
স্টাফ রিপোর্টার

জুলাই ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সংঘটিত গণহত্যার দায়ে পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের ঐতিহাসিক মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণায় শুকরিয়া আদায়, ন্যায়বিচারের বিজয় এবং রায়কে যুগান্তকারী মাইলফলক হিসেবে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান।
সোমবার লেবার পার্টির প্রচার সম্পাদক মো. মনির হোসেন খান সাক্ষরিত এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, জুলাইয়ের ছাত্র-জনতার ন্যায়সঙ্গত গণআন্দোলনে রাষ্ট্রীয় বাহিনী ব্যবহার করে যে গণহত্যা চালানো হয়েছিল, আজকের রায় সেই ভয়াবহতম নৃশংসতার বিরুদ্ধে ন্যায়বিচারের পূর্ণ স্বীকৃতি। এই রায় শুধু দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে নয়- এটি স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ, ক্ষমতার অপব্যবহার ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধের বিরুদ্ধে যুগান্তকারী বিচারিক দৃষ্টান্ত।
ডা. ইরান মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করে বলেন, বাংলাদেশের নির্যাতিত, গনহত্যার শিকার ও গুম হওয়া পরিবারের আত্মত্যাগ বৃথা যায়নি। শহীদ আউয়াল মিয়া ও নাঈম হাওলাদারসহ শত শত শহীদ আজ ন্যায়বিচার পেয়েছে- এটাই জাতির দীর্ঘদিনের প্রতীক্ষিত বিজয়।
তিনি আরও বলেন, এই রায় প্রমাণ করেছে, কোনো স্বৈরশাসক জনগণের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে টিকে থাকতে পারে না। ন্যায়বিচার বিলম্বিত হলেও কখনো অস্বীকার করা যায় না। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে জনতার ঐক্য, আত্মত্যাগ ও নৈতিক শক্তিই আজকের এই ঐতিহাসিক রায়ের পথ তৈরি করেছে।
বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান দেশবাসীকে শান্ত-সুশৃঙ্খল থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন- ন্যায়বিচারের এই বিজয়কে শক্তিতে পরিণত করে রাষ্ট্র মেরামত, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং বৈষম্যহীন ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনের সংগ্রাম আরও জোরদার করতে হবে।
তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, তাদের সাহসীকতা ও নিরপেক্ষ ভূমিকা জাতীয় ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।

জুলাই ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সংঘটিত গণহত্যার দায়ে পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের ঐতিহাসিক মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণায় শুকরিয়া আদায়, ন্যায়বিচারের বিজয় এবং রায়কে যুগান্তকারী মাইলফলক হিসেবে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান।
সোমবার লেবার পার্টির প্রচার সম্পাদক মো. মনির হোসেন খান সাক্ষরিত এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, জুলাইয়ের ছাত্র-জনতার ন্যায়সঙ্গত গণআন্দোলনে রাষ্ট্রীয় বাহিনী ব্যবহার করে যে গণহত্যা চালানো হয়েছিল, আজকের রায় সেই ভয়াবহতম নৃশংসতার বিরুদ্ধে ন্যায়বিচারের পূর্ণ স্বীকৃতি। এই রায় শুধু দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে নয়- এটি স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ, ক্ষমতার অপব্যবহার ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধের বিরুদ্ধে যুগান্তকারী বিচারিক দৃষ্টান্ত।
ডা. ইরান মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করে বলেন, বাংলাদেশের নির্যাতিত, গনহত্যার শিকার ও গুম হওয়া পরিবারের আত্মত্যাগ বৃথা যায়নি। শহীদ আউয়াল মিয়া ও নাঈম হাওলাদারসহ শত শত শহীদ আজ ন্যায়বিচার পেয়েছে- এটাই জাতির দীর্ঘদিনের প্রতীক্ষিত বিজয়।
তিনি আরও বলেন, এই রায় প্রমাণ করেছে, কোনো স্বৈরশাসক জনগণের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে টিকে থাকতে পারে না। ন্যায়বিচার বিলম্বিত হলেও কখনো অস্বীকার করা যায় না। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে জনতার ঐক্য, আত্মত্যাগ ও নৈতিক শক্তিই আজকের এই ঐতিহাসিক রায়ের পথ তৈরি করেছে।
বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান দেশবাসীকে শান্ত-সুশৃঙ্খল থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন- ন্যায়বিচারের এই বিজয়কে শক্তিতে পরিণত করে রাষ্ট্র মেরামত, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং বৈষম্যহীন ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনের সংগ্রাম আরও জোরদার করতে হবে।
তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, তাদের সাহসীকতা ও নিরপেক্ষ ভূমিকা জাতীয় ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।

তিনি বলেন, আমরা কেবল এই রায় পেয়েই সন্তুষ্ট নই। আমরা সেদিনই সন্তুষ্ট হব, যেদিন এই রায় কার্যকর করা হবে। আমরা যেদিন আমাদের জীবদ্দশায় শুনতে পাব যে, শেখ হাসিনাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে রায় কার্যকর করা হয়েছে, সেদিনই আমরা শান্তি পাব।
৫ মিনিট আগে
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় চালানো গণহত্যার দায়ে পতিত ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় হওয়ায় স্বস্তি প্রকাশ করে মিছিল করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি)। সোমবার সন্ধ্যা ৬টার পর রাজধানীর বাংলা মটর এলাকায় মিছিল বের করে দলটির নেতা কর্মীরা।
১০ মিনিট আগে
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় চালানো গণহত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডের রায় হওয়া পতিত ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে এক মাসের মধ্যে ভারত থেকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকরের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১৯ মিনিট আগে
এই রায়ের মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিফলিত হয়েছে। রাষ্ট্রকে ব্যবহার করে জনগণকে গুম-খুনের বিরুদ্ধে এই রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
২৬ মিনিট আগে