চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থী মৃত্যুর এক সপ্তাহ পার না হতেই আবারও সমুদ্র সৈকতে ভেসে গেছে কক্সবাজারের ৩ স্থানীয় শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে একজনের লাশ উদ্ধার হলেও দুজনকে জীবিত উদ্ধার করা গেছে।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের পানিতে ডুবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া আরো দুইজন শিক্ষার্থী নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানা গেছে। মঙ্গলবার সকালে হিমছড়ি বিচ সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতো ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের একাধিক সিন্ডিকেট। সাধারণ হকার ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা সেই সিন্ডিকেটের বাইরে গিয়ে ব্যবসা করতে পারতেন না। স্থানীয়ভাবে ওই সিন্ডিকেটটি ‘সুগন্ধা সিন্ডিকেট’ নামে পরিচিত ছিল।
কক্সবাজারের উখিয়ার ইনানী সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ হওয়া এক রোহিঙ্গা শিশুর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিওনের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) নিত্যানন্দ দাস সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। কুরবানি ঈদের ছুটিতে রোববার ও সোমবার বিভিন্ন সময়ে মৃত্যুর এই ঘটনা ঘটে।
ঈদুল আজহার পর দিন রোববার সকাল থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার হাজার পর্যটক কক্সবাজারে আসতে শুরু করেছেন। অনেক পর্যটক কক্সবাজারে এসে হোটেলে উঠেই নেমে পড়েছেন সাগরের নীল পানি আর বিস্তৃত বালিয়াড়ি সৈকতে। সমুদ্র সৈকতে বসানো কিটকটের কোনোটিই খালি নেই। ঘুরতে আসা পর্যটকদের কেউ কেউ ঘোড়ায়, কেউ বিচ বাইকে
কক্সবাজার-মহেশখালী নৌরুটে গোরকঘাটা ঘাটে পুরাতন জেটিটি জরাজীর্ণ হয়ে যাওয়ায় পর্যটক ও যাত্রীদের সুবিধার্থে আরেকটি নতুন জেটি নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সরকার। ৩৬ কোটি ৪৮ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন জেটিটির দৈর্ঘ্য ৭০০ মিটার ও প্রস্থ ৭ দশমিক ৩ মিটার। ৭০০ মিটার দৈর্ঘ্যের জেটির মধ্যে ৩০০ মিটার সংযোগ সড়কও...
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে কক্সবাজারের সমুদ্র উপকূল উত্তাল হয়ে উঠেছে। জোয়ারের পানির উচ্চতা স্বাভাবিকের চেয়ে ৩-৪ ফুট বৃদ্ধি পেয়ে উপকূলে আঘাত হানছে।
কক্সবাজারের উখিয়ার মেরিন ড্রাইভ সড়কের দুপাশে অবৈধভাবে দখলকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে সমুদ্র সৈকত পাড়ের প্রায় ৬ কোটি ১৫ লাখ টাকা মূল্যের ২ একর ৫৫ শতক সরকারি খাস জমি উদ্ধার করেছে উপজেলা প্রশাসন।
পর্যটকদের হয়রানি কিংবা বিড়ম্বনা এড়াতে ‘পারসোনাল ট্রাভেল গাইড’ হিসেবে অ্যাপটি বানানো হয়েছে। পর্যটকদের জন্য প্রয়োজনীয় সব তথ্য রয়েছে এখানে।
গত তিনদিন ধরে কক্সবাজার শহর ও আশপাশের হোটেল, মোটেল ও গেস্ট হাউজে ভাড়া দেয়ার মতো কোন কক্ষ খালি নেই। অনেক পর্যটক খোলা আকাশের নিচে, সমুদ্রের বালুকাবেলায় রাত কাটাচ্ছেন। পর্যটকদের এই ভিড়ে ৫ শতাধিক হোটেল-মোটেলের অধিকাংশই ‘গলাকাটা’ ভাড়া আদায় করছেন। এসব হোটেলে অন্য সময়ের চেয়ে কয়েক গুণ দাম বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে।
কক্সবাজারে আসলেই আমি চলে যাই উখিয়ার ইনানী ও পাটুয়ারটেক সমুদ্র সৈকতে। এখানকার প্রাকৃতিক পরিবেশ, পাথুরে সী-বীচের সৌন্দর্য আমাকে বেশ টানে। তাছাড়াও মেরিন ড্রাইভের একপাশে সমুদ্র আর অন্যপাশে বিশাল আকৃতির পাহাড় আমাকে দারুণ মুগ্ধ করে।