স্টাফ রিপোর্টার
চলমান ইরান-ইসরাইল যুদ্ধ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর আমির আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও মহাসচিব আল্লামা সাজেদুর রহমান।
শনিবার সংবাদমাধ্যমে দেয়া এক বিবৃতি তারা বলেন, ইসরাইল পৃথিবীর শান্তি ও মানবতা ধ্বংস করছে। মুসলিম বিশ্বকে আসন্ন মহাযুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে হবে। ইসরাইলের পতন অনিবার্য বলেও মন্তব্য করেন তারা।
বিবৃতিতে হেফাজত নেতারা বলেন, চলমান ইরান-ইসরাইল যুদ্ধে আমরা গণহত্যাকারী দখলদার জায়োনিস্ট ইসরাইলের ধ্বংস কামনা করি। মধ্যপ্রাচ্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে মার্কিন শাসকগোষ্ঠী সবসময় ইসরাইলের সব আগ্রাসন ও যুদ্ধাপরাধ সমর্থন দিয়ে গেছে। শুধু তা-ই নয়, বিলিয়ন-বিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম ও গোয়েন্দা সহায়তাও দিয়ে যাচ্ছে ইসরাইলকে। জার্মানিসহ ইউরোপের কয়েকটি প্রভাবশালী দেশও এতে জড়িত। ইসরাইল একা নয়। ইসরাইলের ভাগ্য মিশে আছে সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকা ও ইউরোপের মোড়ল দেশগুলোর পতনের সাথে। ফলে পৃথিবী ক্রমে একটি মহাযুদ্ধের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বলে আমরা মনে করি। সাম্রাজ্যবাদের দাসত্ব, ভোগবাদিতা ও উদাসীনতা পরিহার করে মুসলিম বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধভাবে আসন্ন সেই মহাযুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে হবে। আধুনিক যুদ্ধকৌশল ও সামরিক উৎকর্ষ লাভে মুসলিম বিশ্বকে জ্ঞান-বিজ্ঞানে আরো এগিয়ে যেতে হবে।
তারা আরো বলেন, যখন ফিলিস্তিনের মুসলমানদের ওপর গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ চালায় অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইল, তখন কথিত মানবতার ধ্বজাধারী আমেরিকা নিশ্চুপ দেখে যায়। আর ইসরাইল প্রতিরোধের শিকার হলেই হুক্কাহুয়া রব তোলে নির্লজ্জ ইউরোপ-আমেরিকা। তাদের মুখোশ খসে পড়ে। এরা কখনো বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি, বরং বারবার যুদ্ধ ও ধ্বংস ডেকে এনেছে। মুসলিম বিশ্বকে পদানত করতে চেয়েছে। কিন্তু শেষপর্যন্ত পরাজয় বরণ করে লেজ গুটিয়ে পালাতে বাধ্য হয়।
হেফাজত নেতারা বলেন, মুসলিম বিশ্বের ওপর বারবার যুদ্ধ চাপিয়ে দেয়া হয়েছে। ইরানকে যুদ্ধে নামতে বাধ্য করেছে আমেরিকা ও ইসরাইল। ইরানকে দমাতে পারলে অন্যান্য প্রভাবশালী মুসলিম দেশেও আগ্রাসন চালানো হতে পারে। সামরিকভাবে শক্তিশালী কোনো মুসলিম রাষ্ট্রকে টিকে থাকতে দিতে চায় না ইউরোপ-আমেরিকা। ইসলাম ও মুসলিম বিশ্বের বিরুদ্ধে সেই পুরনো ক্রুসেড আধুনিক রূপে আজও তারা জারি রেখেছে।
চলমান ইরান-ইসরাইল যুদ্ধ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর আমির আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও মহাসচিব আল্লামা সাজেদুর রহমান।
শনিবার সংবাদমাধ্যমে দেয়া এক বিবৃতি তারা বলেন, ইসরাইল পৃথিবীর শান্তি ও মানবতা ধ্বংস করছে। মুসলিম বিশ্বকে আসন্ন মহাযুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে হবে। ইসরাইলের পতন অনিবার্য বলেও মন্তব্য করেন তারা।
বিবৃতিতে হেফাজত নেতারা বলেন, চলমান ইরান-ইসরাইল যুদ্ধে আমরা গণহত্যাকারী দখলদার জায়োনিস্ট ইসরাইলের ধ্বংস কামনা করি। মধ্যপ্রাচ্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে মার্কিন শাসকগোষ্ঠী সবসময় ইসরাইলের সব আগ্রাসন ও যুদ্ধাপরাধ সমর্থন দিয়ে গেছে। শুধু তা-ই নয়, বিলিয়ন-বিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম ও গোয়েন্দা সহায়তাও দিয়ে যাচ্ছে ইসরাইলকে। জার্মানিসহ ইউরোপের কয়েকটি প্রভাবশালী দেশও এতে জড়িত। ইসরাইল একা নয়। ইসরাইলের ভাগ্য মিশে আছে সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকা ও ইউরোপের মোড়ল দেশগুলোর পতনের সাথে। ফলে পৃথিবী ক্রমে একটি মহাযুদ্ধের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বলে আমরা মনে করি। সাম্রাজ্যবাদের দাসত্ব, ভোগবাদিতা ও উদাসীনতা পরিহার করে মুসলিম বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধভাবে আসন্ন সেই মহাযুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে হবে। আধুনিক যুদ্ধকৌশল ও সামরিক উৎকর্ষ লাভে মুসলিম বিশ্বকে জ্ঞান-বিজ্ঞানে আরো এগিয়ে যেতে হবে।
তারা আরো বলেন, যখন ফিলিস্তিনের মুসলমানদের ওপর গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ চালায় অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইল, তখন কথিত মানবতার ধ্বজাধারী আমেরিকা নিশ্চুপ দেখে যায়। আর ইসরাইল প্রতিরোধের শিকার হলেই হুক্কাহুয়া রব তোলে নির্লজ্জ ইউরোপ-আমেরিকা। তাদের মুখোশ খসে পড়ে। এরা কখনো বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি, বরং বারবার যুদ্ধ ও ধ্বংস ডেকে এনেছে। মুসলিম বিশ্বকে পদানত করতে চেয়েছে। কিন্তু শেষপর্যন্ত পরাজয় বরণ করে লেজ গুটিয়ে পালাতে বাধ্য হয়।
হেফাজত নেতারা বলেন, মুসলিম বিশ্বের ওপর বারবার যুদ্ধ চাপিয়ে দেয়া হয়েছে। ইরানকে যুদ্ধে নামতে বাধ্য করেছে আমেরিকা ও ইসরাইল। ইরানকে দমাতে পারলে অন্যান্য প্রভাবশালী মুসলিম দেশেও আগ্রাসন চালানো হতে পারে। সামরিকভাবে শক্তিশালী কোনো মুসলিম রাষ্ট্রকে টিকে থাকতে দিতে চায় না ইউরোপ-আমেরিকা। ইসলাম ও মুসলিম বিশ্বের বিরুদ্ধে সেই পুরনো ক্রুসেড আধুনিক রূপে আজও তারা জারি রেখেছে।
ইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩২ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জুলাই সনদের মধ্যে যেগুলো নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সেগুলো আগে পাস করে পরে নির্বাচন দিতে হবে। সেই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদকে আইনি রূপ দিতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেবৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে বলে জানান এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের প্রক্রিয়া, মাঠ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগে