংগ্রামী অতীতের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছি। আমরা চাই জনগণ যেন মুসলিম জাতীয়তাবাদী লড়াইকে ভুলে না যায়।'
সাইয়েদ কুতুব বলেন, 'চব্বিশের জুলাই বিপ্লবের পর গঠিত নতুন দল জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের আদর্শ হলো মুসলিম জাতীয়তাবাদ। আমরা চাই বাংলাদেশের জনগণ ব্রিটিশ বিরোধী মুসলিম জাতীয়তাবাদী লড়াইকে যেন সব সময় ধারণ করে। এজন্য বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উৎসব ঈদুল আজহায় মুসলিম জাতীয়তাবাদী নেতাদের পক্ষে কুরবানি করা হয়েছে।'
তিনি বলেন, 'এবার শুধু রাজধানীতে মুসলিম জাতীয়তাবাদী নেতাদের পক্ষে কুরবানি করা হলেও আগামীতে সারা দেশে এ আয়োজন করা হবে ইনশাল্লাহ।'
নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩৫ মিনিট আগেএর আগে বিকেল ৫টার দিকে তারা যমুনায় পৌঁছান। নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে ছিলেন- দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন- জামায়াত ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, জামায়াত ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম ও জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
২ ঘণ্টা আগেবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, জুলাই সনদ মোটাদাগে সবাই মেনে নিয়েছে। এতে থাকা প্রতিশ্রুতিগুলোর দ্রুত বাস্তবায়ন করা উচিত।
২ ঘণ্টা আগে