মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, মহিষের দই বাংলাদেশের জিআই পণ্য হিসেবে বিশেষ পরিচিতি পেয়েছে। মহিষ দেশের সম্পদ, কিন্তু দীর্ঘদিন অবহেলিত থেকেছে। এ অবহেলা যেন আর না হয়, সরকারের পক্ষ থেকে সে বিষয়ে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে।
মহিষের মালিক আবদুর রহিমের ছেলে আজিম জানান, বিএনপির বিরোধ থেকে পুরো বিষয়টিকে জটিল করে ফেলেছে একটি পক্ষ। আমরা ২৮৪ টি মহিষের টিকার কার্ড জমা দিয়েছি।
ঈদের দিন হারিয়ে যাওয়া কুরবানির মহিষ ভারত থেকে ফেরত আনলো বিজিবি। রোববার দুপুর ১২টার দিকে মহিষটি তার প্রকৃত মালিক মো. নাজিম উদ্দিনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বিজিবি এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।