
স্টাফ রিপোর্টার

নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণার পর পিআর পদ্ধতির (সংখ্যানুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্ব) দাবিতে আন্দোলন করা জনগণের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে ‘মুনাফেকি’ করা বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি বলেন, গত ১৬ বছরে দেশের কোনো রাজনৈতিক দল এই পদ্ধতির দাবি জানায়নি, তাই হঠাৎ করে এই দাবি ওঠা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। যা দেশের গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ। দেশের সাধারণ মানুষ পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নয়।
বুধবার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রিজভী বলেন, আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতি কিছু স্বার্থান্বেষী মহলের সুদূরপ্রসারী চক্রান্ত। এই পদ্ধতি আবার ফ্যাসিবাদ ফিরে আসার পথ সুগম করবে। আনুপাতিক ভোটপদ্ধতি বাংলাদেশের বিদ্যমান গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সাধারণ মানুষ চাওয়া পরিচিত এলাকার প্রার্থীকে ভোট দিতে। অপরিচিত ‘দলীয় তালিকা’ ভিত্তিক ভোটিং সিস্টেম তাদের কাছে অগ্রহণযোগ্য।
তিনি বলেন, বিএনপি গণতন্ত্রের জন্য দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছে। গণতন্ত্র মানে ভিন্নমতকে সহ্য করা এবং তা প্রকাশের সুযোগ দেওয়া। দেশের সব রাজনৈতিক দল ও জোট তাদের নিজস্ব দাবিদাওয়া নিয়ে কর্মসূচি অধিকার রাখে। কিন্তু হঠাৎ করে পিআর পদ্ধতিকে সামনে এনে এটি ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়—এমন অবস্থান নেওয়া উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং গণতন্ত্রকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা।
বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, পিআর পদ্ধতিকে সামনে আনার পেছনে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র আছে। উদ্দেশ্য হল নির্বাচন বানচাল করা।
আশঙ্কা প্রকাশ করে রিজভী আরও বলেন, ইযরায়েল, নেপালসহ অনেক দেশে পিআর পদ্ধতির কারণে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা তৈরি হয়েছে। এমনকি ফ্রান্সের মতো উন্নত দেশে এই পদ্ধতি নিয়ে নতুন করে ভাবা হচ্ছে।
বাংলাদেশের মতো অপরিণত গণতন্ত্রে এটি ধ্বংসাত্মক হতে পারে। জাতীয় স্বার্থে গঠনমূলক সংলাপ ও সমঝোতার পথে হাঁটতে দলগুলোর প্রতি আহ্বান তিনি। এসময় বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, সহ-দফতর সম্পাদক মুনির হোসেন প্রমুখ।

নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণার পর পিআর পদ্ধতির (সংখ্যানুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্ব) দাবিতে আন্দোলন করা জনগণের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে ‘মুনাফেকি’ করা বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি বলেন, গত ১৬ বছরে দেশের কোনো রাজনৈতিক দল এই পদ্ধতির দাবি জানায়নি, তাই হঠাৎ করে এই দাবি ওঠা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। যা দেশের গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ। দেশের সাধারণ মানুষ পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নয়।
বুধবার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রিজভী বলেন, আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতি কিছু স্বার্থান্বেষী মহলের সুদূরপ্রসারী চক্রান্ত। এই পদ্ধতি আবার ফ্যাসিবাদ ফিরে আসার পথ সুগম করবে। আনুপাতিক ভোটপদ্ধতি বাংলাদেশের বিদ্যমান গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সাধারণ মানুষ চাওয়া পরিচিত এলাকার প্রার্থীকে ভোট দিতে। অপরিচিত ‘দলীয় তালিকা’ ভিত্তিক ভোটিং সিস্টেম তাদের কাছে অগ্রহণযোগ্য।
তিনি বলেন, বিএনপি গণতন্ত্রের জন্য দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছে। গণতন্ত্র মানে ভিন্নমতকে সহ্য করা এবং তা প্রকাশের সুযোগ দেওয়া। দেশের সব রাজনৈতিক দল ও জোট তাদের নিজস্ব দাবিদাওয়া নিয়ে কর্মসূচি অধিকার রাখে। কিন্তু হঠাৎ করে পিআর পদ্ধতিকে সামনে এনে এটি ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়—এমন অবস্থান নেওয়া উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং গণতন্ত্রকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা।
বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, পিআর পদ্ধতিকে সামনে আনার পেছনে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র আছে। উদ্দেশ্য হল নির্বাচন বানচাল করা।
আশঙ্কা প্রকাশ করে রিজভী আরও বলেন, ইযরায়েল, নেপালসহ অনেক দেশে পিআর পদ্ধতির কারণে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা তৈরি হয়েছে। এমনকি ফ্রান্সের মতো উন্নত দেশে এই পদ্ধতি নিয়ে নতুন করে ভাবা হচ্ছে।
বাংলাদেশের মতো অপরিণত গণতন্ত্রে এটি ধ্বংসাত্মক হতে পারে। জাতীয় স্বার্থে গঠনমূলক সংলাপ ও সমঝোতার পথে হাঁটতে দলগুলোর প্রতি আহ্বান তিনি। এসময় বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, সহ-দফতর সম্পাদক মুনির হোসেন প্রমুখ।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত পরিবারের সদস্যরা। এ সময় তারা বিএনপির সঙ্গে একযোগে কাজ করার আশ্বাস প্রদান করেন।
৫ ঘণ্টা আগে
কুরআন-হাদিস পড়া শিখেছি। শুধু তাই নয়, ছাত্রশিবির আমাকে শিখিয়েছে হাজারো জ্ঞান অর্জন করতে পারি কিন্তু যদি কুরআনের জ্ঞান অর্জন করতে না পারি; তাহলে আমি পরিপূর্ণ মানুষ নয়। আমি আজ ছাত্রশিবিরের কাছে চিরকৃতজ্ঞ।
৬ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংকের উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, এ ব্যাংক শরীয়াহ অনুযায়ী পরিচালিত হলেও সব ধর্মের নাগরিকেরাই এর সেবা পেয়ে থাকে। সেখানে কে কোন ধর্মের বিবেচনা করা হয় না। জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় গেলেও সমানভাবে সবার নাগরিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হবে।
৬ ঘণ্টা আগে