আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে কি না, তা নিয়ে আবারো রাজনৈতিক অঙ্গনে সন্দেহ ও অনিশ্চয়তা দানা বাঁধছে। নির্বাচনের পদ্ধতি নিয়েই নতুন বিতর্কে পাল্টাপাল্টি অবস্থান নিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো। নির্বাচনের পিছু ছাড়ছে না ‘সংশয়, সন্দেহ, অনিশ্চয়তা’। এখন আবার ওই শব্দগুলোই নতুন করে আলোচনায়
জাতীয় নির্বাচনের ব্যাপারে সরকারের পক্ষ থেকে এখনও কোন নির্দেশনা পাইনি। নির্দেশনা পাওয়া গেলে সেনাবাহিনী তার দায়িত্ব পালন করবে।
‘জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশ, জাতীয় নির্বাচনের আগে তা বাস্তবায়ন, ২০২৪ সালের গণহত্যার বিচার নিশ্চিত করার দাবিতে ২৫ জুন শাহবাগ থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ পর্যন্ত ‘লাল মার্চ’ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের মাধ্যমে সংবিধান সংস্কার চায় রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। দলটি জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ১৬৬ টি প্রস্তাবের মধ্যে ১৫১টিতে একমত পোষণ করেছে।
আগে জাতীয় না স্থানীয় নির্বাচন হবে, অথবা নির্বাচন কখন হবে—এ নিয়ে মাঠ গরম হয়ে উঠেছে। বলি, যদি ফ্যাসিস্টের পতন ঘটানো না যেত, তা হলে এখন তো তার আম-দুধ খাওয়ার সময় ছিল।
বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সকল রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদের সমান সুযোগ নিশ্চিত করার সুপারিশ করেছে জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তর। সংস্থাটির সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে এ সুপারিশ করা হয়।
এনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চেয়েছে—এমন এক প্রশ্নের জবাবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, নির্বাচনী রোডম্যাপ খুব স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। যদি কম সংস্কার হয় তাহলে ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে।
২০২৫ সালের শেষে কিংবা ২০২৬ এর শুরুর দিকে জাতীয় নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।