সাফ জয়ী নারী ফুটবল দলকে পুরস্কার প্রতিশ্রুতি
স্পোর্টস রিপোর্টার
৩০ অক্টোবর ২০২৪। এ দিন নেপালকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয়বার সাফের শিরোপা জয়ের কীর্তি গড়ে বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল। সাউথ এশিয়ান ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট ধরে রাখায় সাবিনা, ঋতুপর্ণাদের নিয়ে তখন হইচই পড়ে গিয়েছিল। নেপাল থেকে ঢাকা ফেরার পর তাদের ছাদখোলা বাসে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধান উপদেষ্টার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনেও সংবর্ধিত হন চ্যাম্পিয়নরা।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দেওয়া হয় এক কোটি টাকা অর্থ পুরস্কার। বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (বিওএ), বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সাফজয়ীদের সম্মাননা ও পুরস্কার দিয়েছে। দেশের মুখ উজ্জ্বল করায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডও (বিসিবি) অর্থ পুরস্কার দেয় তাদের।
গত ৯ নভেম্বর সাফজয়ী নারী দলকে দেড় কোটি টাকা অর্থ পুরস্কার ঘোষণা দিয়েছিল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনও (বাফুফে)। বাফুফের বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটির প্রথম সভা শেষে সদস্য ও মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম বাবু বলছিলেন, ‘সাফ চ্যাম্পিয়ন নারী দলকে বাফুফের পক্ষ থেকে দেড় কোটি টাকা অর্থ পুরস্কার দেওয়া হবে। আমরা শিগগিরই এক অনুষ্ঠানে তা ওদের হাতে তুলে দেব। যারা দলের সঙ্গে ছিলেন, প্রত্যেক সদস্য অর্থ পুরস্কার পাবেন।’
নভেম্বরের দেওয়া সেই ঘোষণার পর সাত মাস পেরিয়ে গেছে। বাফুফে নারী দলের জন্য ঘোষিত সেই পুরুস্কারের প্রতিশ্রুতি আজো পুরুণ করেনি।
চ্যাম্পিয়ন নারী দল সরকারি ও বেসরকারি নানা পুরস্কার ও সম্মাননা হাতে পেলেও বাফুফের ঘোষিত পুরস্কার বকেয়া পড়ে আছে। সাত মাস পেরিয়ে সেই সময় এখন আট মাসে পড়তে চলেছে কিন্তু বাফুফে যেন ভুলেই গেছে পুরুস্কারের কথা। এমনকি বাফুফের সভাতেও এ নিয়ে আর আলোচনা হয় না। বিভিন্নভাবে বাফুফে মোটা অঙ্কের অর্থ খরচ করছে। কিন্তু নারী ফুটবলারদের পুরস্কারের বেলায় চরম উদাসীন তারা। যে কারণে সাফল্য এনে দেওয়া খেলোয়াড়দের হাতে এখনো দেড় কোটি টাকার অর্থ পুরস্কার বুঝিয়ে দিতে পারেনি দেশের ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। ফুটবলে জোয়ার উঠছে। কিন্তু নারী ফুটবলারদের প্রতিশ্রুত অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করতে গিয়ে ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে বাফুফে।
