আন্তর্জাতিক ডেস্ক
আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেছেন, ‘তিনি সত্যিই নোবেল শান্তি পুরস্কারের যোগ্য।’ সম্প্রতি আল আরাবিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আলিয়েভ এই মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ট্রাম্প আফ্রিকা, এশিয়া এবং দক্ষিণ ককেশাস অঞ্চলে যেভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রেখেছেন, তা এক ধরনের “অলৌকিক ঘটনা।” আলিয়েভের ভাষায়, ‘এটাই তার স্বভাব, তিনি শান্তি চান।’
সাক্ষাৎকারে আলিয়েভ জানান, আজারবাইজান ট্রাম্পকে শান্তির জন্য নোবেল পুরস্কারের মনোনয়ন দিয়েছে। তিনি ট্রাম্পকে একজন ‘অসাধারণ ও উদার নেতা’ হিসেবে বর্ণনা করেন এবং বলেন,‘তিনি অনেক কিছু এমনভাবে দিয়েছেন, যেটা পরিকল্পনার চেয়েও বেশি। তিনি সত্যিই অনেক কৃতিত্বের দাবিদার।’
তিনি ট্রাম্পের ভদ্রতা, সাহস ও মর্যাদাপূর্ণ আচরণের প্রশংসাও করেন। পাশাপাশি, মার্কিন গণমাধ্যমের একটি বড় অংশকে ‘ভুয়া সংবাদ প্রচারকারী’ হিসেবে আখ্যা দেন।,যারা ট্রাম্পের বিরুদ্ধাচরণ করেছে।
আলিয়েভ বলেন, ‘যেভাবে তারা আমাকে দানব বানানোর চেষ্টা করেছে, ঠিক একইভাবে তারা ট্রাম্পকেও দানব বানাতে চেয়েছে হয়তো একই মাত্রায় না, কিন্তু একই কৌশলে ’
২০২৫ সালের ৮ আগস্ট, আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার মধ্যে মার্কিন মধ্যস্থতায় একটি শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যেখানে ডোনাল্ড ট্রাম্প সরাসরি ভূমিকা পালন করেন। কয়েক দশক ধরে চলা নাগোর্নো-কারাবাখ বিরোধের অবসান ঘটিয়ে এই চুক্তির মাধ্যমে আঞ্চলিক শান্তির একটি নতুন অধ্যায় সূচিত হয়। চুক্তির আওতায়, আর্মেনিয়ার মধ্য দিয়ে একটি করিডোর স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যা আজারবাইজানকে তার বিচ্ছিন্ন অঞ্চল নাখচিভানের সঙ্গে সংযুক্ত করবে।
শুধু আজারবাইজান-আর্মেনিয়া সংকটই নয়, আলিয়েভ সাক্ষাৎকারে আরও দাবি করেন যে ট্রাম্পের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যাপী একাধিক সংঘাত নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এর মধ্যে রয়েছে গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো ও রুয়ান্ডার মধ্যে শান্তিচুক্তি, ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতিতে মধ্যস্থতা, এবং কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের মধ্যে উত্তেজনা হ্রাসের জন্য ট্রাম্পের কৌশলগত হস্তক্ষেপ।
এই সকল কূটনৈতিক সফলতার ভিত্তিতে আলিয়েভের মতে, ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবিস্মরণীয় ভূমিকা পালন করেছেন। তার মতে, শুধু যুক্তরাষ্ট্রের নয়, বরং সমগ্র বিশ্বের একজন নেতার মতো কাজ করেছেন ট্রাম্প, এবং সেই কারণেই তিনি নোবেল শান্তি পুরস্কারের প্রকৃত দাবিদার।
আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেছেন, ‘তিনি সত্যিই নোবেল শান্তি পুরস্কারের যোগ্য।’ সম্প্রতি আল আরাবিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আলিয়েভ এই মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ট্রাম্প আফ্রিকা, এশিয়া এবং দক্ষিণ ককেশাস অঞ্চলে যেভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রেখেছেন, তা এক ধরনের “অলৌকিক ঘটনা।” আলিয়েভের ভাষায়, ‘এটাই তার স্বভাব, তিনি শান্তি চান।’
