নারী বিশ্বকাপ বাছাই
স্পোর্টস রিপোর্টার
রেকর্ড সংগ্রহে জয়ের ভিতটা গড়ে দিয়েছিলেন নিগার সুলতানা জ্যোতি, ফারজানা আক্তার ও শারমিন আক্তার। তবে বাংলাদেশের ত্রয়ী তারকার ব্যাটিং ঝলকের জবাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন প্রিয়ানাজ চ্যাটার্জি ও রাচেল স্লাটারও। দুজনের ব্যাটিং দৃঢ়তায় জয়ের স্বপ্নও বুঁনেছিল স্কটল্যান্ড। তাতে দেশের মেয়েদের সামনে যেন একটু একটু করে উঁকি দিচ্ছিল হারের শঙ্কা। তবে নাহিদা আক্তারের ঘূর্ণি জাদুতে সেই শঙ্কা উড়িয়ে শেষ হাসি হাসে বাংলাদেশের মেয়েরা। স্কটিশ কন্যাদের ৩৪ রানে হারিয়ে দিয়েছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। থাইল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ডকে হারানোর পর এ নিয়ে নারী বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতল বাংলাদেশ। হ্যাটট্রিক জয়ে নারী বিশ্বকাপের খুব কাছে চলে গেছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। বাকি দুই ম্যাচ (পাকিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ) থেকে আর একটি জয় পেলেই বিশ্বকাপের টিকিট কাটবে অধিনায়ক জ্যোতির দল।
শুরুটা মোটেই ভালো ছিল না স্কটল্যান্ডের। দলীয় ৩১ রানে হারিয়েছিল তারা ৩ উইকেট। পরে ১০২ রানে খুইয়ে ফেলে আরও ৩ উইকেট। প্রিয়ানাজ ৬৩ বলে ৭ বাউন্ডারিতে ৬১ রানের দুরন্ত ইনিংস খেলে ফেরেন সাজঘরে। তবে ৭৩ বলে ৫ চারে ৬১* রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থেকে যান রাচেল স্লাটার। শেষ দিকে অষ্টম উইকেটে দুজনে মিলে ১২৪ বলে ১১৫ রানের পার্টনারশিপ গড়ে ভয় ধরিয়ে দিয়েছিলেন বাংলাদেশ শিবিরে। কিন্তু তারপরও ৯ উইকেটের বিনিময়ে ২৪২ রানে থেমে যায় স্কটিশদের ব্যাটিং অভিযাত্রা। নাহিদা আক্তার শিকার করেন ৪ উইকেট।
থাইল্যান্ডের বিপক্ষে স্কোরবোর্ডে ২৭১ রান তুলেছিল বাংলাদেশ। সে রেকর্ড এক সপ্তাহও টিকল না। স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে আগে ব্যাট করে ২৭৬ রান তোলে নিগার সুলতানা জ্যোতি অ্যান্ড কোং। লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে টস জেতা বাংলাদেশের শুরুটা ছিল সাদামাটা। দ্বিতীয় উইকেটে শারমিন আক্তারকে (৫৭) সঙ্গে নিয়ে ১০৩ রানের জুটি গড়েন ফারজানা (৫৭)। আর মারকুটে ব্যাটিংয়ে জ্যোতি এনে দেন মূল্যবান ৬১ রান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ: ২৭৬/৬, ৫০ ওভার (জ্যোতি ৮৩*, ফারজানা ৫৭, শারমিন ৫৭; ব্রাইস ২/৫৩)।
স্কটল্যান্ড: ২৪২/৯, ৫০ ওভার (সারাহ ব্রাইস ৪২, প্রিয়ানাজ ৬১, স্ল্যাটার ৬১*; নাহিদা ৪/৪০ ও জান্নাতুল ২/৪৩)।
ফল: বাংলাদেশ ৩৪ রানে জয়ী।
ম্যাচসেরা: নিগার সুলতানা জ্যোতি।
