সংবাদ সম্মেলনে তাবলীগ জামাত

স্টাফ রিপোর্টার

সরকারের অনুরোধ রেখে ২০২৬ এর মার্চ মাসে বিশ্ব ইজতেমা আয়োজন করার ঘোষণা দিয়েছে তবলীগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ি নেজাম)।
সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে তাবলীগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ি নেজাম এর পক্ষে ওলামায়ে কেরাম এবং দাওয়াত ও তাবলীগের সাথিবৃন্দ) আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন থেকে এসিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়৷
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করে মুফতি কেফায়েতুল্লাহ আজহারী বলেন, গতকাল স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও ধর্ম উপদেষ্টাসহ সরকারের উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে আগামী বিশ্ব ইজতেমা-২০২৬ আয়োজন সংক্রান্ত এক জরুরী সভা ধর্ম মন্ত্রনালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় সরকারের পক্ষ থেকে উপদেষ্টাবৃন্দ আগামী ইজতেমা জানুয়ারির পরিবর্তে মার্চ-২০২৬ মাসে আয়োজনের লক্ষ্যে বিভিন্ন স্পর্শকাতর বিষয় সমূহ তুলে ধরেন। উক্ত সভায় সরকারের পক্ষ থেকে উপদেষ্টাগণ সরকারের পক্ষ থেকে তবলীগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ী নেজাম) এর দায়িত্বশীলদেরকে আগামী টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা মার্চ-২০২৬ মাসে করার অনুরোধ জানান। দ্বীনি কাজের অংশ হিসাবে বর্তমান সরকারের অনুরোধকে শ্রদ্ধার সাথে গ্রহন করে আগামী বিশ্ব ইজতেমা মার্চ-২০২৬ মাসে করার বিষয়ে একমত হয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি সরকারের গতকাল ০২ নভেম্বর অনুরোধ মেনে মার্চ-২০২৬ মাসে বিশ্ব ইজতেমা করা সরকারকে রাষ্ট্রীয় কার্যক্রমে সহযোগীতা করার শামিল।
লিখিত বক্তব্যে তিনি আরো বলেন, উপদেষ্টাগণ সিদ্ধান্ত প্রদান করে নিশ্চয়তা দেন যে, বর্তমানে ইজতেমা ময়দান ও কাকরাইলস্থ মালওয়ালি মসজিদ এর বিষয়ে সরকারি সিদ্ধান্ত তথা জারি করা ২টি গুরুত্বপূর্ণ পরিপত্র অপরিবর্তীত ও বহাল থাকবে।
এসময় তাবলীগ জামাত বাংলাদেশের পক্ষ থেকে মার্চ-২০২৬ এর ইজতেমা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে অন্তবর্তীকালীন সরকারকে চারটি অনুরোধ জানানো হয়।
চারটি অনুরোধ -
১. স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের ২৪/১২/২০২৪ তারিখের ৫১০ নং স্মারক এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের ০৪/০২/২০২৫ তারিখের ৬৩ নং স্মারকের আদেশ/সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ডিসেম্বর-২০২৫ এর ১ম সপ্তাহের পূর্বে যে কোন দিন মার্চ-২০২৬ মাসের ইজতেমার দিন তারিখ ঘোষনা এবং ইজতেমা সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম শুরু করার নিমিত্তে সরকারের বিভিন্ন সংস্থাকে এ বিষয়ে অবহিত করার জন্য সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
২. মার্চ-২০২৬ মাসে অনুষ্ঠিতব্য বিশ্ব ইজতেমা যথাযথভাবে সমাপ্ত করার নিমিত্তে টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা ময়দানকে অস্থায়ীভাবে KPI ঘোষনা করার জন্য সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
৩. বিশ্ব ইজতেমা-২০২৬ এ সারা বিশ্বের থেকে আগত বিদেশী মেহমানদের যথাসময়ে উপস্থিতি নিশ্চিত করার নিমিত্তে নভেম্বর-২০২৫ এর শেষ সপ্তাহে ভিসা সহজিকরন সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করার জন্য সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
৪. The Code of Criminal Procedure (Amendment) Ordinance -2025 এর সর্বশেষ সংশোধনী অনুযায়ী টঙ্গী ইজতেমা মাঠের হত্যাকান্ডে প্রত্যক্ষ জড়িত এবং দৃশ্যমান/প্রমানিত হুকুম দাতাদের গ্রেফতার সহ আইনের আওতায় এনে আইনী শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
এসময় সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন মুফতি আমানুল হক, হাবিবুল্লাহ রায়হান, মাওলানা শাহরিয়ার মাহমুদ, এডভোকেট মতিন উদ্দিন আনোয়ার, রুহুল আমিন প্রমুখ।

সরকারের অনুরোধ রেখে ২০২৬ এর মার্চ মাসে বিশ্ব ইজতেমা আয়োজন করার ঘোষণা দিয়েছে তবলীগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ি নেজাম)।
সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে তাবলীগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ি নেজাম এর পক্ষে ওলামায়ে কেরাম এবং দাওয়াত ও তাবলীগের সাথিবৃন্দ) আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন থেকে এসিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়৷
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করে মুফতি কেফায়েতুল্লাহ আজহারী বলেন, গতকাল স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও ধর্ম উপদেষ্টাসহ সরকারের উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে আগামী বিশ্ব ইজতেমা-২০২৬ আয়োজন সংক্রান্ত এক জরুরী সভা ধর্ম মন্ত্রনালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় সরকারের পক্ষ থেকে উপদেষ্টাবৃন্দ আগামী ইজতেমা জানুয়ারির পরিবর্তে মার্চ-২০২৬ মাসে আয়োজনের লক্ষ্যে বিভিন্ন স্পর্শকাতর বিষয় সমূহ তুলে ধরেন। উক্ত সভায় সরকারের পক্ষ থেকে উপদেষ্টাগণ সরকারের পক্ষ থেকে তবলীগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ী নেজাম) এর দায়িত্বশীলদেরকে আগামী টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা মার্চ-২০২৬ মাসে করার অনুরোধ জানান। দ্বীনি কাজের অংশ হিসাবে বর্তমান সরকারের অনুরোধকে শ্রদ্ধার সাথে গ্রহন করে আগামী বিশ্ব ইজতেমা মার্চ-২০২৬ মাসে করার বিষয়ে একমত হয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি সরকারের গতকাল ০২ নভেম্বর অনুরোধ মেনে মার্চ-২০২৬ মাসে বিশ্ব ইজতেমা করা সরকারকে রাষ্ট্রীয় কার্যক্রমে সহযোগীতা করার শামিল।
লিখিত বক্তব্যে তিনি আরো বলেন, উপদেষ্টাগণ সিদ্ধান্ত প্রদান করে নিশ্চয়তা দেন যে, বর্তমানে ইজতেমা ময়দান ও কাকরাইলস্থ মালওয়ালি মসজিদ এর বিষয়ে সরকারি সিদ্ধান্ত তথা জারি করা ২টি গুরুত্বপূর্ণ পরিপত্র অপরিবর্তীত ও বহাল থাকবে।
এসময় তাবলীগ জামাত বাংলাদেশের পক্ষ থেকে মার্চ-২০২৬ এর ইজতেমা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে অন্তবর্তীকালীন সরকারকে চারটি অনুরোধ জানানো হয়।
চারটি অনুরোধ -
১. স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের ২৪/১২/২০২৪ তারিখের ৫১০ নং স্মারক এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের ০৪/০২/২০২৫ তারিখের ৬৩ নং স্মারকের আদেশ/সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ডিসেম্বর-২০২৫ এর ১ম সপ্তাহের পূর্বে যে কোন দিন মার্চ-২০২৬ মাসের ইজতেমার দিন তারিখ ঘোষনা এবং ইজতেমা সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম শুরু করার নিমিত্তে সরকারের বিভিন্ন সংস্থাকে এ বিষয়ে অবহিত করার জন্য সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
২. মার্চ-২০২৬ মাসে অনুষ্ঠিতব্য বিশ্ব ইজতেমা যথাযথভাবে সমাপ্ত করার নিমিত্তে টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা ময়দানকে অস্থায়ীভাবে KPI ঘোষনা করার জন্য সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
৩. বিশ্ব ইজতেমা-২০২৬ এ সারা বিশ্বের থেকে আগত বিদেশী মেহমানদের যথাসময়ে উপস্থিতি নিশ্চিত করার নিমিত্তে নভেম্বর-২০২৫ এর শেষ সপ্তাহে ভিসা সহজিকরন সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করার জন্য সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
৪. The Code of Criminal Procedure (Amendment) Ordinance -2025 এর সর্বশেষ সংশোধনী অনুযায়ী টঙ্গী ইজতেমা মাঠের হত্যাকান্ডে প্রত্যক্ষ জড়িত এবং দৃশ্যমান/প্রমানিত হুকুম দাতাদের গ্রেফতার সহ আইনের আওতায় এনে আইনী শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
এসময় সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন মুফতি আমানুল হক, হাবিবুল্লাহ রায়হান, মাওলানা শাহরিয়ার মাহমুদ, এডভোকেট মতিন উদ্দিন আনোয়ার, রুহুল আমিন প্রমুখ।

বিখ্যাত সাহাবি খালিদ ইবনে ওয়ালিদ (রা.) সম্পর্কে একটি ঘটনা প্রচলিত আছে তিনি মহানবী হজরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর মাথার চুলের কিছু অংশ নিজের পাগড়িতে সংরক্ষণ করেছিলেন। যুদ্ধক্ষেত্রে একবার পাগড়িটি হারিয়ে ফেললে তিনি সেটি খুঁজে পেতে মরিয়া হয়ে ওঠেন।
১২ ঘণ্টা আগে
সমাজবিজ্ঞানীরা মনে করেন, অমুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোতে মসজিদ নামক প্রতিষ্ঠানটি স্থানীয় মুসলিমদের জন্য সামাজিক ও সম্মিলিত উন্নয়নের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে ভূমিকা রাখে। এসব দেশে যখন কোনো এলাকায় একজন, দুজন করে মুসলমান পরিবার বসবাস করতে শুরু করে, এক সময় সে এলাকায় তারা একটি মসজিদ বানানোর চেষ্টা করে।
১ দিন আগে
মদিনার মসজিদে নববির খোলা আঙিনায় থাকা বিশাল ছাতাগুলো শুধু সৌন্দর্যের জন্য নয়। ছাতাগুলো মূলত সূর্য ও গরমের তীব্রতা থেকে মুসল্লিদের রক্ষা করতে তৈরি। প্রতিটি ছাতা স্বয়ংক্রিয়ভাবে খোলে এবং বন্ধ হয়।
৩ দিন আগে
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, উন্নত চরিত্রের অধিকারী ব্যক্তিরাই সমাজে শান্তি, ন্যায়বিচার ও সৌহার্দ্যের পরিবেশ তৈরি করে। চরিত্রবান মানুষ সমাজকে করে তোলে সুন্দর, নিরাপদ ও মানবিক। আর চরিত্রহীন মানুষ অনাচার, দুর্নীতি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। চরিত্রবান মানুষ যেমন নিজের কল্যাণ বয়ে আনে, তেমনি সমাজকেও আলোকিত করে তোল
৩ দিন আগে