আমার দেশ অনলাইন
ছয়টি ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ইরানের পেট্রোলিয়াম, পেট্রোলিয়াম পণ্য, অথবা পেট্রোকেমিক্যাল বাণিজ্যে সংশ্লিষ্ট থাকার অভিযোগ আনা হয়েছে। স্থানীয় সময় বুধবার এক বিবৃতিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর একথা জানায়। খবর এনডিটিভির।
বিশ্বজুড়ে মোট ২০টি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এ ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে ছয়টি ভারতের।
স্থানীয় সময় বুধবার এক বিবৃতিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে, নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসা ভারতীয় প্রতিষ্ঠানগুলো ইরানের পেট্রোলিয়াম পণ্য কেনাবেচা ও বিপণনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেনদেনে ইচ্ছাকৃতভাবে অংশ নিয়েছে। এর মাধ্যমে এসব প্রতিষ্ঠান যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করেছে।
এক বিবৃতিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ইরান সরকার মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতে অর্থায়ন ও ইন্ধন জোগায়। সন্ত্রাসবাদে ইরানের অর্থের জোগান বন্ধ করতে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
নিষেধাজ্ঞার শিকার কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে ভারতের কিছু বড় পেট্রোকেমিক্যাল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। এগুলো হলো অ্যালকেমিক্যাল সলিউশনস প্রাইভেট লিমিটেড, গ্লোবাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল কেমিক্যালস লিমিটেড, জুপিটার ডাই কেম লিমিটেড, রামনিকলাল এস গোসালিয়া অ্যান্ড কোম্পানি, পার্সিসটেন্ট পেট্রোকেম প্রাইভেট লিমিটেড এবং কাঞ্চন পলিমার্স।
নিষেধাজ্ঞার আওতায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বা মার্কিন নাগরিকদের নিয়ন্ত্রণে থাকা এই প্রতিষ্ঠানগুলোর সকল সম্পত্তি জব্দ করা হয়েছে।
পাশাপাশি এসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক ও কোম্পানিগুলোর বাণিজ্যিক কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া নিষিদ্ধ হবে। নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়া প্রতিষ্ঠানগুলোর যেকোনো সহযোগী প্রতিষ্ঠান, যেগুলোর অন্তত ৫০ শতাংশ মালিকানা তাদের হাতে, তাও একইভাবে নিষিদ্ধ বলে বিবেচিত হবে।
ইরানের সঙ্গে ভারতের ঘনিষ্ঠ বাণিজ্যিক সম্পর্ক থাকলেও ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের আগের নিষেধাজ্ঞা চালু হওয়ার পর ভারত ইরানি তেল আমদানি উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দেয়।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর স্পষ্ট করে জানিয়েছে, নিষেধাজ্ঞার লক্ষ্য ‘শাস্তি দেওয়া নয়, বরং আচরণে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।’
আরএ
ছয়টি ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ইরানের পেট্রোলিয়াম, পেট্রোলিয়াম পণ্য, অথবা পেট্রোকেমিক্যাল বাণিজ্যে সংশ্লিষ্ট থাকার অভিযোগ আনা হয়েছে। স্থানীয় সময় বুধবার এক বিবৃতিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর একথা জানায়। খবর এনডিটিভির।
বিশ্বজুড়ে মোট ২০টি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এ ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে ছয়টি ভারতের।
স্থানীয় সময় বুধবার এক বিবৃতিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে, নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসা ভারতীয় প্রতিষ্ঠানগুলো ইরানের পেট্রোলিয়াম পণ্য কেনাবেচা ও বিপণনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেনদেনে ইচ্ছাকৃতভাবে অংশ নিয়েছে। এর মাধ্যমে এসব প্রতিষ্ঠান যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করেছে।
এক বিবৃতিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ইরান সরকার মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতে অর্থায়ন ও ইন্ধন জোগায়। সন্ত্রাসবাদে ইরানের অর্থের জোগান বন্ধ করতে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
নিষেধাজ্ঞার শিকার কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে ভারতের কিছু বড় পেট্রোকেমিক্যাল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। এগুলো হলো অ্যালকেমিক্যাল সলিউশনস প্রাইভেট লিমিটেড, গ্লোবাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল কেমিক্যালস লিমিটেড, জুপিটার ডাই কেম লিমিটেড, রামনিকলাল এস গোসালিয়া অ্যান্ড কোম্পানি, পার্সিসটেন্ট পেট্রোকেম প্রাইভেট লিমিটেড এবং কাঞ্চন পলিমার্স।
নিষেধাজ্ঞার আওতায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বা মার্কিন নাগরিকদের নিয়ন্ত্রণে থাকা এই প্রতিষ্ঠানগুলোর সকল সম্পত্তি জব্দ করা হয়েছে।
পাশাপাশি এসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক ও কোম্পানিগুলোর বাণিজ্যিক কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া নিষিদ্ধ হবে। নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়া প্রতিষ্ঠানগুলোর যেকোনো সহযোগী প্রতিষ্ঠান, যেগুলোর অন্তত ৫০ শতাংশ মালিকানা তাদের হাতে, তাও একইভাবে নিষিদ্ধ বলে বিবেচিত হবে।
ইরানের সঙ্গে ভারতের ঘনিষ্ঠ বাণিজ্যিক সম্পর্ক থাকলেও ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের আগের নিষেধাজ্ঞা চালু হওয়ার পর ভারত ইরানি তেল আমদানি উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দেয়।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর স্পষ্ট করে জানিয়েছে, নিষেধাজ্ঞার লক্ষ্য ‘শাস্তি দেওয়া নয়, বরং আচরণে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।’
আরএ
নেদারল্যান্ডসের হেগভিত্তিক আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) বলেছে, দখলদার শক্তি হিসেবে গাজায় ত্রাণ সহায়তা প্রবেশে সুযোগ করে দিতে বাধ্য ইসরাইল। বুধবার আইসিজে গাজায় ত্রাণ সরবরাহের বিষয়ে জারি করা আদেশে এ মন্তব্য করে।
১ ঘণ্টা আগেআরব সাগরে অভিযান চালিয়ে প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের মাদক জব্দ করেছে পাকিস্তানের নৌবাহিনী। বুধবার (২২ অক্টোবর) সৌদি নেতৃত্বাধীন যৌথ সামুদ্রিক জোট কম্বাইন্ড মেরিটাইম ফোর্সেস (সিএমএফ)-এর অংশ হিসেবে পাকিস্তানি নৌবাহিনী এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেখামেনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ পোস্টে জানান, বিভিন্ন প্রতিবেদনে দাবি করা হচ্ছে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়ে আমেরিকার নানা প্রান্তে লাখ লাখ মানুষ রাস্তায় নেমেছেন। যদি আপনি (ট্রাম্প) এতটাই সক্ষম হন, তবে বিক্ষোভকে দমন করুন।
৬ ঘণ্টা আগেহোয়াইট হাউস দাবি করছে, এই প্রকল্পে সরকারি অর্থ ব্যবহার হবে না, বরং ভবিষ্যতের প্রশাসনগুলিও সুবিধা পাবে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, বলরুমটি ভবিষ্যতে রাজনৈতিক ফান্ডরেইজিংয়ের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠতে পারে—যা সরকারি প্রভাবের বিনিময়ে অর্থ আদায়ের নতুন রূপ।
৬ ঘণ্টা আগে