আন্তর্জাতিক ডেস্ক
ইসরাইলের জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক মন্ত্রী ইতামার বেন গিভর ও অর্থমন্ত্রী বেজালের স্মোতরিচের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে বিশ্বের প্রভাবশালী পাঁচ দেশ।
পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনিদের প্রতি সহিংসতায় উসকানি দেওয়ার অভিযোগে এ পদক্ষেপ নিয়েছে কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে ও যুক্তরাজ্য।
মঙ্গলবার এক যৌথ বিবৃতিতে দেশগুলোর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘দুজনের বিরুদ্ধেই পশ্চিম তীর অঞ্চলে সহিংসতায় উসকানি দেওয়া এবং ফিলিস্তিনিদের মানবাধিকারের গুরুতর অবমাননার অভিযোগ রয়েছে। যেভাবে তারা পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনিদের জোর করে উচ্ছেদ করে সেখানে নতুন নতুন আবাসন সৃষ্টির পক্ষে প্রকাশ্যে সাফাই দিচ্ছেন, তা পুরোপুরি অগ্রহণযোগ্য, ভয়ঙ্কর এবং বিপজ্জনক।’
এতে আরও বলা হয়, ‘শুধু তাই নয়। পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ এবং নতুন আবাসন তৈরির প্রক্রিয়ায় ইসরাইলের সরকারকে এই দুজন ব্যাপকভাবে যুক্ত করেছেন। পাশাপাশি সহিংসতায় সংশ্লিষ্টদের উৎসাহিত করা এবং দায়মুক্তির জন্যও কাজ করছেন তারা।’
ইসরাইলকে পশ্চিম তীর অঞ্চলে আন্তর্জাতিক আইনগত বাধ্যবাধকতা মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে এই ৫ দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের স্বাক্ষরিত যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আমরা পশ্চিম তীরে যাবতীয় উগ্রপন্থা, সংহিসতা ও সাম্প্রদায়িতক সহিংসতার অবসান চাই।’
‘আর আমাদের আজকের এই বিবৃতিতে পশ্চিম তীরকে ফোকাস করা হলেও আমরা কিন্তু গাজার বিপর্যয়ের বিষয়টি ভুলে যাইনি। গাজায় গত দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে যে ভয়াবহ অভিযান চলছে, তাতে এই দুই মন্ত্রি সরাসরি সংশ্লিষ্ট এবং ইসরাইল যদি গাজার ফিলিস্তিনিদের অবৈধভাবে পশ্চিম তীরে স্থানান্তর করে গাজা দখল করতে চায়— আমরা তা কখনো মেনে নেব না।’
প্রসঙ্গত, ইতামার বেন-গিভর এবং বেজালের স্মোতরিচ ইসরাইলের কট্টর ডানপন্থি নেতা। ইসরাইলের বর্তমান যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভায় জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আর স্মোতরিচ অর্থমন্ত্রীর দায়িত্বে আছেন।
ইসরাইলের জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক মন্ত্রী ইতামার বেন গিভর ও অর্থমন্ত্রী বেজালের স্মোতরিচের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে বিশ্বের প্রভাবশালী পাঁচ দেশ।
পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনিদের প্রতি সহিংসতায় উসকানি দেওয়ার অভিযোগে এ পদক্ষেপ নিয়েছে কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে ও যুক্তরাজ্য।
মঙ্গলবার এক যৌথ বিবৃতিতে দেশগুলোর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘দুজনের বিরুদ্ধেই পশ্চিম তীর অঞ্চলে সহিংসতায় উসকানি দেওয়া এবং ফিলিস্তিনিদের মানবাধিকারের গুরুতর অবমাননার অভিযোগ রয়েছে। যেভাবে তারা পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনিদের জোর করে উচ্ছেদ করে সেখানে নতুন নতুন আবাসন সৃষ্টির পক্ষে প্রকাশ্যে সাফাই দিচ্ছেন, তা পুরোপুরি অগ্রহণযোগ্য, ভয়ঙ্কর এবং বিপজ্জনক।’