বাফুফের অর্থ পুরস্কার বুঝে না পাওয়ায় হতাশ সাফজয়ী নারী ফুটবলাররা। যেহেতু তারা বাফুফের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ তাই এই বিষয়ে কথা বলার সময় কেউ নাম প্রকাশ করতে চাইলেন না। আমার দেশও সেই গোপনীয়তা রক্ষা করার প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় কয়েকজন খেলোয়াড় জানান, পুরস্কার সব সময় ভালো খেলার ক্ষেত্রে উৎসাহ জোগায়। কিন্তু সেই পুরস্কার তো সময়মতো পেলামই না। আদৌ ঘোষিত এই পুরুস্কর আর মিলবে কিনা- তা নিয়ে সন্দিহান ফুটবলাররা! বাফুফে পুরস্কারের সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা না করায় রীতিমতো হতাশ খেলোয়াড়রা। এ প্রসঙ্গে বাফুফে সহসভাপতি ফাহাদ করিমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আমার দেশকে বলেন, ‘এ ব্যাপারে আমার কাছে কোনো আপডেট নেই। এটা সভাপতি বলতে পারবেন।’
নারী ফুটবলারদের জন্য ঘোষিত কোটি টাকা পুরস্কারের ব্যাপারে বাফুফের কর্মকর্তাদের যুক্তি হলো- নারী ফুটবলের চাকা সচল রাখার জন্য বাফুফে কার্যনির্বাহী কমিটি দৃঢ়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সাবেক সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের আমলে ঠিকমতো টুর্নামেন্ট কিংবা ম্যাচ আয়োজন হতো না, অনিয়মিত ছিল নারী ফুটবলের খেলা। উইন্ডো মিস করত বাংলাদেশ। কিন্তু তাবিথ আউয়ালের নেতৃত্বাধীন নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি নারী ফুটবলে গুরুত্ব দিয়েছে।
ফিফা উইন্ডোতে নিয়মিত খেলছে নারী দল। মেয়েদের সামনে জর্ডানে তিন জাতির টুর্নামেন্ট রয়েছে। এ টুর্নামেন্টে অংশ নিতে প্রায় কোটি টাকার কাছাকাছি খরচ হতে পারে। তা ছাড়া নারী ফুটবলারদের নিয়মিত ক্যাম্প, কোচিং স্টাফ, চুক্তি অনুযায়ী খেলোয়াড়দের বেতন ও আরো আনুষঙ্গিক খরচ মেটাতে বড় অঙ্কের অর্থ ব্যয় করে থাকে বাফুফে। ফলে অর্থ সংকটের কারণে নারী দলের দেড় কোটি টাকা পুরস্কারের ব্যাপারটি তাদের কাছে সেভাবে গুরুত্ব পাচ্ছে না।
বাফুফে কর্মকর্তাদের মতে, বাফুফের ফান্ডে উদ্বৃত্ত অর্থ জমা হলে সাফজয়ী নারী ফুটবলারদের প্রতিশ্রুত পুরস্কার বুঝিয়ে দেওয়া হবে। অথচ আগে বলা হয়েছিল, বাফুফের ফান্ড থেকে পুরস্কারের অর্থ দেওয়া হবে না। কার্যনির্বাহী কমিটির সবাই মিলে ভাগাভাগি করে পুরস্কারের অর্থ দেবেন। কিন্তু তারা এই পুরস্কারের টাকা জোগাড় করতে ব্যর্থ হয়েছেন। তাই নারী ফুটবলারদের অর্থ পুরস্কার বুঝিয়ে দিতে গিয়ে বিপাকে পড়েছে বাফুফে।
এ বিষয়টি বাফুফের কার্যনির্বাহী কমিটির জন্যও খুবই বিব্রতকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। নারী ফুটবল সংশ্লিষ্ট সংগঠকদের মতে, বাফুফের উচিত পূর্বঘোষিত পুরস্কারের অর্থ দ্রুত সাফজয়ীদের হাতে পৌঁছে দেওয়া। মেয়েরা কষ্ট করে খেলে দেশের জন্য সুনাম বয়ে এনেছেন। দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। পুরস্কার বুঝিয়ে দেওয়া না হলে ভবিষ্যৎ খেলোয়াড়রা নিরুৎসাহিত হবে।
৩০ অক্টোবর ২০২৪। এ দিন নেপালকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয়বার সাফের শিরোপা জয়ের কীর্তি গড়ে বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল। সাউথ এশিয়ান ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট ধরে রাখায় সাবিনা, ঋতুপর্ণাদের নিয়ে তখন হইচই পড়ে গিয়েছিল। নেপাল থেকে ঢাকা ফেরার পর তাদের ছাদখোলা বাসে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধান উপদেষ্টার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনেও সংবর্ধিত হন চ্যাম্পিয়নরা।