সান্তাক্লজের লোকদের সহায়তায় আমি যখন বাড়ি ফিরছিলাম, তখন দেখতে পেলাম প্রাসাদের সামনের পথ, বনভূমির গাছপালা এবং গোটা শহর রঙ-বেরঙের আলোয় সাজানো। মনে হচ্ছিল আলোর প্রবাহ রাস্তার অন্ধকারে জীবনের স্পন্দন ফিরিয়ে এনেছে। এমনকি আমার সহায়তাকারী লোকদেরও আর রূঢ়ভাষী অ-বন্ধুসুলভ মনে হলো না।
বৈঠকে আগামী এক বছরের জন্য কয়েকটি তাৎপর্যপূর্ণ কার্যক্রমের খসড়া ও পরিকল্পনা উপস্থাপিত হয়। এর মধ্যে রয়েছে নিয়মিত পাঠচক্র, সাহিত্যসভা, সামাজিক সচেতনতামূলক কার্যক্রম ও বার্ষিক স্মারক প্রকাশ।
চমৎকার নাতিশীতষ্ণ আবহাওয়া। বসন্তের আগমনে গাছে গাছে কচিপাতায় সবুজ রঙ ধরতে শুরু করেছে। রোদটাও যেন বেশ আরামদায়ক।
রাজনৈতিক বাটখারায় সাহিত্যের বিচার বড় দুর্ভাগ্যের! বড় নির্মম এবং বড় জুলুম! এই দুর্ভাগ্য, নির্মমতা এবং জুলুমের বিষয়টিই প্রবলভাবে লেখা হয়েছে বাংলা সাহিত্যের কপালে। কপালের এই লিখন খণ্ডানোর চেষ্টা কিংবা আয়োজন প্রভাবশালীদের কাছ থেকে কখনো হয়নি।
গায়ে কম্বল ফেলে ঘুমাচ্ছি। সকাল পড়ে রোদ উঠেছে বাইরে। কার্নিশে একটা জংলি এসি বন বন করে হাওয়া গিলছে, ছাড়ছে। ঘুমের ভেতর মনে হলো দরজা খুলে কেউ একজন ঢুকেছে। লোকটা কেচিনে কিছু একটা করছে। সম্ভবত চাচা। চাচা মানে আড়পাতা চাচা।
মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত ঊনবিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বাঙালি কবি ও নাট্যকার। বাংলা ভাষায় সনেট ও অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক। ‘মেঘনাদবধ কাব্য’ তার শ্রেষ্ঠ কীর্তি এবং আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অমর মহাকাব্য।
আলবেনিয়ার বিখ্যাত ঔপন্যাসিক ইসমাইল কাদারেকে অভিহিত করা হতো বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী ইউরোপীয় সাহিত্যের অন্যতম উজ্জ্বল নক্ষত্র হিসেবে । দীর্ঘ ৬০ বছরের সাহিত্যিক জীবনে ইসমাইল কাদারে উপন্যাসের পাশাপাশি কবিতা, প্রবন্ধ ও বেশ কিছু নাটক রচনা করেছেন।
বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে, ১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দে। বাংলা সাহিত্যের উন্নতি ও প্রসারের উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত হলেও এর প্রতিষ্ঠাকালীন নাম ছিল বেঙ্গল একাডেমি অব লিটারেচার। অন্যতম উদ্যোক্তা ছিলেন এল লিউটার্ড ও ক্ষেত্রপাল চক্রবর্তী।
বিগত জুলাই-আগস্ট মাসজুড়ে ঢাকাসহ পুরো বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের রাজধানী কলকাতার রাস্তাঘাটে মিছিল-সমাবেশে প্রধানত একটি সংগীতের সুর ও বাণী—আকাশ-বাতাস প্রকম্পিত করে তুলেছিল, যে সুরের তরঙ্গে উপস্থিত জনতার হৃদয় উদ্বেলিত হয়েছে
কালো অক্ষরে ইতিহাসে লেখা হয়ে থাকল এই জাতির জীবনে দুটি কালোরাত। ৪ আগস্ট ২০২৪-এর দিবাগত রাতটা, ২৬ মার্চ ১৯৭১-এর কালোরাতের মতোই আতঙ্ক আর উৎকণ্ঠার রাত ছিল।