বিএনপির মিডিয়া সেলের পারফরমেন্স হিমাঙ্কের নিচে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলা সংগীতের জনপ্রিয় শিল্পী আসিফ আকবর।
এই যে বাংলাদেশে গর্ব করা হয় ১৯৯০ সালের মিউজিক নিয়ে। আমরা পিওর ৯০; আমি ৮৯ এর স্টুডেন্ট । তখন ব্যান্ড আন্দোলন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র আন্দোলন থেকে রুপ নেয়া জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সঙ্গে শুরু থেকেই অনলাইন এবং অফলাইনে সম্পৃক্ত ছিলেন সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর। তিনি তার সোশ্যাল মিডিয়ায় ছাত্র-জনতার এ আন্দোলনে শুরু থেকেই সংহতি প্রকাশ করেছেন।
বাংলা গানের যুবরাজ আসিফ আকবর। দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে বাংলা গানে আধিপত্য বিস্তার করে চলেছেন। বরাবরই স্পষ্টবাদী একজন মানুষ। গানের পাশাপাশি তিনি রাজনীতিতেও সরব। সবাই জানেন, গানের এই শিল্পী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোয় বেশ সরব।
এবারকার ভালোবাসা দিবসে গানে গানে কষ্টের কথা শোনাবেন বাংলা গানের যুবরাজ আসিফ আকবর। যে ভালোবাসার মানুষটিকে দেখলে হৃদয় হেসে ওঠে, সেই মানুষটি যখন কাছে টেনে যত্ন করে কাঁদিয়ে চলে যায় তখন হৃদয়ে আর বসন্ত থাকে না, ওঠে বৈশাখী ঝড়।
২৯ জানুয়ারি, ২০০১। বিশ বছর আগের কথা, প্রথমে ঢাকার বাইরে এবং পরের দিন তা সারা দেশের প্রতিটি অলিগলি আর অডিও দোকানগুলোতে বেজে উঠেছিল ‘ও প্রিয়া তুমি কোথায়’।
জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী আসিফ আকবর নতুন বছর ভক্তদের জন্য নিয়ে আসছেন মন জানে শিরোনামের একটি গান। গানটির কথা লিখেছেন স্নেহাশীষ ঘোষ এবং সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন ইমরান মাহমুদুল। মন জানে শিরোনামের গানটি শিগগিরই প্রচার হবে ধ্রুব মিউজিক স্টেশন ইউটিউব চ্যানেলে।