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দেওয়া হয় এক কোটি টাকা অর্থ পুরস্কার। বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (বিওএ), বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সাফজয়ীদের সম্মাননা ও পুরস্কার দিয়েছে। দেশের মুখ উজ্জ্বল করায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডও (বিসিবি) অর্থ পুরস্কার দেয় তাদের।
গত ৯ নভেম্বর সাফজয়ী নারী দলকে দেড় কোটি টাকা অর্থ পুরস্কার ঘোষণা দিয়েছিল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনও (বাফুফে)। বাফুফের বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটির প্রথম সভা শেষে সদস্য ও মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম বাবু বলছিলেন, ‘সাফ চ্যাম্পিয়ন নারী দলকে বাফুফের পক্ষ থেকে দেড় কোটি টাকা অর্থ পুরস্কার দেওয়া হবে। আমরা শিগগিরই এক অনুষ্ঠানে তা ওদের হাতে তুলে দেব। যারা দলের সঙ্গে ছিলেন, প্রত্যেক সদস্য অর্থ পুরস্কার পাবেন।’
নভেম্বরের দেওয়া সেই ঘোষণার পর সাত মাস পেরিয়ে গেছে। বাফুফে নারী দলের জন্য ঘোষিত সেই পুরুস্কারের প্রতিশ্রুতি আজো পুরুণ করেনি।
চ্যাম্পিয়ন নারী দল সরকারি ও বেসরকারি নানা পুরস্কার ও সম্মাননা হাতে পেলেও বাফুফের ঘোষিত পুরস্কার বকেয়া পড়ে আছে। সাত মাস পেরিয়ে সেই সময় এখন আট মাসে পড়তে চলেছে কিন্তু বাফুফে যেন ভুলেই গেছে পুরুস্কারের কথা। এমনকি বাফুফের সভাতেও এ নিয়ে আর আলোচনা হয় না। বিভিন্নভাবে বাফুফে মোটা অঙ্কের অর্থ খরচ করছে। কিন্তু নারী ফুটবলারদের পুরস্কারের বেলায় চরম উদাসীন তারা। যে কারণে সাফল্য এনে দেওয়া খেলোয়াড়দের হাতে এখনো দেড় কোটি টাকার অর্থ পুরস্কার বুঝিয়ে দিতে পারেনি দেশের ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। ফুটবলে জোয়ার উঠছে। কিন্তু নারী ফুটবলারদের প্রতিশ্রুত অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করতে গিয়ে ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে বাফুফে।
বাফুফের অর্থ পুরস্কার বুঝে না পাওয়ায় হতাশ সাফজয়ী নারী ফুটবলাররা। যেহেতু তারা বাফুফের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ তাই এই বিষয়ে কথা বলার সময় কেউ নাম প্রকাশ করতে চাইলেন না। আমার দেশও সেই গোপনীয়তা রক্ষা করার প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় কয়েকজন খেলোয়াড় জানান, পুরস্কার সব সময় ভালো খেলার ক্ষেত্রে উৎসাহ জোগায়। কিন্তু সেই পুরস্কার তো সময়মতো পেলামই না। আদৌ ঘোষিত এই পুরুস্কর আর মিলবে কিনা- তা নিয়ে সন্দিহান ফুটবলাররা! বাফুফে পুরস্কারের সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা না করায় রীতিমতো হতাশ খেলোয়াড়রা। এ প্রসঙ্গে বাফুফে সহসভাপতি ফাহাদ করিমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আমার দেশকে বলেন, ‘এ ব্যাপারে আমার কাছে কোনো আপডেট নেই। এটা সভাপতি বলতে পারবেন।’