সাক্ষাৎকারে আলিয়েভ জানান, আজারবাইজান ট্রাম্পকে শান্তির জন্য নোবেল পুরস্কারের মনোনয়ন দিয়েছে। তিনি ট্রাম্পকে একজন ‘অসাধারণ ও উদার নেতা’ হিসেবে বর্ণনা করেন এবং বলেন,‘তিনি অনেক কিছু এমনভাবে দিয়েছেন, যেটা পরিকল্পনার চেয়েও বেশি। তিনি সত্যিই অনেক কৃতিত্বের দাবিদার।’
তিনি ট্রাম্পের ভদ্রতা, সাহস ও মর্যাদাপূর্ণ আচরণের প্রশংসাও করেন। পাশাপাশি, মার্কিন গণমাধ্যমের একটি বড় অংশকে ‘ভুয়া সংবাদ প্রচারকারী’ হিসেবে আখ্যা দেন।,যারা ট্রাম্পের বিরুদ্ধাচরণ করেছে।
আলিয়েভ বলেন, ‘যেভাবে তারা আমাকে দানব বানানোর চেষ্টা করেছে, ঠিক একইভাবে তারা ট্রাম্পকেও দানব বানাতে চেয়েছে হয়তো একই মাত্রায় না, কিন্তু একই কৌশলে ’
২০২৫ সালের ৮ আগস্ট, আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার মধ্যে মার্কিন মধ্যস্থতায় একটি শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যেখানে ডোনাল্ড ট্রাম্প সরাসরি ভূমিকা পালন করেন। কয়েক দশক ধরে চলা নাগোর্নো-কারাবাখ বিরোধের অবসান ঘটিয়ে এই চুক্তির মাধ্যমে আঞ্চলিক শান্তির একটি নতুন অধ্যায় সূচিত হয়। চুক্তির আওতায়, আর্মেনিয়ার মধ্য দিয়ে একটি করিডোর স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যা আজারবাইজানকে তার বিচ্ছিন্ন অঞ্চল নাখচিভানের সঙ্গে সংযুক্ত করবে।
শুধু আজারবাইজান-আর্মেনিয়া সংকটই নয়, আলিয়েভ সাক্ষাৎকারে আরও দাবি করেন যে ট্রাম্পের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যাপী একাধিক সংঘাত নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এর মধ্যে রয়েছে গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো ও রুয়ান্ডার মধ্যে শান্তিচুক্তি, ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতিতে মধ্যস্থতা, এবং কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের মধ্যে উত্তেজনা হ্রাসের জন্য ট্রাম্পের কৌশলগত হস্তক্ষেপ।
এই সকল কূটনৈতিক সফলতার ভিত্তিতে আলিয়েভের মতে, ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবিস্মরণীয় ভূমিকা পালন করেছেন। তার মতে, শুধু যুক্তরাষ্ট্রের নয়, বরং সমগ্র বিশ্বের একজন নেতার মতো কাজ করেছেন ট্রাম্প, এবং সেই কারণেই তিনি নোবেল শান্তি পুরস্কারের প্রকৃত দাবিদার।
ভারতের উত্তর প্রদেশের একটি শিল্পনগরী এলাকা কানপুর। গত ৪ সেপ্টেম্বর কানপুরের মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা সৈয়দ নগরে ঈদে মিলাদুন্নবি উদ্যাপন উপলক্ষে সন্ধ্যায় একটি সাইনবোর্ড টাঙানো হয়।
২৭ মিনিট আগেসম্প্রতি বায়ু দূষণ কমানোর জন্য রাজধানীতে পেট্রোলচালিত মোটরবাইকের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে ভিয়েতনাম প্রশাসন। যা ২০২৬ সালের মাঝামাঝি থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। তবে, পরিকল্পিত এই নিষেধাজ্ঞার ফলে ৪.৬ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারাবে বলে আশঙ্কা করছে জাপান সরকার এবং দেশের কিছু শীর্ষস্থানীয় নির্মাতা।
৩৯ মিনিট আগেগাজায় সাফল্য অর্জনের জন্য যে অনুকূল পরিস্থিতি পেয়েছিল ট্রাম্পের প্রধান কূটনৈতিক মধ্যস্থতাকারী স্টিভ উইটকফ ও তার দল, সেটা ইউক্রেন যুদ্ধের ক্ষেত্রে তৈরি করা কঠিন হতে পারে, কারণ এই যুদ্ধ প্রায় চার বছর ধরে চলছে।
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের সেনাবাহিনী জানিয়েছে যে, তারা মঙ্গলবার গভীর রাতে ব্রায়ানস্ক সীমান্ত অঞ্চলে একটি রাশিয়ান রাসায়নিক কারখানায় যুক্তরাজ্যের সরবরাহকৃত স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করেছে।
১ ঘণ্টা আগে