স্টাফ রিপোর্টার
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জাতীয় হিফজুল কোরআন ও সীরাত প্রতিযোগিতা এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ইমামদের জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার বিকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে প্রতিযোগিতায় বিজয়ী এবং শ্রেষ্ঠ ইমামদের মাঝে পুরস্কার ও সনদ বিতরণ করা হয়।
এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন ধর্ম সচিব একেএম আফতাব হোসেন প্রামাণিক। অতিথি ছিলেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বোর্ড অব গভর্ণরস সদস্য মাওলানা মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, মাওলানা ড. খলিলুর রহমান মাদানী, মাওলানা শাহ নেসারুল হক এবং বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মাওলানা আব্দুল মালেক।
সভাপতিত্ব করেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক (সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ) আঃ ছালাম খান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সমন্বয় বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন।
দেশের ইসলামি শিক্ষা, সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের বিকাশ সাধন, তরুণ প্রজন্মের নৈতিক চেতনা জাগ্রতকরণ ও ধর্মীয় নেতৃত্বের উৎকর্ষতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যেই ইসলামিক ফাউন্ডেশন এই উদ্যোগ গ্রহণ করে।
সম্মেলনে হিফজুল কোরআন ও সীরাত প্রতিযোগিতার জাতীয় পর্যায়ের বিজয়ী ৩ গ্রুপের ৯ জন করে প্রতিযোগী এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ইমামদের মধ্যে জাতীয় পর্যায়ে ৩ জন শ্রেষ্ঠ ইমাম, বিভাগীয় পর্যায়ে ২৪ জন, জেলা পর্যায়ে ১৯২ জন ইমাম এবং ৬৪ জন শ্রেষ্ঠ খামারী ইমামকে নগদ অর্থ, ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান করা হবে।
হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতার প্রথম পুরস্কার ২ লক্ষ টাকা, দ্বিতীয় দেড় লক্ষ এবং তৃতীয় ১ লক্ষ টাকা। সীরাত প্রতিযোগিতার প্রথম পুরস্কার ৫০ হাজার, দ্বিতীয় ৪৫ হাজার এবং তৃতীয় ৪০ হাজার টাকা। শ্রেষ্ঠ ইমাম ও খামারী ইমামদের ক্ষেত্রেও যথানিয়মে নগদ অর্থ, ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান করা হয়।
এর আগে শনিবার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রধান কার্যালয়ে চুড়ান্ত প্রতিযোগিতা ও শ্রেষ্ঠ ইমাম নির্বাচিত করা হয়।
এই আয়োজনের মাধ্যমে ইসলামিক ফাউন্ডেশন দেশের ইসলামি শিক্ষা, সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের বিকাশ, কোরআন হিফজ ও সীরাত চর্চা উৎসাহিতকরণ এবং ইমামদের নেতৃত্ব বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জাতীয় হিফজুল কোরআন ও সীরাত প্রতিযোগিতা এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ইমামদের জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার বিকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে প্রতিযোগিতায় বিজয়ী এবং শ্রেষ্ঠ ইমামদের মাঝে পুরস্কার ও সনদ বিতরণ করা হয়।
এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন ধর্ম সচিব একেএম আফতাব হোসেন প্রামাণিক। অতিথি ছিলেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বোর্ড অব গভর্ণরস সদস্য মাওলানা মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, মাওলানা ড. খলিলুর রহমান মাদানী, মাওলানা শাহ নেসারুল হক এবং বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মাওলানা আব্দুল মালেক।
সভাপতিত্ব করেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক (সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ) আঃ ছালাম খান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সমন্বয় বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন।
দেশের ইসলামি শিক্ষা, সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের বিকাশ সাধন, তরুণ প্রজন্মের নৈতিক চেতনা জাগ্রতকরণ ও ধর্মীয় নেতৃত্বের উৎকর্ষতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যেই ইসলামিক ফাউন্ডেশন এই উদ্যোগ গ্রহণ করে।
সম্মেলনে হিফজুল কোরআন ও সীরাত প্রতিযোগিতার জাতীয় পর্যায়ের বিজয়ী ৩ গ্রুপের ৯ জন করে প্রতিযোগী এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ইমামদের মধ্যে জাতীয় পর্যায়ে ৩ জন শ্রেষ্ঠ ইমাম, বিভাগীয় পর্যায়ে ২৪ জন, জেলা পর্যায়ে ১৯২ জন ইমাম এবং ৬৪ জন শ্রেষ্ঠ খামারী ইমামকে নগদ অর্থ, ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান করা হবে।
হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতার প্রথম পুরস্কার ২ লক্ষ টাকা, দ্বিতীয় দেড় লক্ষ এবং তৃতীয় ১ লক্ষ টাকা। সীরাত প্রতিযোগিতার প্রথম পুরস্কার ৫০ হাজার, দ্বিতীয় ৪৫ হাজার এবং তৃতীয় ৪০ হাজার টাকা। শ্রেষ্ঠ ইমাম ও খামারী ইমামদের ক্ষেত্রেও যথানিয়মে নগদ অর্থ, ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান করা হয়।
এর আগে শনিবার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রধান কার্যালয়ে চুড়ান্ত প্রতিযোগিতা ও শ্রেষ্ঠ ইমাম নির্বাচিত করা হয়।
এই আয়োজনের মাধ্যমে ইসলামিক ফাউন্ডেশন দেশের ইসলামি শিক্ষা, সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের বিকাশ, কোরআন হিফজ ও সীরাত চর্চা উৎসাহিতকরণ এবং ইমামদের নেতৃত্ব বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
মক্কার মসজিদুল হারামের অন্যতম পবিত্র স্থান হাতিম। কাবার মূল কাঠামোর অংশ হিসেবে বিবেচিত এ স্থানটি মুসল্লিদের জন্য অত্যন্ত সম্মানিত ও নামাজ আদায়ের আকাঙ্ক্ষিত জায়গা। এখানে শৃঙ্খলাপূর্ণ উপায়ে ইবাদত নিশ্চিত করতে পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্য আলাদা সময় নির্ধারণ করেছে কর্তৃপক্ষ।
২১ ঘণ্টা আগেখাদ্যগ্রহণ যেমন ক্ষুধা মেটানোর জন্য অপরিহার্য, প্রাত্যহিক জীবনের অংশ হিসেবে খাদ্যগ্রহণের ক্ষেত্রে উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার অনুসরণ করাও গুরুত্বপূর্ণ। মানুষ যা খায়, যেভাবে খায়—তা তার চরিত্র, নীতি ও রুচির পরিচয় বহন করে। তাই ইসলাম আমাদের খাওয়ার উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার শিখিয়েছে।
২ দিন আগেসম্প্রতি ইসলামি আলোচক আমীর হামজা আল্লাহর রাসুল (সা.)–কে ‘সাংবাদিক’ বলেছেন। তিনি যুক্তি দিয়েছেন, যেহেতু নবী (সা.) ছিলেন আল্লাহর বার্তাবাহক, তাই রূপক অর্থে তাঁকে সাংবাদিক বলা যেতে পারে। কিন্তু বাস্তবে এই তুলনা ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে বিভ্রান্তিকর এবং রাসুলের মর্যাদার পরিপন্থী।
৫ দিন আগেআমাদের সমাজে বেশ পরিচিত দুটি শব্দ হলো অলি-আওলিয়া। বাঙালি মুসলমান সমাজে সাধারণত মুসলমানদের একটি বিশেষ শ্রেণিকে অলি-আওলিয়া মনে করা হয়। অলি-আওলিয়াদের বিশেষ মর্যাদা ও ক্ষমতা আছে এমন বিশ্বাসও সাধারণ মুসলমানদের রয়েছে।
৫ দিন আগে