১৯ জুলাই সোহরাওয়ার্দীর মহাসমাবেশ সফলের আহ্বান
স্টাফ রিপোর্টার
জামায়াতে ইসলামী যেনতেন কোনো নির্বাচন চায় না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। দেশে এখনো নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি এবং জনগণ সংশয়ের মধ্যে আছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি। আগামী ১৯ জুলাই সাত দফা দাবিতে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত জাতীয় মহাসমাবেশ উপলক্ষে মাঠের প্রস্তুতি কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে এই ব্রিফিং করেন তিনি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক গোলাম পরওয়ার বলেন, নির্বাচন পিছানো বা না করার বিষয়ে আমরা কোনো বক্তব্য দেইনি। জামায়াত আমিরের বক্তব্য ভিন্নভাবে গণমাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে। তিনি বলেছেন যেনতেন নির্বাচন যেন না হয়, কেন্দ্র দখলের কোনো নির্বাচন করতে দেয়া হবে না।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পিআর পদ্ধতি না মানলে নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়ার বিষয় পরের কথা।
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ১৯ জুলাই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সাত দফা দাবিতে জাতীয় মহাসমাবেশ আয়োজন করা হয়েছে। এ জন্য অত্যাধুনিক মঞ্চ তৈরিসহ ব্যাপক প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। ঢাকা ও আশপাশের জেলা থেকে আগত মেহমানদের আসা যাওয়া, নামাজ-ওজুর ব্যবস্থা, গাড়ি পার্কিং, মেডিকেল টিমসহ নানা প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। এই মহাসমাবেশের মূল উদ্দেশ্য অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা, মৌলিক সংস্কার করা, গণহত্যার বিচার করা, পিআর পদ্ধতি মেনে নেয়া, জুলাই সনদের ঘোষণা দেয়ার দাবি জানানো।
সমাবেশ থেকে এসব দাবি উত্থাপন করা হবে। আরো অনেক দাবি তুলে ধরা হবে। ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে এই সমাবেশ সফলের আহ্বান জানান তিনি। এছাড়া উদ্যান সংশ্লিষ্ট সরকারের সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগকেও সহযোগিতার আহ্বান জানান জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল।
প্রেস ব্রিফিংয়ে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম, অ্যাডভোকেট মোয়াযযম হোসাইন হেলাল, অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল, মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি ডা. রেজাউল করিমসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
জামায়াতে ইসলামী যেনতেন কোনো নির্বাচন চায় না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। দেশে এখনো নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি এবং জনগণ সংশয়ের মধ্যে আছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি। আগামী ১৯ জুলাই সাত দফা দাবিতে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত জাতীয় মহাসমাবেশ উপলক্ষে মাঠের প্রস্তুতি কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে এই ব্রিফিং করেন তিনি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক গোলাম পরওয়ার বলেন, নির্বাচন পিছানো বা না করার বিষয়ে আমরা কোনো বক্তব্য দেইনি। জামায়াত আমিরের বক্তব্য ভিন্নভাবে গণমাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে। তিনি বলেছেন যেনতেন নির্বাচন যেন না হয়, কেন্দ্র দখলের কোনো নির্বাচন করতে দেয়া হবে না।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পিআর পদ্ধতি না মানলে নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়ার বিষয় পরের কথা।
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ১৯ জুলাই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সাত দফা দাবিতে জাতীয় মহাসমাবেশ আয়োজন করা হয়েছে। এ জন্য অত্যাধুনিক মঞ্চ তৈরিসহ ব্যাপক প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। ঢাকা ও আশপাশের জেলা থেকে আগত মেহমানদের আসা যাওয়া, নামাজ-ওজুর ব্যবস্থা, গাড়ি পার্কিং, মেডিকেল টিমসহ নানা প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। এই মহাসমাবেশের মূল উদ্দেশ্য অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা, মৌলিক সংস্কার করা, গণহত্যার বিচার করা, পিআর পদ্ধতি মেনে নেয়া, জুলাই সনদের ঘোষণা দেয়ার দাবি জানানো।
সমাবেশ থেকে এসব দাবি উত্থাপন করা হবে। আরো অনেক দাবি তুলে ধরা হবে। ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে এই সমাবেশ সফলের আহ্বান জানান তিনি। এছাড়া উদ্যান সংশ্লিষ্ট সরকারের সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগকেও সহযোগিতার আহ্বান জানান জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল।
প্রেস ব্রিফিংয়ে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম, অ্যাডভোকেট মোয়াযযম হোসাইন হেলাল, অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল, মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি ডা. রেজাউল করিমসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে