আন্তর্জাতিক ডেস্ক
পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডকে কার্যত দুই ভাগে বিভক্ত করার কৌশল নিয়েছে ইসরাইল। সর্বশেষ, বিতর্কিত ই’ওয়ান বসতি সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় জেরুজালেম ও মা'আলে আদুমিম বসতিকে সংযুক্ত করে ৩ হাজার ৪০১টি নতুন বাসস্থান নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছে দেশটির সরকার। খবর হুরিয়াত ডেইলি নিউজের।
প্রতিবেদনে অনুযায়ী, পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে পশ্চিম তীরের উত্তর ও দক্ষিণ অংশের যোগাযোগ প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে, যা ভবিষ্যতে ফিলিস্তিনের স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের সম্ভাবনাকে ধ্বংস করতে পারে।
ইসরাইলের উগ্র-ডানপন্থী অর্থমন্ত্রী ও বসতি বিষয়ক নীতি নির্ধারক বেজালেল স্মোট্রিচ ঘোষণা দিয়েছেন, ই’ওয়ান প্রকল্প ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের ধারণাকে চিরতরে সমাধিস্থ করবে।” তিনি স্বীকার করেন, এই বসতি সম্প্রসারণ রাজনৈতিক বাস্তবতা তৈরি করে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির বাইরে একতরফা দখলকে স্থায়ী করবে।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ এই পদক্ষেপকে ‘অবৈধ দখলদারিত্বের নতুন ধাপ’ হিসেবে আখ্যা দিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি জরুরি হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছে। ফিলিস্তিনি নেতারা আশঙ্কা করছেন, নতুন বসতি স্থাপনের ফলে হাজারো বাসিন্দা বাস্তুচ্যুত হবে এবং পশ্চিম তীরের অর্থনৈতিক ও সামাজিক সংযোগ ভেঙে পড়বে।
জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও বহু মানবাধিকার সংস্থা দীর্ঘদিন ধরে ই’ওয়ান প্রকল্পের বিরোধিতা করে আসছে, কারণ এটি আন্তর্জাতিক আইন ও চতুর্থ জেনেভা কনভেনশন লঙ্ঘন করে। পূর্বে তীব্র আন্তর্জাতিক চাপের মুখে দুই দশকের বেশি সময় প্রকল্পটি স্থগিত ছিল। কিন্তু বর্তমান ইসরাইলি সরকার রাজনৈতিক ও কৌশলগত কারণে একে পুনরুজ্জীবিত করেছে।
এদিকে, জাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য ইতোমধ্যেই বা শীঘ্রই ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে। অস্ট্রেলিয়া সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে এটি করার প্রতিশ্রুতি দেওয়ার সর্বশেষ দেশ হয়ে উঠেছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই পরিকল্পনা শুধুমাত্র ভৌগোলিক বিভাজনই নয়, বরং ফিলিস্তিনি জনগণের স্বশাসন, চলাচল ও অর্থনৈতিক উন্নয়নকেও মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। এর ফলে অঞ্চলটিতে উত্তেজনা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডকে কার্যত দুই ভাগে বিভক্ত করার কৌশল নিয়েছে ইসরাইল। সর্বশেষ, বিতর্কিত ই’ওয়ান বসতি সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় জেরুজালেম ও মা'আলে আদুমিম বসতিকে সংযুক্ত করে ৩ হাজার ৪০১টি নতুন বাসস্থান নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছে দেশটির সরকার। খবর হুরিয়াত ডেইলি নিউজের।
প্রতিবেদনে অনুযায়ী, পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে পশ্চিম তীরের উত্তর ও দক্ষিণ অংশের যোগাযোগ প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে, যা ভবিষ্যতে ফিলিস্তিনের স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের সম্ভাবনাকে ধ্বংস করতে পারে।
ইসরাইলের উগ্র-ডানপন্থী অর্থমন্ত্রী ও বসতি বিষয়ক নীতি নির্ধারক বেজালেল স্মোট্রিচ ঘোষণা দিয়েছেন, ই’ওয়ান প্রকল্প ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের ধারণাকে চিরতরে সমাধিস্থ করবে।” তিনি স্বীকার করেন, এই বসতি সম্প্রসারণ রাজনৈতিক বাস্তবতা তৈরি করে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির বাইরে একতরফা দখলকে স্থায়ী করবে।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ এই পদক্ষেপকে ‘অবৈধ দখলদারিত্বের নতুন ধাপ’ হিসেবে আখ্যা দিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি জরুরি হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছে। ফিলিস্তিনি নেতারা আশঙ্কা করছেন, নতুন বসতি স্থাপনের ফলে হাজারো বাসিন্দা বাস্তুচ্যুত হবে এবং পশ্চিম তীরের অর্থনৈতিক ও সামাজিক সংযোগ ভেঙে পড়বে।
জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও বহু মানবাধিকার সংস্থা দীর্ঘদিন ধরে ই’ওয়ান প্রকল্পের বিরোধিতা করে আসছে, কারণ এটি আন্তর্জাতিক আইন ও চতুর্থ জেনেভা কনভেনশন লঙ্ঘন করে। পূর্বে তীব্র আন্তর্জাতিক চাপের মুখে দুই দশকের বেশি সময় প্রকল্পটি স্থগিত ছিল। কিন্তু বর্তমান ইসরাইলি সরকার রাজনৈতিক ও কৌশলগত কারণে একে পুনরুজ্জীবিত করেছে।
এদিকে, জাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য ইতোমধ্যেই বা শীঘ্রই ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে। অস্ট্রেলিয়া সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে এটি করার প্রতিশ্রুতি দেওয়ার সর্বশেষ দেশ হয়ে উঠেছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই পরিকল্পনা শুধুমাত্র ভৌগোলিক বিভাজনই নয়, বরং ফিলিস্তিনি জনগণের স্বশাসন, চলাচল ও অর্থনৈতিক উন্নয়নকেও মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। এর ফলে অঞ্চলটিতে উত্তেজনা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
আরব সাগরে অভিযান চালিয়ে প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের মাদক জব্দ করেছে পাকিস্তানের নৌবাহিনী। বুধবার (২২ অক্টোবর) সৌদি নেতৃত্বাধীন যৌথ সামুদ্রিক জোট কম্বাইন্ড মেরিটাইম ফোর্সেস (সিএমএফ)-এর অংশ হিসেবে পাকিস্তানি নৌবাহিনী এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেখামেনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ পোস্টে জানান, বিভিন্ন প্রতিবেদনে দাবি করা হচ্ছে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়ে আমেরিকার নানা প্রান্তে লাখ লাখ মানুষ রাস্তায় নেমেছেন। যদি আপনি (ট্রাম্প) এতটাই সক্ষম হন, তবে বিক্ষোভকে দমন করুন।
৪ ঘণ্টা আগেহোয়াইট হাউস দাবি করছে, এই প্রকল্পে সরকারি অর্থ ব্যবহার হবে না, বরং ভবিষ্যতের প্রশাসনগুলিও সুবিধা পাবে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, বলরুমটি ভবিষ্যতে রাজনৈতিক ফান্ডরেইজিংয়ের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠতে পারে—যা সরকারি প্রভাবের বিনিময়ে অর্থ আদায়ের নতুন রূপ।
৪ ঘণ্টা আগেগুগলের ক্রোমকে চ্যালেঞ্জ জানাতে নিজস্ব ওয়েব ব্রাউজার উন্মোচন করেছে চ্যাটজিপিটি নির্মাতা ওপেনএআই। ওপেনএআই তাদের নতুন এই ব্রাউজারের নাম দিয়েছে ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’।
৪ ঘণ্টা আগে