এতে আরও বলা হয়, ‘শুধু তাই নয়। পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ এবং নতুন আবাসন তৈরির প্রক্রিয়ায় ইসরাইলের সরকারকে এই দুজন ব্যাপকভাবে যুক্ত করেছেন। পাশাপাশি সহিংসতায় সংশ্লিষ্টদের উৎসাহিত করা এবং দায়মুক্তির জন্যও কাজ করছেন তারা।’
ইসরাইলকে পশ্চিম তীর অঞ্চলে আন্তর্জাতিক আইনগত বাধ্যবাধকতা মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে এই ৫ দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের স্বাক্ষরিত যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আমরা পশ্চিম তীরে যাবতীয় উগ্রপন্থা, সংহিসতা ও সাম্প্রদায়িতক সহিংসতার অবসান চাই।’
‘আর আমাদের আজকের এই বিবৃতিতে পশ্চিম তীরকে ফোকাস করা হলেও আমরা কিন্তু গাজার বিপর্যয়ের বিষয়টি ভুলে যাইনি। গাজায় গত দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে যে ভয়াবহ অভিযান চলছে, তাতে এই দুই মন্ত্রি সরাসরি সংশ্লিষ্ট এবং ইসরাইল যদি গাজার ফিলিস্তিনিদের অবৈধভাবে পশ্চিম তীরে স্থানান্তর করে গাজা দখল করতে চায়— আমরা তা কখনো মেনে নেব না।’
প্রসঙ্গত, ইতামার বেন-গিভর এবং বেজালের স্মোতরিচ ইসরাইলের কট্টর ডানপন্থি নেতা। ইসরাইলের বর্তমান যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভায় জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আর স্মোতরিচ অর্থমন্ত্রীর দায়িত্বে আছেন।
উগান্ডা পুলিশ জানিয়েছে, সোমবার স্থানীয় সময় রাত সোয়া ১২টার দিকে কাম্পালা-গুলু হাইওয়েতে বিপরীত দিকে আসা দুটি বাস মুখোমুখি হয়ে যায়। দুর্ঘটনা এড়াতে গেলে একটি বাস উল্টে যায়। আর এ সময় দুর্ঘটনা থেকে বাঁচতে অন্যান্য যানবাহনগুলোও উল্টে গেলে ব্যাপক হতাহতের ঘটনা ঘটে।
৩৯ মিনিট আগেআফগানিস্তান-যুক্তরাষ্ট্রের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের অবসান ঘটে ২০২১ সালে। দুই দশক ধরে চলা, এই যুদ্ধের কারণে বৈরী সম্পর্ক রয়েছে দেশ দুটির মধ্যে, তবে এমন সম্পর্ক থেকে উত্তরণ চায় ইসলামিক আমিরাত আফগানিস্তান। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক উন্নয়নই এখন তাদের লক্ষ্য।
২ ঘণ্টা আগেভারতের উত্তর প্রদেশের একটি শিল্পনগরী এলাকা কানপুর। গত ৪ সেপ্টেম্বর কানপুরের মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা সৈয়দ নগরে ঈদে মিলাদুন্নবি উদ্যাপন উপলক্ষে সন্ধ্যায় একটি সাইনবোর্ড টাঙানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি বায়ু দূষণ কমানোর জন্য রাজধানীতে পেট্রোলচালিত মোটরবাইকের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে ভিয়েতনাম প্রশাসন। যা ২০২৬ সালের মাঝামাঝি থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। তবে, পরিকল্পিত এই নিষেধাজ্ঞার ফলে ৪.৬ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারাবে বলে আশঙ্কা করছে জাপান সরকার এবং দেশের কিছু শীর্ষস্থানীয় নির্মাতা।
৩ ঘণ্টা আগে