নুরের ওপর হামলা ইস্যুতে গণঅধিকার পরিষদের ব্রিফিং
স্টাফ রিপোর্টার
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের উপর ও পুলিশের কতিপয় সদস্যের হামলার বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে একটা তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে। কিন্তু সেটিরও দৃশ্যমান পদক্ষেপ এখন পর্যন্ত লক্ষ্য করছি না। সরকারের যে টালবাহানা, এই টালবাহানা আমরা কোন ভাবেই মেনে নেব না।
সরকারের পক্ষ থেকে যে ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া উচিৎ ছিল, কি কারণে পদক্ষেপ নিচ্ছে না; এই প্রশ্নটি আজ দেশের মানুষ রাখছে। তার মানে কি সরকার সেনাবাহিনীকে ভয় পাচ্ছে? নাকি অন্য কোনো ষড়যন্ত্র এখানে আছে?
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের শারীরিক অবস্থা ও দেশের বাইরে নেওয়ার বিষয়ে বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বাগান গেটে ব্রিফিং এ গণঅধিকার পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের উপড় হামলার ১৪ দিন পেরিয়ে গেলেও হামলাকারীদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। যারা হামলার সাথে জড়িত; সেনাবাহিনীর কতিপয় সদস্য ও পুলিশ বাহিনীর কতিপয় সদস্য; মিডিয়ার মাধ্যমে সারা দেশের মানুষ দেখেছে। কি ন্যক্কারজনক ভাবে হামলা হয়েছে। কিন্তু আজকে দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে, হামলাকারীরা চিহ্নিত হওয়ার পরেও তারা কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।
তিনি আরো বলেন, 'আমরা জানি সেনাপ্রধান বলেছিলেন, তিনি রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ চান, আওয়ামী লীগকে আবার ফেরাতে চান। কিন্তু তার সে আশা গুড়েবালি হয়েছে। কিন্তু পরবর্তী সময়ে আমরা দেখেছি, জাতীয় পার্টির মাধ্যমে রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ তিনি চেয়েছিলেন। তার একটি নমুনা আমরা দেখেছি, রংপুরে মোস্তাফিজার রহমান তার বক্তব্যে বলেছেন যে, আমরা স্বচ্ছ আওয়ামী লীগকে নিতে চাই এবং নমিনেশন দিতে চাই। সুতরাং এখানে বোঝাই যাচ্ছে সেনাপ্রধান এখানে আবার রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ ফেরাতে চাচ্ছেন।’
তিনি বলেন, নুরুল হক নুর আজকে ১৪ দিন ধরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, সার্বিক যে স্বাস্থ্যের পরিস্থিতি, সেই বিবেচনায় তাকে দেশের বাইরে নিয়ে যেতে পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। সরকারের পক্ষ থেকে প্রেসসচিব শফিকুল ইসলাম আমাদের জানিয়েছিলেন।
কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ আমরা দেখতে পাচ্ছি না। যদি সরকার দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে সরকার সেটি আমাদের জানিয়ে দিক, আমরা আমার নেতা কর্মীরা সংগঠনের পক্ষ থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। আমি অবাক হয়ে যাচ্ছি এখন পর্যন্ত সরকারের ঘোষণার পরও বিদেশে নেওয়া হচ্ছে না।
নুরুল হকের নাকের যে হাড় ভেঙ্গেছে তা দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা। বাংলাদেশের চিকিৎসার ওপর আস্থা রেখে বলছি, তাকে দেশের বাইরে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া উচিত।
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের উপর ও পুলিশের কতিপয় সদস্যের হামলার বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে একটা তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে। কিন্তু সেটিরও দৃশ্যমান পদক্ষেপ এখন পর্যন্ত লক্ষ্য করছি না। সরকারের যে টালবাহানা, এই টালবাহানা আমরা কোন ভাবেই মেনে নেব না।
সরকারের পক্ষ থেকে যে ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া উচিৎ ছিল, কি কারণে পদক্ষেপ নিচ্ছে না; এই প্রশ্নটি আজ দেশের মানুষ রাখছে। তার মানে কি সরকার সেনাবাহিনীকে ভয় পাচ্ছে? নাকি অন্য কোনো ষড়যন্ত্র এখানে আছে?
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের শারীরিক অবস্থা ও দেশের বাইরে নেওয়ার বিষয়ে বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বাগান গেটে ব্রিফিং এ গণঅধিকার পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের উপড় হামলার ১৪ দিন পেরিয়ে গেলেও হামলাকারীদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। যারা হামলার সাথে জড়িত; সেনাবাহিনীর কতিপয় সদস্য ও পুলিশ বাহিনীর কতিপয় সদস্য; মিডিয়ার মাধ্যমে সারা দেশের মানুষ দেখেছে। কি ন্যক্কারজনক ভাবে হামলা হয়েছে। কিন্তু আজকে দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে, হামলাকারীরা চিহ্নিত হওয়ার পরেও তারা কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।
তিনি আরো বলেন, 'আমরা জানি সেনাপ্রধান বলেছিলেন, তিনি রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ চান, আওয়ামী লীগকে আবার ফেরাতে চান। কিন্তু তার সে আশা গুড়েবালি হয়েছে। কিন্তু পরবর্তী সময়ে আমরা দেখেছি, জাতীয় পার্টির মাধ্যমে রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ তিনি চেয়েছিলেন। তার একটি নমুনা আমরা দেখেছি, রংপুরে মোস্তাফিজার রহমান তার বক্তব্যে বলেছেন যে, আমরা স্বচ্ছ আওয়ামী লীগকে নিতে চাই এবং নমিনেশন দিতে চাই। সুতরাং এখানে বোঝাই যাচ্ছে সেনাপ্রধান এখানে আবার রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ ফেরাতে চাচ্ছেন।’
তিনি বলেন, নুরুল হক নুর আজকে ১৪ দিন ধরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, সার্বিক যে স্বাস্থ্যের পরিস্থিতি, সেই বিবেচনায় তাকে দেশের বাইরে নিয়ে যেতে পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। সরকারের পক্ষ থেকে প্রেসসচিব শফিকুল ইসলাম আমাদের জানিয়েছিলেন।
কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ আমরা দেখতে পাচ্ছি না। যদি সরকার দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে সরকার সেটি আমাদের জানিয়ে দিক, আমরা আমার নেতা কর্মীরা সংগঠনের পক্ষ থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। আমি অবাক হয়ে যাচ্ছি এখন পর্যন্ত সরকারের ঘোষণার পরও বিদেশে নেওয়া হচ্ছে না।
নুরুল হকের নাকের যে হাড় ভেঙ্গেছে তা দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা। বাংলাদেশের চিকিৎসার ওপর আস্থা রেখে বলছি, তাকে দেশের বাইরে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া উচিত।
নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১১ মিনিট আগেএর আগে বিকেল ৫টার দিকে তারা যমুনায় পৌঁছান। নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে ছিলেন- দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ।
৩৭ মিনিট আগেপ্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন- জামায়াত ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, জামায়াত ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম ও জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, জুলাই সনদ মোটাদাগে সবাই মেনে নিয়েছে। এতে থাকা প্রতিশ্রুতিগুলোর দ্রুত বাস্তবায়ন করা উচিত।
২ ঘণ্টা আগে