‘অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি তোর কারনে, এবার আমার খেলা শুরু। ঠিকমতো পছন্দের খাবার খেয়েনেরে হারামখোর।’ রংপুরে এক সাংবাদিককে কাফনের কাপড় পাঠিয়ে এভাবেই হত্যার হুমকি দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।
অনুমোদনহীন এসব ইটভাটায় ইট তৈরির জন্য ফসলি জমির উর্বর মাটি ব্যবহার করা হয়। ফলে কৃষি খাত মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়ছে এবং খাদ্য উৎপাদনে ঘাটতি দেখা দিচ্ছে। এছাড়া, এসব ইটভাটার ধোঁয়া ও বায়ুদূষণের কারণে শ্রমিকদের পাশাপাশি আশপাশের সাধারণ মানুষও স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছে।
জিগজ্যাগ ইটভাটায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা না করাসহ কোনো ইটভাটা বন্ধ করলে সরকারকে আর্থিকভাবে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে বলে দাবি করেছে বাংলাদেশ ব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং ওনার্স এসোসিয়েশন।
সরকারি বিধিমালা মেনে ও পরিবেশ অধিদফতরের ছাড়পত্র নিয়েই আমরা কার্যক্রম চালাচ্ছি। বেশ কয়েক মাস আগে নতুন করে ছাড়পত্র পাওয়ার জন্য আবেদন করা হয়েছে। প্রক্রিয়া হয়ে আসতে একটু সময় লাগায় আবেদন করার পরপরই ইট পোড়ানোর কাজ শুরু হয়েছে।
প্রশাসনের আদেশ অমান্য করে দীর্ঘ দিন ধরে এই ইটভাটার কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছিল বলে অভিযোগ।
নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে অবৈধভাবে গভীর রাতে চলে ফসলি জমির মাটি কাটা। এসব মাটি প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে সরবরাহ করা হচ্ছে ইটভাঁটায়। একাধিক প্রশাসনিক সভায় এবিষয়ে দায়িত্বশীল কর্মকর্তা ও ব্যক্তিবর্গ আশ্বাস দিলেও বন্ধ হচ্ছেনা মাটি কাটা।