বিশেষ প্রতিনিধি
ফিলিস্তিন, কাশ্মীর ও আরাকানে (রোহিঙ্গা) নির্যাতিত মুসলিমদের পাশে দাঁড়াতে হলে শিয়া-সুন্নি-ওহাবি মতানৈক্য ও বিভেদ ভুলে বিশ্বমুসলিমকে এক উম্মাহ হিসেবে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে এবং মুসলিম উম্মাহর ঐক্যের জন্য আলেম সমাজের ভূমিকা রাখতে হবে বলে আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় পরিষদ।
একইসঙ্গে ইসরায়েল ভারত আর মিয়ানমারের ন্যায় মুসলিম নির্যাতনকারীদের সাথে আঁতাত করে মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টিকারীরা মুসলিম উম্মাহর শত্রু। আখেরাতেও তারা আল্লাহর কাছে দায়ী থাকবে।
শুক্রবার বাদ জুমা বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেটে এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়।
জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামসুদ্দিনের সভাপতিত্বে বিক্ষোভে বক্তৃতা করেন যুগ্মআহ্বায়ক সাইয়েদ কুতুব ও ইসলামী ঐক্যজোটের যুগ্ম মহাসচিব ও মুখপাত্র মাওলানা মো. ইলিয়াস আতহারী।
জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামসুদ্দীন বলেন, শিয়া-সুন্নি-ওহাবি মতানৈক্য ও বিবেধ ভুলে বিশ্বমুসলিমকে এক উম্মাহ হিসেবে ফিলিস্তিন, কাশ্মীর ও আরাকানে (রোহিঙ্গা) নির্যাতিত মুসলিমদের পাশে দাঁড়াতে হবে। বিভেদ নয় মুসলিম ঐক্য চাই, উম্মাহর ঐক্য চাই।
ইসরায়েল ভারত আর মিয়ানমারের ন্যায় মুসলিম নির্যাতনকারীর সাথে আঁতাতকারীরা মুসলিম উম্মাহর শত্রু। যারা আলেম হয়ে মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে তারা মুসলিম জাতির শত্রু। আখেরাতে তারাও আল্লাহর কাছে দায়ী থাকবে।
কাশ্মীরের মুসলিম, ফিলিস্তিনের মুসলিম আর আরাকানের মুসলিম এক ও অভিন্ন উম্মাহর সদস্য। তাদের পাশে সকল মুসলিমকে দাঁড়াতে হবে।
এসময় ফিলিস্তিনে নতুন করে ১৬৫ জনকে হত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ফিলিস্তিন, কাশ্মীর ও আরাকানের স্বাধীনতার জন্য এক মুসলিম উম্মাহ হিসেবে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
এ সময় আরো বক্তব্য দেন জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের যুগ্ম-আহ্বায়ক সাইয়েদ কুতুব ও ইসলামী ঐক্যজোটের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মো. ইলিয়াস আতহারী।
উপস্থিত ছিলেন, গালীব ইহসান, আবদুস সালাম, রাজু আহমেদ সদর, ওয়াসিম আহাম্মদ, আবদুল ওয়াহেদ, ফজলুর রহমান, মোঃ আশরাফুল ইসলাম, গোলাম নূর শাফায়েতুল্লাহ, মোঃ আরিফুল ইসলাম, রাকিব মণ্ডল, জিনাত হোসাইন, মোহাম্মাদ শামসুদ্দীন, সাইয়েদ কুতুব, গালীব ইহসান, আব্দুস সালাম, মো. তোফায়েল হোসেন, রাজু আহমেদ সদর, আবদুল ওয়াহেদ, আশরাফুল ইসলাম, গোলাম নূর শাফায়েতুল্লাহ, মো. জিনাত হোসেন, মো. সোহাগ, হাফেজ মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন প্রমুখ।
এমএস
ফিলিস্তিন, কাশ্মীর ও আরাকানে (রোহিঙ্গা) নির্যাতিত মুসলিমদের পাশে দাঁড়াতে হলে শিয়া-সুন্নি-ওহাবি মতানৈক্য ও বিভেদ ভুলে বিশ্বমুসলিমকে এক উম্মাহ হিসেবে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে এবং মুসলিম উম্মাহর ঐক্যের জন্য আলেম সমাজের ভূমিকা রাখতে হবে বলে আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় পরিষদ।
একইসঙ্গে ইসরায়েল ভারত আর মিয়ানমারের ন্যায় মুসলিম নির্যাতনকারীদের সাথে আঁতাত করে মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টিকারীরা মুসলিম উম্মাহর শত্রু। আখেরাতেও তারা আল্লাহর কাছে দায়ী থাকবে।
শুক্রবার বাদ জুমা বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেটে এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়।
জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামসুদ্দিনের সভাপতিত্বে বিক্ষোভে বক্তৃতা করেন যুগ্মআহ্বায়ক সাইয়েদ কুতুব ও ইসলামী ঐক্যজোটের যুগ্ম মহাসচিব ও মুখপাত্র মাওলানা মো. ইলিয়াস আতহারী।
জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামসুদ্দীন বলেন, শিয়া-সুন্নি-ওহাবি মতানৈক্য ও বিবেধ ভুলে বিশ্বমুসলিমকে এক উম্মাহ হিসেবে ফিলিস্তিন, কাশ্মীর ও আরাকানে (রোহিঙ্গা) নির্যাতিত মুসলিমদের পাশে দাঁড়াতে হবে। বিভেদ নয় মুসলিম ঐক্য চাই, উম্মাহর ঐক্য চাই।
ইসরায়েল ভারত আর মিয়ানমারের ন্যায় মুসলিম নির্যাতনকারীর সাথে আঁতাতকারীরা মুসলিম উম্মাহর শত্রু। যারা আলেম হয়ে মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে তারা মুসলিম জাতির শত্রু। আখেরাতে তারাও আল্লাহর কাছে দায়ী থাকবে।
কাশ্মীরের মুসলিম, ফিলিস্তিনের মুসলিম আর আরাকানের মুসলিম এক ও অভিন্ন উম্মাহর সদস্য। তাদের পাশে সকল মুসলিমকে দাঁড়াতে হবে।
এসময় ফিলিস্তিনে নতুন করে ১৬৫ জনকে হত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ফিলিস্তিন, কাশ্মীর ও আরাকানের স্বাধীনতার জন্য এক মুসলিম উম্মাহ হিসেবে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
এ সময় আরো বক্তব্য দেন জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের যুগ্ম-আহ্বায়ক সাইয়েদ কুতুব ও ইসলামী ঐক্যজোটের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মো. ইলিয়াস আতহারী।
উপস্থিত ছিলেন, গালীব ইহসান, আবদুস সালাম, রাজু আহমেদ সদর, ওয়াসিম আহাম্মদ, আবদুল ওয়াহেদ, ফজলুর রহমান, মোঃ আশরাফুল ইসলাম, গোলাম নূর শাফায়েতুল্লাহ, মোঃ আরিফুল ইসলাম, রাকিব মণ্ডল, জিনাত হোসাইন, মোহাম্মাদ শামসুদ্দীন, সাইয়েদ কুতুব, গালীব ইহসান, আব্দুস সালাম, মো. তোফায়েল হোসেন, রাজু আহমেদ সদর, আবদুল ওয়াহেদ, আশরাফুল ইসলাম, গোলাম নূর শাফায়েতুল্লাহ, মো. জিনাত হোসেন, মো. সোহাগ, হাফেজ মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন প্রমুখ।
এমএস
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে