আমার দেশ অনলাইন
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কারাগারে থাকার সময় তার সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার স্মৃতিচারণ করেছেন কন্যা শামারুহ মির্জা। এ সময় তিনি বিএনপির ত্যাগী নেতাকর্মীদের উপদেশও দেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বৃহস্পতিবার দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।
শামারুহ মির্জা বলেন, আমি যখন আমার বাবার সঙ্গে জেলখানায় দেখা করতে যেতাম, নিজের কষ্টের কথা কিছু বলত না! শুধু বলত ছেলেগুলোর কথা, কারও নখ তুলে নিয়েছে, কারও শরীরজুড়ে মারের দাগ! কেঁদে ফেলতো আব্বু।
আব্বু নিজেকে খুব অপরাধী ভাবত, বলত এই ছেলেগুলো জীবন শেষ করে আন্দোলন করল, বিয়ে করেনি, অনেকে পড়াশোনা ঠিক করে করেনি! ফেরার সময় আম্মুকে বলত, কিছু টাকা দিয়ে যেও! সেই টাকা আব্বু ছেলেগুলো যাতে ভালো খায়, সেখানে খরচ করত!
তিনি উল্লেখ করেন, পনেরো বছরে গায়ে অনেকের আঁচড় লাগেনি, এখন উড়ে এসে জুড়ে বসে আঙুল ফুলে কলাগাছ হচ্ছে। তুমি এখন কি করবা? কান্নাকাটি করবা, কমপ্লেইন করবা নাকি ব্যাপারটা বুঝে নিজের দিকে তাকাবা?
শামারুহ লিখেন, আজকে কিছু কথা বলি, ভাই ও বোনেরা, তোমরা যারা গত ১৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে আওয়ামীদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছো, মাঠে খেতে বিলে লুকিয়ে থেকেছো, জেলে গেছো, মার খেয়েছো, এখন আল্লাহর ওয়াস্তে নিজের জীবনটা নিয়ে ভাবো! এখন নিজের জীবন নিজের দেশ গড়ার সময়!
কে কি করল, কে কি বললো, না ভেবে ক্যারিয়ার গড়ো, আসল জাতীয়তাবাদী রাজনীতি করো, কারও ক্যাডার হতে যেও না! এই ভাই ওই ভাইয়ের পিছনে না ঘুরে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী রাজনীতি আর লিবারেল ডেমোক্রেসির চর্চা করো, মানুষের সেবা করো! না, কাউকে মাইর দেওয়া তোমার কাজ না! ইউ হ্যাভ ডান ইট এনাফ! গণঅভ্যুত্থানের সরকার নিজেকে সামলাক!
পোস্টে শামারুহ আরও উল্লেখ করেন, লাইফে সবচেয়ে জরুরি হলো ইমান আর স্ট্র্যাটেজি! তুমি যখন আত্মবিশ্বাসী হবে, রাজনীতিও সোজা হবে! তাতেই দলের সবচেয়ে উপকার হবে! The choice is yours!
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কারাগারে থাকার সময় তার সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার স্মৃতিচারণ করেছেন কন্যা শামারুহ মির্জা। এ সময় তিনি বিএনপির ত্যাগী নেতাকর্মীদের উপদেশও দেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বৃহস্পতিবার দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।
শামারুহ মির্জা বলেন, আমি যখন আমার বাবার সঙ্গে জেলখানায় দেখা করতে যেতাম, নিজের কষ্টের কথা কিছু বলত না! শুধু বলত ছেলেগুলোর কথা, কারও নখ তুলে নিয়েছে, কারও শরীরজুড়ে মারের দাগ! কেঁদে ফেলতো আব্বু।
আব্বু নিজেকে খুব অপরাধী ভাবত, বলত এই ছেলেগুলো জীবন শেষ করে আন্দোলন করল, বিয়ে করেনি, অনেকে পড়াশোনা ঠিক করে করেনি! ফেরার সময় আম্মুকে বলত, কিছু টাকা দিয়ে যেও! সেই টাকা আব্বু ছেলেগুলো যাতে ভালো খায়, সেখানে খরচ করত!
তিনি উল্লেখ করেন, পনেরো বছরে গায়ে অনেকের আঁচড় লাগেনি, এখন উড়ে এসে জুড়ে বসে আঙুল ফুলে কলাগাছ হচ্ছে। তুমি এখন কি করবা? কান্নাকাটি করবা, কমপ্লেইন করবা নাকি ব্যাপারটা বুঝে নিজের দিকে তাকাবা?
শামারুহ লিখেন, আজকে কিছু কথা বলি, ভাই ও বোনেরা, তোমরা যারা গত ১৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে আওয়ামীদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছো, মাঠে খেতে বিলে লুকিয়ে থেকেছো, জেলে গেছো, মার খেয়েছো, এখন আল্লাহর ওয়াস্তে নিজের জীবনটা নিয়ে ভাবো! এখন নিজের জীবন নিজের দেশ গড়ার সময়!
কে কি করল, কে কি বললো, না ভেবে ক্যারিয়ার গড়ো, আসল জাতীয়তাবাদী রাজনীতি করো, কারও ক্যাডার হতে যেও না! এই ভাই ওই ভাইয়ের পিছনে না ঘুরে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী রাজনীতি আর লিবারেল ডেমোক্রেসির চর্চা করো, মানুষের সেবা করো! না, কাউকে মাইর দেওয়া তোমার কাজ না! ইউ হ্যাভ ডান ইট এনাফ! গণঅভ্যুত্থানের সরকার নিজেকে সামলাক!
পোস্টে শামারুহ আরও উল্লেখ করেন, লাইফে সবচেয়ে জরুরি হলো ইমান আর স্ট্র্যাটেজি! তুমি যখন আত্মবিশ্বাসী হবে, রাজনীতিও সোজা হবে! তাতেই দলের সবচেয়ে উপকার হবে! The choice is yours!
রাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ মিনিট আগেইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩৪ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জুলাই সনদের মধ্যে যেগুলো নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সেগুলো আগে পাস করে পরে নির্বাচন দিতে হবে। সেই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদকে আইনি রূপ দিতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেবৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে বলে জানান এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের প্রক্রিয়া, মাঠ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে