আমার বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রক্টর শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার বদলে পুলিশের সাথে যোগাযোগ রাখতেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা কে কী লিখছে তা নজরদারি করতেন। শিক্ষক হিসেবে কত নিচে আমরা নেমেছি। এটা তার বাস্তব উদাহরণ। ড. জোহা (সাবেক প্রক্টর, রাবি) পুলিশের সামনে বুক পেতে দিয়েছিলেন। আর ঢাবি উপাচার্যের ভবনে
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে যাদের অঙ্গহানি হয়েছে তাদের যথাযথভাবে পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
শিক্ষা হলো বৈষম্য দূর করার হাতিয়ার। এই কাজে জনসম্পৃক্ততা প্রয়োজন। সবার সুচিন্তিত মতামত ও বুদ্ধিবৃত্তিক অংশগ্রহণ আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি করতে পারে। সে লক্ষ্যে সারা দেশের সকল শিক্ষকবৃন্দের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার আহ্বান জানান তিনি।
সঠিক সময়ে সঠিক পরিকল্পনার অভাব শিক্ষাখাতের অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার। সময় এবং সম্পদের সীমাবদ্ধতা থাকলেও, দায়বদ্ধতার অভাব এবং পরিকল্পনার ঘাটতির কারণে অনেক কাজ করা যায়নি।
শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেছেন, গত ১৭ বছরে শিক্ষাব্যবস্থাকে দুমড়েমুচড়ে ফেলা হয়েছে।
শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার বলেছেন, শিক্ষার্থীদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
অস্থিরতা ও টেনশন না করে শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরার পরামর্শ দিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। তিনি বলেন, জুলাই আন্দোলনে শিক্ষার্থীরা একটা ট্রমার মধ্য দিয়ে গেছেন, সে কারণে স্বাভাবিক আচরণ সবার কাছ থেকে আশা করবেন, সেটা ঠিক নয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. সি. আর. আবরার বলেছেন, নারীদের শিক্ষায় অগ্রগতি এটি একটি বড় মাইলফলক। শনিবার রাজধানীর বেইলি রোডে অফিসার্স ক্লাবে সেন্ট্রাল উইমেন্স ইউনিভার্সিটির ৩য় সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন ।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. সি আর আবরার কুয়েটে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অনশন প্রত্যাহার করার অনুরোধ জানিয়েছেন। মঙ্গলবার কুয়েটে আন্দোলনরত তাদের সাথে ফোনালােপের সময় তিনি এ আহবান জানান।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (কারিগরি অনুবিভাগ) রেহানা ইয়াছমিনের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের বৈঠক শুরু হয়।
পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ‘রেল ব্লকেড’ কর্মসূচি শিথিল করেছে। আজ দুপুরে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরারের সঙ্গে বৈঠকের পর নতুন সিদ্ধান্ত নিবে শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার সকালে এতথ্য জানা গেছে।
শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার বলেছেন, যে উৎসগুলো থেকে প্রশ্ন ফাঁস হয়, এরইমধ্যে সেসব বন্ধ করা হয়েছে। তাই প্রশ্ন ফাঁসের কোনো সুযোগ নেই।
শিল্পের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা দেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। এদিকে নজর রেখে আমাদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রমকে আরও দক্ষতামুখী ও বাস্তবমুখী করা জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার।
শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেছেন, ন্যায়নিষ্ঠ, বিজ্ঞানভিত্তিক ও আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।
নবনিযুক্ত শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেছেন, আমাদের দেশের শিক্ষার্থীরা যাতে দেশেই তাদের ভবিষ্যৎ নির্মাণের সুযোগ ও পরিবেশ পায় সে বিষয়টি অগ্রাধিকার দিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে হবে। মেধাবী শিক্ষার্থীরা দেশের সম্পদ, তাদেরকে দেশের কাজেই লাগাতে হবে।
শিক্ষার্থীদের নৈতিক মান বজায় রাখার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। তিনি বলেছেন, কোনো জাতি সত্যিকারভাবে উন্নতি হতে পারে না, যদি তার নৈতিক ভিত্তি দুর্বল হয়।
প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন ও গুণগত পরিবর্তনই আমাদের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত। একজন শিক্ষার্থীর জীবনের ভিত্তি তৈরির মূল ধাপ প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিশুদের শিক্ষার ভিত তৈরিতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের সবার নিরলসভাবে কাজ করে যেতে হবে