রেকর্ড সংগ্রহে জয়ের ভিতটা গড়ে দিয়েছিলেন নিগার সুলতানা জ্যোতি, ফারজানা আক্তার ও শারমিন আক্তার। তবে বাংলাদেশের ত্রয়ী তারকার ব্যাটিং ঝলকের জবাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন প্রিয়ানাজ চ্যাটার্জি ও রাচেল স্লাটারও। দুজনের ব্যাটিং দৃঢ়তায় জয়ের স্বপ্নও বুঁনেছিল স্কটল্যান্ড। তাতে দেশের মেয়েদের সামনে যেন একটু একটু করে উঁকি দিচ্ছিল হারের শঙ্কা। তবে নাহিদা আক্তারের ঘূর্ণি জাদুতে সেই শঙ্কা উড়িয়ে শেষ হাসি হাসে বাংলাদেশের মেয়েরা। স্কটিশ কন্যাদের ৩৪ রানে হারিয়ে দিয়েছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। থাইল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ডকে হারানোর পর এ নিয়ে নারী বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতল বাংলাদেশ। হ্যাটট্রিক জয়ে নারী বিশ্বকাপের খুব কাছে চলে গেছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। বাকি দুই ম্যাচ (পাকিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ) থেকে আর একটি জয় পেলেই বিশ্বকাপের টিকিট কাটবে অধিনায়ক জ্যোতির দল।
শুরুটা মোটেই ভালো ছিল না স্কটল্যান্ডের। দলীয় ৩১ রানে হারিয়েছিল তারা ৩ উইকেট। পরে ১০২ রানে খুইয়ে ফেলে আরও ৩ উইকেট। প্রিয়ানাজ ৬৩ বলে ৭ বাউন্ডারিতে ৬১ রানের দুরন্ত ইনিংস খেলে ফেরেন সাজঘরে। তবে ৭৩ বলে ৫ চারে ৬১* রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থেকে যান রাচেল স্লাটার। শেষ দিকে অষ্টম উইকেটে দুজনে মিলে ১২৪ বলে ১১৫ রানের পার্টনারশিপ গড়ে ভয় ধরিয়ে দিয়েছিলেন বাংলাদেশ শিবিরে। কিন্তু তারপরও ৯ উইকেটের বিনিময়ে ২৪২ রানে থেমে যায় স্কটিশদের ব্যাটিং অভিযাত্রা। নাহিদা আক্তার শিকার করেন ৪ উইকেট।
থাইল্যান্ডের বিপক্ষে স্কোরবোর্ডে ২৭১ রান তুলেছিল বাংলাদেশ। সে রেকর্ড এক সপ্তাহও টিকল না। স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে আগে ব্যাট করে ২৭৬ রান তোলে নিগার সুলতানা জ্যোতি অ্যান্ড কোং। লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে টস জেতা বাংলাদেশের শুরুটা ছিল সাদামাটা। দ্বিতীয় উইকেটে শারমিন আক্তারকে (৫৭) সঙ্গে নিয়ে ১০৩ রানের জুটি গড়েন ফারজানা (৫৭)। আর মারকুটে ব্যাটিংয়ে জ্যোতি এনে দেন মূল্যবান ৬১ রান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ: ২৭৬/৬, ৫০ ওভার (জ্যোতি ৮৩*, ফারজানা ৫৭, শারমিন ৫৭; ব্রাইস ২/৫৩)।
স্কটল্যান্ড: ২৪২/৯, ৫০ ওভার (সারাহ ব্রাইস ৪২, প্রিয়ানাজ ৬১, স্ল্যাটার ৬১*; নাহিদা ৪/৪০ ও জান্নাতুল ২/৪৩)।
ফল: বাংলাদেশ ৩৪ রানে জয়ী।
ম্যাচসেরা: নিগার সুলতানা জ্যোতি।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৫ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৫ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৬ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে