ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

ভারতের মুসলিম জনসংখ্যা ও সীমান্তে অনুপ্রবেশ নিয়ে সম্প্রতি বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তার দেওয়া বক্তব্যকে মিথ্যা বলে অভিযোগ করেছেন অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিনের (এআইএমআইএম) প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়াইসি।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এশিয়ান নিউজ ইন্টারন্যাশনালকে (এএনআই) দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওয়াইসি দাবি করেন, ভারতের প্রথম আদমশুমারি থেকে ২০১১ সালের আদমশুমারি পর্যন্ত মুসলিম জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার চার দশমিক চার শতাংশ। এ সময় তিনি অমিত শাহর পরিসংখ্যানকে দুর্বল বলে অভিহিত করেন।
তিনি বলেন, মুসলিম জনসংখ্যা নিয়ে অমিত শাহ একটি বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি একের পর এক মিথ্যা বলেছেন। একদিকে মোহন ভগত বলেছেন যে, একটি সম্প্রদায়ের জনসংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। অন্যদিকে যোগী আদিত্য নাথ দাবি করেছেন, আদিবাসী জনগোষ্ঠীর জনসংখ্যা কমছে।
তিনি আরো বলেন, যদি কোনো জনসংখ্যায় ১০ জন মানুষ থাকে এবং আরো ১০ জন মানুষ বৃদ্ধি পায়, তাহলে সেখানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১০০ শতাংশ দেখাবে। এই পরিসংখ্যান দেখে অমিত শাহ মন্তব্য করেছেন। অঙ্কে অমিত শাহর কোনো দুর্বলতা আছে কি না-এমন মন্তব্যও করেন তিনি।
দেশের সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন ওয়াইসি। তিনি বলেন, সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী মুসলিম জনগোষ্ঠীর মোট জন্মহার সবচেয়ে বেশি কমেছে। যদি কেউ অনুপ্রবেশ করে, তাহলে মন্ত্রী হয়ে তিনি কেন সেটা ঠেকাতে পারছেন না। অমিত শাহর উদ্দেশে তিনি বলেন, যদি বাংলাভাষী সব ভারতীয় মুসলিমকে বাংলাদেশি বলেন, তাহলে সেটা ভুল।
এর আগে গত শুক্রবার ভারতের মুসলিম জনসংখ্যা নিয়ে বিতর্কিত বক্তব্য দেন অমিত শাহ। বক্তব্যে তিনি দাবি করেন, ১৯৫১ থেকে ২০১১ সালের আদমশুমারিতে উঠে আসা সব ধর্মের জনসংখ্যা বৃদ্ধির পার্থক্য মূলত অনুপ্রবেশের কারণেই হয়েছে। তার দাবি, ভারতে মুসলমানদের জনসংখ্যা যেখানে ২৪ দশমিক ছয় হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেখানে হিন্দুদের জনসংখ্যা চার দশমিক পাঁচ হারে কমছে। এজন্য সীমান্তে অনুপ্রবেশ দায়ী বলে অভিযোগ করেন তিনি।

