ইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে নাসীরুদ্দীন
স্টাফ রিপোর্টার
বর্তমান কমিশনকে মেরুদণ্ডহীন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়কারী নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
তিনি বলেছেন-ইসিকে আমরা দিন দিন দেখতে পাচ্ছি অধিকাংশ সামরিক উর্দি পরা পোশাকে এবং বাকিরা দলীয় পোশাকে আবৃত। এখনো ইসিকে ভুল ধরিয়ে দিয়ে সংশোধনের সুযোগ দিচ্ছি।
রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে এনসিপি প্রতিনিধিদল বৈঠকের পর তিনি এসব কথা বলেন । এ সময় মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, যুগ্ম-আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্য সচিব জহিরুল ইসলাম মুসা উপস্থিত ছিলেন।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী অভিযোগ করেন—আগে ভোট দেওয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে বাংলাদেশের মানুষকে; এবার নেওয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিত করার জন্য পাঁয়তারা শুরু হয়েছে। এটা কোনো অবস্থায় মেনে নেওয়া হবে না।
মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর বর্তমান ইসির বিরুদ্ধে ‘পক্ষপাতিত্বের’ ইঙ্গিত তুলে বলেন—গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় একটি দল ছাড়া অন্য কেউ ভোট নিতে আসে, তাহলে সেখানে তারা (ইসি) সমস্যার সৃষ্টি করবে। এ পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে। ইলেকশন কমিশন এ পরিস্থিতি সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে। গত ১৫ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি। আর এখন যদি কেউ ভোট নিতে যায় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায়; সে প্রক্রিয়া তারা বাধাগ্রস্ত করছে। দিন দিন এ ইলেকশন কমিশনকে দেখতে পাচ্ছি, ততই বুঝতে পারছি যে এটা মেরুদণ্ডহীন একটা ইলেকশন কমিশন।
তবে ইলেকশন কমিশন একটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশকে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রতিষ্ঠান উল্লেখ করেন মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
নাসীর জানান, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য সাংবিধানিক যে প্রতিষ্ঠান রয়েছে সেখানে ইলেকশন কমিশন একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানে রেজিস্ট্রেশনের জন্য এনসিপি আবেদন জমা দিয়েছে।
এ ইসির অধীনে ভোটে যাবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন—আমাকে ভোট না দিতে (নিতে) দেয় তাহলে কেন অংশ নেব আমরা? এটা এখনো এন্ডিং প্রসেসে আসেনি। ইসির বিরুদ্ধে দলীয় পক্ষপাতিত্ব থাকলেও সামনে পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথাও জানান নাসীর।
তিনি বলেন, আমরা এসব বিষয়ে প্রতিনিয়ত তাদের সাথে দেখা করছি, কথা বলছি। ভুল দেখিয়ে দিচ্ছি। তাদের কারেকশনের সুযোগ দিচ্ছি। এটা অতীতে আমরা বিভিন্ন জায়গায় আন্দোলন করেছি, তখন আমরা সুযোগ দিয়েছি; আপনার কারেকশন হোন, আপনারা গুলি করবেন না। ইলেকশন কমিশন যদি সামরিক উর্দি পরে, দলীয় উর্দি পরে তার মেরুদণ্ড বিকিয়ে দিতে চান এবং ভোট না দিতে চায়; তাহলে ফাইনালি এ সিদ্ধান্তে যেতে আমরা বাধ্য হবো।
এক প্রশ্নের জবাবে নাসিরউদ্দীন বলেন, আমরা আপনাদের সামনে হিন্টস দিয়ে যাচ্ছি, এবার ইসির মাধ্যমে ভোট নেওয়ার অধিকার, আগে ছিল ভোট দেওয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে বাংলাদেশের মানুষকে; এবার নেওয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিত করার জন্য পাঁয়তারা চালাচ্ছে। আমরা এখনো ধৈর্যহারা হয়নি।
বর্তমান কমিশনকে মেরুদণ্ডহীন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়কারী নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
তিনি বলেছেন-ইসিকে আমরা দিন দিন দেখতে পাচ্ছি অধিকাংশ সামরিক উর্দি পরা পোশাকে এবং বাকিরা দলীয় পোশাকে আবৃত। এখনো ইসিকে ভুল ধরিয়ে দিয়ে সংশোধনের সুযোগ দিচ্ছি।
রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে এনসিপি প্রতিনিধিদল বৈঠকের পর তিনি এসব কথা বলেন । এ সময় মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, যুগ্ম-আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্য সচিব জহিরুল ইসলাম মুসা উপস্থিত ছিলেন।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী অভিযোগ করেন—আগে ভোট দেওয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে বাংলাদেশের মানুষকে; এবার নেওয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিত করার জন্য পাঁয়তারা শুরু হয়েছে। এটা কোনো অবস্থায় মেনে নেওয়া হবে না।
মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর বর্তমান ইসির বিরুদ্ধে ‘পক্ষপাতিত্বের’ ইঙ্গিত তুলে বলেন—গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় একটি দল ছাড়া অন্য কেউ ভোট নিতে আসে, তাহলে সেখানে তারা (ইসি) সমস্যার সৃষ্টি করবে। এ পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে। ইলেকশন কমিশন এ পরিস্থিতি সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে। গত ১৫ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি। আর এখন যদি কেউ ভোট নিতে যায় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায়; সে প্রক্রিয়া তারা বাধাগ্রস্ত করছে। দিন দিন এ ইলেকশন কমিশনকে দেখতে পাচ্ছি, ততই বুঝতে পারছি যে এটা মেরুদণ্ডহীন একটা ইলেকশন কমিশন।
তবে ইলেকশন কমিশন একটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশকে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রতিষ্ঠান উল্লেখ করেন মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
নাসীর জানান, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য সাংবিধানিক যে প্রতিষ্ঠান রয়েছে সেখানে ইলেকশন কমিশন একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানে রেজিস্ট্রেশনের জন্য এনসিপি আবেদন জমা দিয়েছে।
এ ইসির অধীনে ভোটে যাবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন—আমাকে ভোট না দিতে (নিতে) দেয় তাহলে কেন অংশ নেব আমরা? এটা এখনো এন্ডিং প্রসেসে আসেনি। ইসির বিরুদ্ধে দলীয় পক্ষপাতিত্ব থাকলেও সামনে পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথাও জানান নাসীর।
তিনি বলেন, আমরা এসব বিষয়ে প্রতিনিয়ত তাদের সাথে দেখা করছি, কথা বলছি। ভুল দেখিয়ে দিচ্ছি। তাদের কারেকশনের সুযোগ দিচ্ছি। এটা অতীতে আমরা বিভিন্ন জায়গায় আন্দোলন করেছি, তখন আমরা সুযোগ দিয়েছি; আপনার কারেকশন হোন, আপনারা গুলি করবেন না। ইলেকশন কমিশন যদি সামরিক উর্দি পরে, দলীয় উর্দি পরে তার মেরুদণ্ড বিকিয়ে দিতে চান এবং ভোট না দিতে চায়; তাহলে ফাইনালি এ সিদ্ধান্তে যেতে আমরা বাধ্য হবো।
এক প্রশ্নের জবাবে নাসিরউদ্দীন বলেন, আমরা আপনাদের সামনে হিন্টস দিয়ে যাচ্ছি, এবার ইসির মাধ্যমে ভোট নেওয়ার অধিকার, আগে ছিল ভোট দেওয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে বাংলাদেশের মানুষকে; এবার নেওয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিত করার জন্য পাঁয়তারা চালাচ্ছে। আমরা এখনো ধৈর্যহারা হয়নি।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, জনগণের রক্ষক সেনাবাহিনীকে কোনদিন যেন জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো না হয়।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)’র সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, সোনার বাংলাকে শ্মশানে পরিণত করার জন্য হিন্দুস্তান ও আওয়ামী লীগ ৭১ সাল থেকেই একসাথে কাজ করছে। যুগে যুগে তাদের সহযোগিতা করেছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল।
১ ঘণ্টা আগেকারাগারে পাঠানো সেনা কর্মকর্তারা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবিরকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব (আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক) হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে