
বিশেষ প্রতিনিধি

লিবিয়ান আন্তর্জাতিক কুরআন মুখস্থ প্রতিযোগিতায় প্রতিযোগী অংশগ্রহণ না করার বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়। ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন-১ শাখা হতে এ সংক্রান্ত অফিস আদেশ জারি করা হয়েছে।
শনিবার ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মু. আ. আউয়াল হাওলাদারকে প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির অন্য দুই সদস্য হলেন উন্নয়ন অধিশাখার যুগ্মসচিব মো. সাজজাদুল হাসান ও প্রশাসন-১ শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব মো. আব্দুল মোমিন।
এ কমিটিকে ১১তম লিবিয়ান আন্তর্জাতিক কুরআন মুখস্থ প্রতিযোগিতায় প্রতিযোগী অংশগ্রহণ না করার বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হতে পত্র প্রাপ্তির তারিখ এবং উহা নিষ্পত্তিতে বিলম্বের সাথে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা/কর্মচারীর দায়দায়িত্ব নির্ধারণের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া, কমিটিকে সুপারিশসহ আগামী ৩ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে কমিটিতে সদস্য কো-অপ্ট করার সুযোগ রয়েছে।
ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নথিপত্র পর্যালোচনায় দেখা যায়, এ প্রতিযোগিতার বিষয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ৪ মে ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টার একান্ত সচিব বরাবর একটি পত্র প্রেরণ করা হয়। বিষয়টি অবগতির জন্য ধর্ম সচিবকে এ পত্রের অনুলিপি দেওয়া হয়।
এ অনুলিপির কপিটি ৬ মে সচিবের দপ্তরে ২৪৫ নম্বর ক্রমিকে ডায়েরিভুক্ত হয় এবং একই তারিখে সচিব এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য মন্ত্রণালয়ের সংস্থা ও আইন অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব বরাবর প্রেরণ করেন। এ পত্রটি ৬ মে সংস্থা ও আইন অনুবিভাগে ডায়েরিভুক্ত হয়। এ পত্রটি সংস্থা ও আইন অনুবিভাগ হতে নিষ্পত্তি করা হয় এবং ১৫ মে এ অনুবিভাগ হতে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক বরাবর ই-নথিতে পত্র প্রেরণ করা হয়।

লিবিয়ান আন্তর্জাতিক কুরআন মুখস্থ প্রতিযোগিতায় প্রতিযোগী অংশগ্রহণ না করার বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়। ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন-১ শাখা হতে এ সংক্রান্ত অফিস আদেশ জারি করা হয়েছে।
শনিবার ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মু. আ. আউয়াল হাওলাদারকে প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির অন্য দুই সদস্য হলেন উন্নয়ন অধিশাখার যুগ্মসচিব মো. সাজজাদুল হাসান ও প্রশাসন-১ শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব মো. আব্দুল মোমিন।
এ কমিটিকে ১১তম লিবিয়ান আন্তর্জাতিক কুরআন মুখস্থ প্রতিযোগিতায় প্রতিযোগী অংশগ্রহণ না করার বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হতে পত্র প্রাপ্তির তারিখ এবং উহা নিষ্পত্তিতে বিলম্বের সাথে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা/কর্মচারীর দায়দায়িত্ব নির্ধারণের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া, কমিটিকে সুপারিশসহ আগামী ৩ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে কমিটিতে সদস্য কো-অপ্ট করার সুযোগ রয়েছে।
ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নথিপত্র পর্যালোচনায় দেখা যায়, এ প্রতিযোগিতার বিষয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ৪ মে ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টার একান্ত সচিব বরাবর একটি পত্র প্রেরণ করা হয়। বিষয়টি অবগতির জন্য ধর্ম সচিবকে এ পত্রের অনুলিপি দেওয়া হয়।
এ অনুলিপির কপিটি ৬ মে সচিবের দপ্তরে ২৪৫ নম্বর ক্রমিকে ডায়েরিভুক্ত হয় এবং একই তারিখে সচিব এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য মন্ত্রণালয়ের সংস্থা ও আইন অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব বরাবর প্রেরণ করেন। এ পত্রটি ৬ মে সংস্থা ও আইন অনুবিভাগে ডায়েরিভুক্ত হয়। এ পত্রটি সংস্থা ও আইন অনুবিভাগ হতে নিষ্পত্তি করা হয় এবং ১৫ মে এ অনুবিভাগ হতে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক বরাবর ই-নথিতে পত্র প্রেরণ করা হয়।

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, উন্নত চরিত্রের অধিকারী ব্যক্তিরাই সমাজে শান্তি, ন্যায়বিচার ও সৌহার্দ্যের পরিবেশ তৈরি করে। চরিত্রবান মানুষ সমাজকে করে তোলে সুন্দর, নিরাপদ ও মানবিক। আর চরিত্রহীন মানুষ অনাচার, দুর্নীতি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। চরিত্রবান মানুষ যেমন নিজের কল্যাণ বয়ে আনে, তেমনি সমাজকেও আলোকিত করে তোল
১১ ঘণ্টা আগে
চলতি বছরের জুনে শুরু হওয়া ওমরাহ মৌসুমে এরই মধ্যে রেকর্ড ৪০ লাখের বেশি বিদেশি হাজি সৌদি আরবে পৌঁছেছেন, যা আগের বছরের পুরো মৌসুমের তুলনায়ও বেশি।
১৯ ঘণ্টা আগে
মসজিদ শুধু নামাজের স্থান নয়। এটি মুসলিম সমাজের হৃদয়কেন্দ্র। যেখানে আধ্যাত্মিকতা, নৈতিকতা ও সামাজিক চেতনাসমবেত হয়। ইসলামের সূচনালগ্নে মসজিদ ছিল জ্ঞান, নেতৃত্ব, ন্যায়বিচার এবং সমাজকল্যাণের কেন্দ্র। নবী করিম (সা.) মসজিদের মিম্বর থেকে যেমন ঈমান ও আমলের দাওয়াত দিতেন, তেমনি সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা
১ দিন আগে
সম্প্রতি একজন বক্তা প্রিয় নবীজিকে ‘সাংবাদিক’ অভিধায় অভিহিত করে চরম বিতর্ক সৃষ্টি করেছেন। দেশের ধর্মীয় অঙ্গনে পক্ষে-বিপক্ষে এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছে। বিষয়টি অত্যন্ত স্পর্শকাতর। এ ধরনের বিষয়ে পক্ষপাতদুষ্ট না হয়ে বস্তুনিষ্ঠভাবে বিশ্লেষণ করা আবশ্যক।
১ দিন আগে