৩০০ সার্ভার ও লক্ষাধিক সিম জব্দ
আমার দেশ অনলাইন
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৮০তম বার্ষিক অধিবেশন উপলক্ষ্যে নিউ ইয়র্কে ১০০ জনেরও বেশি বিশ্ব নেতা ও প্রতিনিধিদল একত্রিত হচ্ছিল। ঠিক তখনই বড় ধরনের এক সাইবার হুমকি আটকে দিয়েছে মার্কিন সিক্রেট সার্ভিস। সংস্থাটি একটি গোপন অভিযানে একটি বিপজ্জনক টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক ভেঙে দেয়, যা গোটা নিউ ইয়র্ক সিটির সেলুলার নেটওয়ার্ক অচল করে দেওয়ার সক্ষমতা রাখত।
মঙ্গলবার ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মার্কিন সিক্রেট সার্ভিস জানিয়েছে, গত মাসে নিউ ইয়র্ক, নিউ জার্সি ও কানেকটিকাট জুড়ে তারা ৩০০টিরও বেশি সিম সার্ভার এবং প্রায় ১ লক্ষ সিম কার্ড উদ্ধার করেছে, যেগুলো সম্ভাব্য সাইবার আক্রমণের জন্য ব্যবহৃত হতে পারত। এসব সরঞ্জাম ব্যবহার করে মোবাইল ফোন টাওয়ার অক্ষম করা, জরুরি পরিষেবার যোগাযোগে বাধা সৃষ্টি এবং মাত্র ১২ মিনিটের মধ্যে গোটা মার্কিন জনসংখ্যাকে টেক্সট বার্তা পাঠানোর মতো ক্ষমতা রাখত এই নেটওয়ার্কটি।
উদ্ধারকৃত ডিভাইসগুলোর অবস্থান ছিল জাতিসংঘ সদর দফতর থেকে ৩৫ মাইলের (৫৬ কিমি) মধ্যে। স্পেশাল এজেন্ট ইনচার্জ ম্যাট ম্যাককুল জানান, এই পরিকল্পনার সঙ্গে "সুসংগঠিত এবং সু-তহবিলযুক্ত" হুমকি সৃষ্টিকারী একটি নেটওয়ার্ক জড়িত ছিল। এতে সম্ভাব্যভাবে রাষ্ট্র-সমর্থিত হ্যাকার, সংগঠিত অপরাধচক্র, মাদক কার্টেল এবং সন্ত্রাসী সংগঠনের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
ম্যাককুল আরো জানান, এই হুমকি প্রদানকারীরা এনক্রিপ্টেড বার্তার মাধ্যমে অপরাধ সংগঠনগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করছিল, যা নজরদারি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে।
তদন্তে জানা গেছে, এই বসন্তে তিনজন মার্কিন সরকারি কর্মকর্তাকে লক্ষ্য করে পাঠানো বেনামী "টেলিফোনিক হুমকি"-র সূত্র ধরেই পুরো বিষয়টির তদন্ত শুরু হয়। হুমকির শিকার হওয়া কর্মকর্তাদের মধ্যে একজন সিক্রেট সার্ভিসে এবং দুজন হোয়াইট হাউসে কর্মরত ছিলেন।
অভিযানে উদ্ধার করা হয়েছে বিপুল সংখ্যক অবৈধ ডিভাইস, ৮০ গ্রাম কোকেন, অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, কম্পিউটার ও মোবাইল ফোন। তবে ঠিক কোন কোন এলাকায় অভিযান চালানো হয়েছে, তা জানানো হয়নি।
বিশ্ব নেতাদের উপস্থিতিতে জাতিসংঘের গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলনের সময় এ ধরনের নজরদারি ও সাইবার হুমকি বিশ্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থার ওপর নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে।
উল্লেখ্য, এমন নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা গড়ে তোলার সক্ষমতা কেবল কয়েকটি দেশের আছে। সেগুলো হলো- রাশিয়া, চীন ও ইসরায়েল।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৮০তম বার্ষিক অধিবেশন উপলক্ষ্যে নিউ ইয়র্কে ১০০ জনেরও বেশি বিশ্ব নেতা ও প্রতিনিধিদল একত্রিত হচ্ছিল। ঠিক তখনই বড় ধরনের এক সাইবার হুমকি আটকে দিয়েছে মার্কিন সিক্রেট সার্ভিস। সংস্থাটি একটি গোপন অভিযানে একটি বিপজ্জনক টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক ভেঙে দেয়, যা গোটা নিউ ইয়র্ক সিটির সেলুলার নেটওয়ার্ক অচল করে দেওয়ার সক্ষমতা রাখত।
মঙ্গলবার ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মার্কিন সিক্রেট সার্ভিস জানিয়েছে, গত মাসে নিউ ইয়র্ক, নিউ জার্সি ও কানেকটিকাট জুড়ে তারা ৩০০টিরও বেশি সিম সার্ভার এবং প্রায় ১ লক্ষ সিম কার্ড উদ্ধার করেছে, যেগুলো সম্ভাব্য সাইবার আক্রমণের জন্য ব্যবহৃত হতে পারত। এসব সরঞ্জাম ব্যবহার করে মোবাইল ফোন টাওয়ার অক্ষম করা, জরুরি পরিষেবার যোগাযোগে বাধা সৃষ্টি এবং মাত্র ১২ মিনিটের মধ্যে গোটা মার্কিন জনসংখ্যাকে টেক্সট বার্তা পাঠানোর মতো ক্ষমতা রাখত এই নেটওয়ার্কটি।
উদ্ধারকৃত ডিভাইসগুলোর অবস্থান ছিল জাতিসংঘ সদর দফতর থেকে ৩৫ মাইলের (৫৬ কিমি) মধ্যে। স্পেশাল এজেন্ট ইনচার্জ ম্যাট ম্যাককুল জানান, এই পরিকল্পনার সঙ্গে "সুসংগঠিত এবং সু-তহবিলযুক্ত" হুমকি সৃষ্টিকারী একটি নেটওয়ার্ক জড়িত ছিল। এতে সম্ভাব্যভাবে রাষ্ট্র-সমর্থিত হ্যাকার, সংগঠিত অপরাধচক্র, মাদক কার্টেল এবং সন্ত্রাসী সংগঠনের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
ম্যাককুল আরো জানান, এই হুমকি প্রদানকারীরা এনক্রিপ্টেড বার্তার মাধ্যমে অপরাধ সংগঠনগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করছিল, যা নজরদারি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে।
তদন্তে জানা গেছে, এই বসন্তে তিনজন মার্কিন সরকারি কর্মকর্তাকে লক্ষ্য করে পাঠানো বেনামী "টেলিফোনিক হুমকি"-র সূত্র ধরেই পুরো বিষয়টির তদন্ত শুরু হয়। হুমকির শিকার হওয়া কর্মকর্তাদের মধ্যে একজন সিক্রেট সার্ভিসে এবং দুজন হোয়াইট হাউসে কর্মরত ছিলেন।
অভিযানে উদ্ধার করা হয়েছে বিপুল সংখ্যক অবৈধ ডিভাইস, ৮০ গ্রাম কোকেন, অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, কম্পিউটার ও মোবাইল ফোন। তবে ঠিক কোন কোন এলাকায় অভিযান চালানো হয়েছে, তা জানানো হয়নি।
বিশ্ব নেতাদের উপস্থিতিতে জাতিসংঘের গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলনের সময় এ ধরনের নজরদারি ও সাইবার হুমকি বিশ্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থার ওপর নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে।
উল্লেখ্য, এমন নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা গড়ে তোলার সক্ষমতা কেবল কয়েকটি দেশের আছে। সেগুলো হলো- রাশিয়া, চীন ও ইসরায়েল।
ভারতের উত্তর প্রদেশের একটি শিল্পনগরী এলাকা কানপুর। গত ৪ সেপ্টেম্বর কানপুরের মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা সৈয়দ নগরে ঈদে মিলাদুন্নবি উদ্যাপন উপলক্ষে সন্ধ্যায় একটি সাইনবোর্ড টাঙানো হয়।
২৭ মিনিট আগেসম্প্রতি বায়ু দূষণ কমানোর জন্য রাজধানীতে পেট্রোলচালিত মোটরবাইকের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে ভিয়েতনাম প্রশাসন। যা ২০২৬ সালের মাঝামাঝি থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। তবে, পরিকল্পিত এই নিষেধাজ্ঞার ফলে ৪.৬ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারাবে বলে আশঙ্কা করছে জাপান সরকার এবং দেশের কিছু শীর্ষস্থানীয় নির্মাতা।
৩৯ মিনিট আগেগাজায় সাফল্য অর্জনের জন্য যে অনুকূল পরিস্থিতি পেয়েছিল ট্রাম্পের প্রধান কূটনৈতিক মধ্যস্থতাকারী স্টিভ উইটকফ ও তার দল, সেটা ইউক্রেন যুদ্ধের ক্ষেত্রে তৈরি করা কঠিন হতে পারে, কারণ এই যুদ্ধ প্রায় চার বছর ধরে চলছে।
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের সেনাবাহিনী জানিয়েছে যে, তারা মঙ্গলবার গভীর রাতে ব্রায়ানস্ক সীমান্ত অঞ্চলে একটি রাশিয়ান রাসায়নিক কারখানায় যুক্তরাজ্যের সরবরাহকৃত স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করেছে।
১ ঘণ্টা আগে