রাওয়ালপিন্ডি টেস্ট
স্পোর্টস ডেস্ক
বাবর আজম আর মোহাম্মদ রিজওয়ানের দিকেই তাকিয়ে ছিল সবাই। কিন্তু দুজনে কাজের কাজ তেমন কিছুই করতে পারেননি। প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি পাকিস্তানের। সাইমন হারমারের ঘূর্ণি জাদুতে অল্পতেই গুটিয়ে গেছেন শান মাসুদরা। তাতে ৬৮ রানের মামুলি লক্ষ্যটা হেসে-খেলেই পেরিয়ে গেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। রাওয়ালপিন্ডি টেস্ট ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে জিতে নিয়েছে প্রোটিয়ারা।
এ জয়ে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ১-১ ড্রয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হলো দুদলকে। এ নিয়ে ১৮ বছর পর আজ পাকিস্তানের মাটিতে কোনো টেস্ট জিতে নিলো প্রোটিয়ারা। এর আগে জিতেছিল তারা ২০০৭ সালে।
৪ উইকেটে ৯৪ রানে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করেছিল পাকিস্তান। তৃতীয় দিন শেষে ৪৯ রানে অপরাজিত থাকা বাবর নিজের ব্যক্তিগত ইনিংসে যোগ করেন আর মাত্র ১ রান। তার মানে ফিফটি ছুঁয়েই সাজঘরের পথ ধরেন সাবেক এ ক্যাপ্টেন। রিজওয়ান ১৬ রানের ইনিংসটাকে ১৮ রানে রূপ দিয়েই ফেরেন। হারমারের স্পিন ভেলকিতে তারা দুজন পরাস্ত হতেই শেষ হয়ে যায় পাকিস্তানের জয়ের স্বপ্ন।
শেষ দিকে খানিকটা লড়াই জমিয়ে তোলার চেষ্টা অবশ্য করেন সালমান আগা। কিন্তু পারেননি। ২৮ রানেই ফিরে যেতে হয়েছে তাকে। আর পাকিস্তান দ্বিতীয় ইনিংসে থেমে যায় ১৩৮ রানে। তাতে স্বাগতিকদের লিড দাঁড়ায় মাত্র ৬৭ রানের। হারমার একাই শিকার করেন ৬ উইকেট।
ছোট্ট লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতেই জয়ের ভিত গড়ে নেয় আফ্রিকার দলটি। ৪২ রান করে নোমান আলীর বলে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে কাটা পড়েন এইডেন মার্করাম। অধিনায়কের সঙ্গে আরেক ওপেনার রায়ান রিকেলটন অপরাজিত থেকে ২৫ রানে। তাতে ২ উইকেটের বিনিময়ে লক্ষ্য টপকে ৭৩ তুলে জয়ের বন্দরে নোঙর করে অতিথি দক্ষিণ আফ্রিকা।
২৮ অক্টোর থেকে শুরু হচ্ছে পাকিস্তান-দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যকার তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। শেষে হবে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজও।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
পাকিস্তান: ৩৩৩ ও ১৩৮/১০, ৪৯.৩ ওভার (বাবর ৫০, সালমান ২৮; হারমার ৬/৫০ ও মহারাজ ২/৩৪)।
দক্ষিণ আফ্রিকা: ৪০৪ ও ৭৩/২, ১২.৩ ওভার (মার্করাম ৪২, রিকেলটন ২৫*; নোমান ২/৪০)
ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ৮ উইকেটে জয়ী।
ম্যাচসেরা: কেশব মহারাজ।
সিরিজসেরা: সেনুরান মুথুসামি।
বাবর আজম আর মোহাম্মদ রিজওয়ানের দিকেই তাকিয়ে ছিল সবাই। কিন্তু দুজনে কাজের কাজ তেমন কিছুই করতে পারেননি। প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি পাকিস্তানের। সাইমন হারমারের ঘূর্ণি জাদুতে অল্পতেই গুটিয়ে গেছেন শান মাসুদরা। তাতে ৬৮ রানের মামুলি লক্ষ্যটা হেসে-খেলেই পেরিয়ে গেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। রাওয়ালপিন্ডি টেস্ট ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে জিতে নিয়েছে প্রোটিয়ারা।
এ জয়ে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ১-১ ড্রয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হলো দুদলকে। এ নিয়ে ১৮ বছর পর আজ পাকিস্তানের মাটিতে কোনো টেস্ট জিতে নিলো প্রোটিয়ারা। এর আগে জিতেছিল তারা ২০০৭ সালে।
৪ উইকেটে ৯৪ রানে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করেছিল পাকিস্তান। তৃতীয় দিন শেষে ৪৯ রানে অপরাজিত থাকা বাবর নিজের ব্যক্তিগত ইনিংসে যোগ করেন আর মাত্র ১ রান। তার মানে ফিফটি ছুঁয়েই সাজঘরের পথ ধরেন সাবেক এ ক্যাপ্টেন। রিজওয়ান ১৬ রানের ইনিংসটাকে ১৮ রানে রূপ দিয়েই ফেরেন। হারমারের স্পিন ভেলকিতে তারা দুজন পরাস্ত হতেই শেষ হয়ে যায় পাকিস্তানের জয়ের স্বপ্ন।
শেষ দিকে খানিকটা লড়াই জমিয়ে তোলার চেষ্টা অবশ্য করেন সালমান আগা। কিন্তু পারেননি। ২৮ রানেই ফিরে যেতে হয়েছে তাকে। আর পাকিস্তান দ্বিতীয় ইনিংসে থেমে যায় ১৩৮ রানে। তাতে স্বাগতিকদের লিড দাঁড়ায় মাত্র ৬৭ রানের। হারমার একাই শিকার করেন ৬ উইকেট।
ছোট্ট লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতেই জয়ের ভিত গড়ে নেয় আফ্রিকার দলটি। ৪২ রান করে নোমান আলীর বলে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে কাটা পড়েন এইডেন মার্করাম। অধিনায়কের সঙ্গে আরেক ওপেনার রায়ান রিকেলটন অপরাজিত থেকে ২৫ রানে। তাতে ২ উইকেটের বিনিময়ে লক্ষ্য টপকে ৭৩ তুলে জয়ের বন্দরে নোঙর করে অতিথি দক্ষিণ আফ্রিকা।
২৮ অক্টোর থেকে শুরু হচ্ছে পাকিস্তান-দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যকার তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। শেষে হবে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজও।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
পাকিস্তান: ৩৩৩ ও ১৩৮/১০, ৪৯.৩ ওভার (বাবর ৫০, সালমান ২৮; হারমার ৬/৫০ ও মহারাজ ২/৩৪)।
দক্ষিণ আফ্রিকা: ৪০৪ ও ৭৩/২, ১২.৩ ওভার (মার্করাম ৪২, রিকেলটন ২৫*; নোমান ২/৪০)
ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ৮ উইকেটে জয়ী।
ম্যাচসেরা: কেশব মহারাজ।
সিরিজসেরা: সেনুরান মুথুসামি।
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া সরকারি আদর্শ আন্তঃবিভাগ ফুটবল প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন সাবেক অধিনায়ক বাবর আজম। ঘরের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ এবং শ্রীলঙ্কা, জিম্বাবুয়েকে নিয়ে পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে ১৫ জনের দলে ডাক পেয়েছেন এই ব্যাটার।
৩ ঘণ্টা আগেলঙ্কান প্রিমিয়ার লিগ (এলপিএল) স্থগিত হওয়ায় বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) নিয়ে আশার আলো দেখা যাচ্ছে। ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে বিপিএল হলে বিদেশি ক্রিকেটারের ঘাটতি কেটে যাওয়ার আশা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে