মির্জা গালিবের পোস্ট
আমার দেশ অনলাইন
মানুষ দুর্নীতি-সন্ত্রাস-সহিংসতা ও চাঁদাবাজি থেকে মুক্তি চাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী ছাত্রশিবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি ও যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. মির্জা গালিব।
মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে তার নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।
মির্জা গালিব লেখেন, সারা দেশের জামায়াত-শিবিরের ভাই-বোনেরা, ডাকসুতে খুব সম্ভবত শিবিরের সমর্থিত প্যানেল ভাল করবে। এটা আপনাদের আশাবাদী করে তুলবে, কনফিডেন্স বাড়িয়ে দেবে—তাতে কোনো প্রবলেম নেই। কিন্তু এই কনফিডেন্সের ঠেলায় অহংকারী আচরণ শুরু করে দিয়েন না। লম্বা-চওড়া স্লোগান দিয়েন না। বরং মানুষের মন পড়েন, চোখের ভাষা বুঝেন। তরুণদের মধ্যে যারা বাংলাদেশপন্থী, ইসলামপন্থী, ভালো ছাত্র, ভালো মানুষ, ভালো নেতা—তাদের মানুষ ভোট দিতে চাইতেছে। মানুষ পরিবর্তন চাইতেছে। মানুষ দুর্নীতি, সন্ত্রাস-সহিংসতা, চাঁদাবাজি থেকে মুক্তি চাইতেছে।
তিনি আরও লেখেন, সকল সংকোচ কাটিয়ে মেয়েরা ভোট দিচ্ছে, হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ভোট দিচ্ছে—তাদের এই আস্থার সামনে বিনয়াবত হয়ে থাকেন। গালাগালির জবাবে চুপ করে থাকেন। অভদ্রতার জবাবে ভদ্রতা দেখান। আর চোখ রাখেন সামনে দিনের দিকে। মানুষের কালকের দিনটা পালটাইয়া দেবার স্বপ্ন শুনান। হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার মতন মানুষ ভালো রাজনীতির পেছনে লাইন ধরবে সামনের দিনগুলোতে।
মানুষ দুর্নীতি-সন্ত্রাস-সহিংসতা ও চাঁদাবাজি থেকে মুক্তি চাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী ছাত্রশিবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি ও যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. মির্জা গালিব।
মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে তার নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।
মির্জা গালিব লেখেন, সারা দেশের জামায়াত-শিবিরের ভাই-বোনেরা, ডাকসুতে খুব সম্ভবত শিবিরের সমর্থিত প্যানেল ভাল করবে। এটা আপনাদের আশাবাদী করে তুলবে, কনফিডেন্স বাড়িয়ে দেবে—তাতে কোনো প্রবলেম নেই। কিন্তু এই কনফিডেন্সের ঠেলায় অহংকারী আচরণ শুরু করে দিয়েন না। লম্বা-চওড়া স্লোগান দিয়েন না। বরং মানুষের মন পড়েন, চোখের ভাষা বুঝেন। তরুণদের মধ্যে যারা বাংলাদেশপন্থী, ইসলামপন্থী, ভালো ছাত্র, ভালো মানুষ, ভালো নেতা—তাদের মানুষ ভোট দিতে চাইতেছে। মানুষ পরিবর্তন চাইতেছে। মানুষ দুর্নীতি, সন্ত্রাস-সহিংসতা, চাঁদাবাজি থেকে মুক্তি চাইতেছে।
তিনি আরও লেখেন, সকল সংকোচ কাটিয়ে মেয়েরা ভোট দিচ্ছে, হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ভোট দিচ্ছে—তাদের এই আস্থার সামনে বিনয়াবত হয়ে থাকেন। গালাগালির জবাবে চুপ করে থাকেন। অভদ্রতার জবাবে ভদ্রতা দেখান। আর চোখ রাখেন সামনে দিনের দিকে। মানুষের কালকের দিনটা পালটাইয়া দেবার স্বপ্ন শুনান। হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার মতন মানুষ ভালো রাজনীতির পেছনে লাইন ধরবে সামনের দিনগুলোতে।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
২২ মিনিট আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগে