বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে হত্যার উদ্দেশ্যেই গ্রেপ্তার করা হয়েছিলো। মামলা ছিলো অজুহাত, তাকে স্লো পয়জনিং করে মেরে ফেলতেই এই নাটক সাজিয়েছিল আওয়ামী লীগ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, এভাবে বড় বড় সমাবেশ করে জাতির কাছে ভুল বার্তা পৌঁছাবেন না। মোবাইল দিয়ে যদি প্রমাণ করা যায় কে কত জনপ্রিয়, আমরা সারা বাংলাদেশকে একদিনে সমাবেশের আওতায় আনতে পারি। সারা বাংলাদেশ একদিনে সমাবেশ করবে। কেউ কোনো জায়গায় ছাড়বে না।
ডিসেম্বরের মধ্যে সংসদ নির্বাচন দেশের ‘এক ব্যক্তিই চান না’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। শুক্রবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তার কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে জাপানে প্রধান উপদেষ্টার এক
সাংবাদিকদের প্লট বরাদ্দে অনিয়মের অভিযোগে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা বাতিল করেছে আপিল বিভাগ।
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। রোববার দুপুরে ঢাকা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর তিনি ত্যাগ করেন।
আমরা যদি বিভক্ত হই তাহলে আবারো এদেশ ভারতীয় আধিপত্যবাদের হাতে চলে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেন, বর্তমানে আমাদের দেশ খুব খারাপ অবস্থায় আছে। সকল জাতি-মানুষ-দলের এক হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ‘সত্য প্রকাশ করাই সাংবাদিকদের কাজ তাই ভয়ভীতি উপেক্ষা করে সত্য এবং ন্যায়ের পক্ষে উচ্চ কণ্ঠে কথা বলাই প্রকৃত সাংবাদিকতা।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চক্রান্তের রাজনীতি করে না। বরং সর্বদাই দেশ-জাতি ও মানবতার পক্ষে দাড়িয়ে কথা বলে। বিগত ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে যখন বিএনপি ক্ষমতাসীন ছিলো, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বিরোধী দলসমূহের অন্তর্গত ছিলো। সেই সময়ে ইসলামী আন্দোলন তৎকালীন বিএনপি সরকারের কার্যক্রমের বিরোধিতা করেছে। এখন বিরোধী দলে
মির্জা ফখরুল বলেন, বিভিন্ন খাতের সংস্কার প্রস্তাবগুলো ইতোমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পৌঁছে গেছে। আমি অনুরোধ করব এগুলো গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে মতামত দেওয়ার। যাতে সবাইকে নিয়ে সামনের পথ এগোতে পারি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের দেয়া সময়ে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত বিএনপি। তবে সরকারকে বিভ্রান্ত করতে নির্বাচন নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নানামুখী বক্তব্য দিচ্ছে।
‘সরকারকে সঠিক রাস্তা দেখানোই বিএনপির উদ্দেশ্য, বিব্রত করা নয়। ৩১ দফার মধ্যেই সব সংস্কারের রূপরেখা আছে। ২০২৩ সালে এসব সংস্কারের কথা বিএনপি বলে রেখেছে।বিএনপি নির্বাচনের কথা বললে অনেকের গাত্রদাহ শুরু হয়। গণতান্ত্রিক দেশ ভোটাধিকার ছাড়া চলতে পারে না। ভরাডুবির ভয়ে অনেকে নির্বাচন
মির্জা আব্বাস বলেছেন, অনেকে বিএনপিকে ভারতের দিকে ঠেলে দিতে চায়। আমি পরিষ্কারভাবে বলে দিতে চাই, ভারতের দোসর আওয়ামী লীগের দিকে যারা বিএনপিকে ঠেলে দিতে চায়, আপনারা নিজের চেহারা আয়নায় দেখুন।
সংবিধান রাফ খাতা নয়, যে ছুঁড়ে ফেলা হবে। যদি নতুন কোনো সংবিধান লিখতে হয়, তখন পুরোনো সংবিধান বাতিলের আগে সন-তারিখ উল্লেখ করে তারপর তা বাতিল করতে হবে।