পুলিশ বলেছে, কার্টুনে প্রধানমন্ত্রী এবং আর এস এসের অপমান করা হয়েছে। মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্টের বিচারপতি সুবোধ অভয়ঙ্কর বলেছেন, সংবিধানে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে বলে তার অপব্যবহার করলে ফল ভুগতে হবে। মালবিয়া তাই করেছেন।
ভারতের আহমেদাবাদে এয়ার ইন্ডিয়ার উড়োজাহাজ (বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার) দুর্ঘটনায় শোক করে সেদেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কাছে বার্তা পাঠিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৃহস্পতিবার এক শোকবার্তা পাঠান তিনি।
জলঙ্গির স্থানীয় বাসিন্দা মোহাব্বত শেখ বাংলাদেশের লুঙ্গিগুলো নরম হয় উল্লেখ করে বলেন, বিজেপি ঝামেলা করছে। আমরা ওসবের মধ্যে নেই। দীর্ঘদিন থেকে আমরা কেয়া সাবান ব্যবহার করি। যত যা-ই হোক, আমরা ওই সাবানই ব্যবহার করব।
মোদি লিখেছেন, ‘এই পবিত্র উৎসব (ঈদুল আজহা) ভারতের সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং দেশজুড়ে লক্ষ লক্ষ ইসলাম ধর্মাবলম্বী মানুষ এটি অত্যন্ত আনন্দ ও উৎসাহের সঙ্গে উদযাপন করে। এটি আমাদের ত্যাগ, করুণা এবং ভ্রাতৃত্বের চিরন্তন মূল্যবোধের কথা মনে করিয়ে দেয়।’
ভারত ও কানাডার সম্পর্ক ২০২৩ সালে চূড়ান্ত অবনতির দিকে মোড় নেয়। সেসময় কানাডার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো অভিযোগ করেন, খালিস্তানপন্থি নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারের হত্যাকাণ্ডে ভারতের জড়িত থাকার প্রমাণ রয়েছে।
কাশ্মীরের পেহেলগামকাণ্ডে অপারেশন সিঁদুর চলাকালীন পাকিস্তান ভারতের যুদ্ধবিমান ধ্বংস করেছে কিনা- এ নিয়ে সকল জল্পনা-কল্পলার অবসান ঘটিয়েছেন ভারতীয় সেনাপ্রধান অনিল চৌহান।
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে সামরিক দিক দিয়ে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির পর এবার অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে চাপের মুখে পড়েছেন নরেন্দ্র মোদি। সময় যত যাচ্ছে, এই যুদ্ধের অজানা অনেক তথ্য বেরিয়ে আসছে।
নরেন্দ্র মোদির রাজনৈতিক উত্থান ঘটে আরএসএস নামক হিন্দুত্ববাদী চরমপন্থি সংগঠনের হাত ধরে। ২০০১ সালে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পরই নরেন্দ্র মোদি গুজরাটকে ঘৃণার পরীক্ষাগারে পরিণত করেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু যেভাবে তিনি ঘোষণাটি দিলেন, তা দেখে রীতিমতো চমকে উঠেছেন বেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষকরা। কারণ এ ঘোষণার মাত্র এক দিন আগেই ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘দুটি নিউক্লিয়ার ক্ষমতাসম্পন্ন দেশের যুদ্ধে
পরাজয়ের গ্লানি আর লজ্জা মাথায় নিয়ে মোদি তার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণের নামে যা বললেন, তা ছিল মিথ্যাচার বা বাগাড়ম্বর। অপারেশন সিঁদুরের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের পাল্টা আঘাতে সিঁদুরের রঙ যে ফ্যাকাসে হয়ে গেছে,তার স্পষ্ট ছাপ ছিল মোদির চোখে-মুখে।
গত ২২ এপ্রিল পেহেলগামে হামলার ঘটনায় যারা দায়ী তাদের পৃথিবীর শেষ সীমা পর্যন্ত ধাওয়া করার প্রতিজ্ঞা করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মোদি এ হামলার জন্য কোনো তদন্ত ও প্রমাণ ছাড়াই পাকিস্তানকে দায়ী করে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে হামলার নির্দেশ দিয়েছেন।
যে কোনো ইস্যুতেই মোদি সরকারের সামনে সংখ্যালঘু কার্ড ছাড়া যেন আর কোনো বিকল্পই নেই। হিন্দুত্ববাদী রাজনীতি টিকিয়ে রাখা, প্রতিবেশী দেশকে অযাচিত চাপে রাখা, নিজের ভাবমূর্তি বাড়ানো অথবা ড্যামেজ কন্ট্রোল-সব জায়গাতেই নরেন্দ্র মোদির একমাত্র অস্ত্র সংখ্যালঘু কার্ড।
হাসিনার আমলে বাংলাদেশে মিডিয়ার মালিকানা আওয়ামী লীগের অনুগত ব্যবসায়ীদের হাতে চলে গিয়েছিল। এই মিডিয়া মালিকদের সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। দলের এজেন্ডা অনুসরণ করেছে তারা। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা উধাও হয়ে গেছে। সরকারের দৃষ্টিভঙ্গিরই প্রতিধ্বনি হয়েছে সম্পাদকীয় নীতিমালায়।
প্রধান উপদেষ্টা বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন। সেখানে শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’রাখতে বলেছিলেন তিনি। কিন্তু জবাবে মোদি বলেছিলেন, তিনি এটি পারবেন না।
কাশ্মীরের পেহেলগামে সশস্ত্র হামলায় প্রাণহানির ঘটনায় সমবেদনা জানিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বার্তা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।