ভারতের মুসলিম জনসংখ্যা ও সীমান্তে অনুপ্রবেশ নিয়ে সম্প্রতি বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তার দেওয়া বক্তব্যকে মিথ্যা বলে অভিযোগ করেছেন অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিনের (এআইএমআইএম) প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়াইসি।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এশিয়ান নিউজ ইন্টারন্যাশনালকে (এএনআই) দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওয়াইসি দাবি করেন, ভারতের প্রথম আদমশুমারি থেকে ২০১১ সালের আদমশুমারি পর্যন্ত মুসলিম জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার চার দশমিক চার শতাংশ। এ সময় তিনি অমিত শাহর পরিসংখ্যানকে দুর্বল বলে অভিহিত করেন।
তিনি বলেন, মুসলিম জনসংখ্যা নিয়ে অমিত শাহ একটি বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি একের পর এক মিথ্যা বলেছেন। একদিকে মোহন ভগত বলেছেন যে, একটি সম্প্রদায়ের জনসংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। অন্যদিকে যোগী আদিত্য নাথ দাবি করেছেন, আদিবাসী জনগোষ্ঠীর জনসংখ্যা কমছে।
তিনি আরো বলেন, যদি কোনো জনসংখ্যায় ১০ জন মানুষ থাকে এবং আরো ১০ জন মানুষ বৃদ্ধি পায়, তাহলে সেখানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১০০ শতাংশ দেখাবে। এই পরিসংখ্যান দেখে অমিত শাহ মন্তব্য করেছেন। অঙ্কে অমিত শাহর কোনো দুর্বলতা আছে কি না-এমন মন্তব্যও করেন তিনি।
দেশের সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন ওয়াইসি। তিনি বলেন, সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী মুসলিম জনগোষ্ঠীর মোট জন্মহার সবচেয়ে বেশি কমেছে। যদি কেউ অনুপ্রবেশ করে, তাহলে মন্ত্রী হয়ে তিনি কেন সেটা ঠেকাতে পারছেন না। অমিত শাহর উদ্দেশে তিনি বলেন, যদি বাংলাভাষী সব ভারতীয় মুসলিমকে বাংলাদেশি বলেন, তাহলে সেটা ভুল।
এর আগে গত শুক্রবার ভারতের মুসলিম জনসংখ্যা নিয়ে বিতর্কিত বক্তব্য দেন অমিত শাহ। বক্তব্যে তিনি দাবি করেন, ১৯৫১ থেকে ২০১১ সালের আদমশুমারিতে উঠে আসা সব ধর্মের জনসংখ্যা বৃদ্ধির পার্থক্য মূলত অনুপ্রবেশের কারণেই হয়েছে। তার দাবি, ভারতে মুসলমানদের জনসংখ্যা যেখানে ২৪ দশমিক ছয় হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেখানে হিন্দুদের জনসংখ্যা চার দশমিক পাঁচ হারে কমছে। এজন্য সীমান্তে অনুপ্রবেশ দায়ী বলে অভিযোগ করেন তিনি।

ভার্জিনিয়ার ডেমোক্র্যাট নেতা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘমেয়াদি মুসলিম রাজ্য আইনপ্রণেতা স্যাম রসুল মঙ্গলবার নির্বাচনে বড় জয় পেয়েছেন। যদিও ইতোমধ্যে গাজায় ইসরাইলের হামলাকে ‘গণহত্যা’ বলে নিন্দা করায় দীর্ঘদিন ধরেই ইহুদি-বিদ্বেষের অভিযুক্ত ছিলেন রসুল।
১ ঘণ্টা আগে
ট্রাম্প প্রশাসনের এই জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা টেলিগ্রাফ পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, যুক্তরাজ্যে সফরের সময় যখনই হোটেলে বিবিসি দেখতে বাধ্য হন, তার “দিনটা নষ্ট হয়ে যায়।” তিনি অভিযোগ করেন, “ব্রিটিশ করদাতাদের অর্থে পরিচালিত এই গণমাধ্যম আসলে একটি বামঘেঁষা প্রচারযন্ত্র।”
১ ঘণ্টা আগে
গাজায় বর্তমানে ৬ লাখ ৬০ হাজারেরও বেশি শিশু স্কুলের বাইরে রয়েছে। এই অঞ্চলের আনুমানিক ৮১৫টি বিদ্যালয়ের মধ্যে ৯৭ শতাংশই ক্ষতিগ্রস্ত বা সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের শিক্ষা অধিকারের বিশেষ প্রতিবেদক ফারিদা শহীদ।
২ ঘণ্টা আগে
আফগানিস্তানের সঙ্গে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলেও সংলাপ অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে পাকিস্তান। তবে দেশটি বলেছে, তাদের মূল নিরাপত্তা উদ্বেগ— আফগান ভূখণ্ড থেকে সন্ত্রাসবাদ— আগে সমাধান করতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগে