বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান ও ভারতের বিজনেস হাব (বাণিজ্যের সিংহদ্বার) হবে ঠাকুরগাঁও।
দেলোয়ার হোসেন সাঈদী মামলার স্বাক্ষী সুখরঞ্জন বালীকে ২০১২ সালের ৪ নভেম্বর আইসিটি ট্রাইব্যুনালের গেইট (পুরানো হাই কোর্ট) থেকে অপহরণ করা হয়েছিল। আল্লামা সাইদীকে কথিত যুদ্ধাপরাধের দায়ে পূর্ব নির্ধারিত সর্বোচ্চ সাজা নিশ্চিত করতে মামলার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীকে সাক্ষ্য প্রদান থেকে বিরত
দেলওয়ার হোসেন সাইদিকে ১৯৭১ সালের বিসা বালী হত্যা মামলায় ফাঁসানোর পরিকল্পনা করেছিল ট্রাইব্যুনাল। বিসা বালীর ছোট ভাই সুখরঞ্জন বালী। তিনি জানান, সরকার পক্ষ থেকে তার ওপর চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছিল সাঈদির বিরুদ্ধে সাক্ষ দিতে।
মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর পক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিতে গিয়ে নিখোঁজ হয়ে যাওয়া সুখরঞ্জন বালি কীভাবে ভারতের কারাগারে পৌঁছেন তার এক লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়েছেন তিনি।