নারী ফুটবলারদের জন্য ঘোষিত কোটি টাকা পুরস্কারের ব্যাপারে বাফুফের কর্মকর্তাদের যুক্তি হলো- নারী ফুটবলের চাকা সচল রাখার জন্য বাফুফে কার্যনির্বাহী কমিটি দৃঢ়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সাবেক সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের আমলে ঠিকমতো টুর্নামেন্ট কিংবা ম্যাচ আয়োজন হতো না, অনিয়মিত ছিল নারী ফুটবলের খেলা। উইন্ডো মিস করত বাংলাদেশ। কিন্তু তাবিথ আউয়ালের নেতৃত্বাধীন নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি নারী ফুটবলে গুরুত্ব দিয়েছে।
ফিফা উইন্ডোতে নিয়মিত খেলছে নারী দল। মেয়েদের সামনে জর্ডানে তিন জাতির টুর্নামেন্ট রয়েছে। এ টুর্নামেন্টে অংশ নিতে প্রায় কোটি টাকার কাছাকাছি খরচ হতে পারে। তা ছাড়া নারী ফুটবলারদের নিয়মিত ক্যাম্প, কোচিং স্টাফ, চুক্তি অনুযায়ী খেলোয়াড়দের বেতন ও আরো আনুষঙ্গিক খরচ মেটাতে বড় অঙ্কের অর্থ ব্যয় করে থাকে বাফুফে। ফলে অর্থ সংকটের কারণে নারী দলের দেড় কোটি টাকা পুরস্কারের ব্যাপারটি তাদের কাছে সেভাবে গুরুত্ব পাচ্ছে না।
বাফুফে কর্মকর্তাদের মতে, বাফুফের ফান্ডে উদ্বৃত্ত অর্থ জমা হলে সাফজয়ী নারী ফুটবলারদের প্রতিশ্রুত পুরস্কার বুঝিয়ে দেওয়া হবে। অথচ আগে বলা হয়েছিল, বাফুফের ফান্ড থেকে পুরস্কারের অর্থ দেওয়া হবে না। কার্যনির্বাহী কমিটির সবাই মিলে ভাগাভাগি করে পুরস্কারের অর্থ দেবেন। কিন্তু তারা এই পুরস্কারের টাকা জোগাড় করতে ব্যর্থ হয়েছেন। তাই নারী ফুটবলারদের অর্থ পুরস্কার বুঝিয়ে দিতে গিয়ে বিপাকে পড়েছে বাফুফে।
এ বিষয়টি বাফুফের কার্যনির্বাহী কমিটির জন্যও খুবই বিব্রতকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। নারী ফুটবল সংশ্লিষ্ট সংগঠকদের মতে, বাফুফের উচিত পূর্বঘোষিত পুরস্কারের অর্থ দ্রুত সাফজয়ীদের হাতে পৌঁছে দেওয়া। মেয়েরা কষ্ট করে খেলে দেশের জন্য সুনাম বয়ে এনেছেন। দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। পুরস্কার বুঝিয়ে দেওয়া না হলে ভবিষ্যৎ খেলোয়াড়রা নিরুৎসাহিত হবে।
সেন্ট্রাল এশিয়া ভলিবল এসোসিয়েশনের (কাভা) টুর্নামেন্ট কাভা কাপে জয় দিয়ে যাত্রা শুরু করল বাংলাদেশ। মালদ্বীপকে স্রেফ উড়িয়ে দিয়েছে স্বাগতিকরা। বুধবার উদ্বোধনী দিনে সহজ জয় পেয়েছে তুর্কমেনিস্তানও।
২৩ মিনিট আগেদক্ষিণ আফ্রিকা লিড নিতে পারবে কি না, সেটা নিয়েই দেখা দিয়েছিল অনিশ্চয়তা। কিন্তু দশম উইকেটে ক্যাগিসো রাবাদা পার্টনার সেনুরান মুথুসামির সঙ্গে দুরন্ত ব্যাটিং করে লিখে ফেলেছেন নতুন ইতিহাস। রাওয়ালপিন্ডি টেস্টের তৃতীয় দিনে আজ বুধবার পাকিস্তানের বোলারদের হতাশ করে রেকর্ড গড়েছেন তারকা এ পেসার।
১ ঘণ্টা আগেপ্রথম ইনিংসের মতো আফগানিস্তান দ্বিতীয় ইনিংসও বড় করতে পারল না। রিচার্ড এনগারাভা ও ব্লেসিং মুজারাবানির দুর্দান্ত বোলিংয়ে অতিথি দলটি গুটিয়ে গেল অল্প রানে। তাতে ব্যাট-বলের দাপুটে পারফরম্যান্সে তিনদিনেই হারারে টেস্ট জিতে নিল জিম্বাবুয়ে।
১ ঘণ্টা আগেদারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
১১ ঘণ্টা আগে