
হারুন অর রশীদ, ভেদরগঞ্জ ও নান্নু মৃধা ডামুড্যা (শরীয়তপুর)

শরীয়তপুর-৩ (ভেদরগঞ্জ, ডামুড্যা গোসাইরহাট) আসনটি আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হিসেবে পরিচতি। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দলটির নেতাকর্মীরা পলাতক রয়েছেন। আওয়ামী আমলে নির্যাতিত বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীরা দেশে এখন মুক্ত বাতাসে নিজ নিজ দলের কর্মসূচি পালন করছেন।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিএনপির চার প্রার্থীর নাম শোনা গেলেও তাদের কাউকেই মাঠে দেখা যাচ্ছে না। তবে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের প্রার্থীরা মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। বিএনপির প্রার্থীদের মধ্যে নানা বিরোধ থাকায় কেউই এখন গণসংযোগে নেই। বিএনপি প্রার্থীদের নীরবতায় ভোটের মাঠ দখলে সরব এখন জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন ও বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের প্রার্থীরা।
জেলার গোসাইরহাট উপজেলার আটটি ইউনিয়ন, একটি পৌরসভা, ডামুড্যা উপজেলা সাতটি ইউনিয়ন, একটি পৌরসভা এবং ভেদরগঞ্জ উপজেলার চারটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত। স্বাধীনতার পর ১২টি সংসদ নির্বাচনে জয়ের পরিসংখ্যানে আওয়ামী লীগ এগিয়ে আছে।

বিএনপির নেতাকর্মীরা মনে করেন, এ আসনে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাবেক এপিএস ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে মনোনয়ন পাওয়া ধানের শীষের প্রার্থী মিয়া নূরউদ্দিন আহম্মেদ অপু এ আসনের শক্তিশালী প্রার্থী। এ ছাড়াও জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ আহম্মেদ আসলাম, জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক টিআইএম মহিতুল গনি মিন্টু ও বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য মরহুম কেএম হেমায়েত উল্লাহ আওরঙ্গের স্ত্রী অ্যাডভোকেট তাহমিনা আওরঙ্গ এ আসন থেকে মনোনয়ন চাইবেন। তবে তারা কেউই এখনো গণসংযোগে মাঠে নেই।
এ আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী হবেন শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক ছাত্রনেতা মো. আজহারুল ইসলাম। তিনি গণসংযোগ করে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। গেল ঈদুল আজহার আগে থেকে ব্যানার, ফেস্টুন তোরণ নির্মাণ করে জামায়াতের একক এই প্রার্থী এলাকাবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে নিজের ও দলের অবস্থান জানান দিচ্ছেন।
তার পক্ষে একাধিকবার কেন্দ্রীয় ও জেলার নেতারা সভা-সমাবেশ করে আজহারুল ইসলামকে দাঁড়িপাল্লায় ভোট দেওয়ার জন্য ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের সম্ভাব্য প্রার্থী অ্যাডভোকেট আবু হানিফ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মাওলানা খবির উদ্দিন, গণঅধিকার পরিষদের অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন এলাকায় নিয়মিত গণসংযোগ করছেন।
৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর এ আসনে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা পলাতক। নেতাকর্মীদের পলায়ন ও দলের কার্যক্রম স্থগিত হওয়ায় এ আসনে বিএনপির দুয়ারে বিজয় সুনিশ্চিত বলে মনে করেন দলের অনেকেই। যদিও দেশের বিগত ১২টি সংসদ নির্বাচনে একবারও জয়ের দেখা পায়নি বিএনপি। তবে যতবার বিএনপি প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশ নিয়েছে প্রতিবারই খুব সামান্য ভোটে বিএনপির প্রার্থী হেরেছে। ১৯৯১ সালে ভোটের ব্যবধান ছিল ৫৭৭। আর ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের নির্বাচনে ব্যবধান দেখানো হয়েছিল পাঁচ হাজারের কাছাকাছি। ২০০১ সালেও ভোটের ব্যবধান ছিল সামান্য।
এ আসনে বিএনপির একাংশের নেতাকর্মীরা মনে করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাবেক এপিএস ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী ছিলেন মিয়া নূরউদ্দিন আহম্মেদ অপু। এবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও দলের মনোয়ন তিনি পাবেন। সাবেক চেয়ারম্যান তারিক আজিজ মোবারক ঢালী বলেন, মিয়া নূরউদ্দিন আহম্মেদ অপুকে আমরা মনে করি শহীদ জিয়ার পরিবারের সদস্য। তাই আমরা সব ভেদাভেদ ভুলে শহীদ জিয়ার সৈনিকরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে তার পক্ষে কাজ করব। তা ছাড়া ২০১৮ সালে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের আমলে তিনি ছয় বছরের বেশি সময় কারাগারে থাকায় বিএনপির নেতাকর্মীসহ সাধারণ মানুষের হৃদয়ের মাঝে স্থান করে নিয়েছেন।
জামায়াতে ইসলামী ডামুড্যা পৌরসভার আমির মো. আতিকুর রহমান কবির বলেন, তবে আমরা প্রার্থীকে নিয়ে সরাসরি ভোটারদের কাছে যাচ্ছি। এ ছাড়া নির্বাচনে জামায়াত ও ইসলামি দল মিলে একটা জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। তাই আমরা বিশ্বাস করি একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক বাংলাদেশ গড়তে জনগণ জামায়াতের প্রার্থীকে বিজয়ী করবে।
ডামুড্যা উপজেলা যুব অধিকার পরিষদের সদস্য সচিব মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ভিপি নুরুল হক নুর বলেছেন, আগামী নির্বাচন হবে অবাধ, শান্তিপূর্ণ ঐতিহাসিক নির্বাচন। মানুষ ভোট দিতে পারলে গণঅধিকারের প্রার্থী বিজয়ী হবেন।
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা চলতি আগাম নির্বাচনি গণসংযোগে না থাকলেও ভেদরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান তালুকদার রতন বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়ে ছিল। আশা করছি ভোট হলে আমরা ধানের শীষের প্রার্থী মিয়া নুরুদ্দিন অপু বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন।
গোসাইরহাট উপজেলার দাশের জঙ্গল বাজারের ব্যবসায়ী রিপন পন্ডিত বলেন, শরীয়তপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মাঠে না থাকায় বিএনপির জয় সময়ের অপেক্ষা মাত্র। তবে তাদের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব ও কিছু নেতার অতি উৎসাহী মনোভাব বিএনপিকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলতে পারে।
নির্বাচনি মাঠে গণসংযোগ করছে খেলাফত মজলিস। গণঅধিকার পরিষদ গণসংযোগ করলেও জাতীয় পার্টি ও এনসিপিকে এখনো এ আসনে মাঠে দেখা যায়নি।

শরীয়তপুর-৩ (ভেদরগঞ্জ, ডামুড্যা গোসাইরহাট) আসনটি আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হিসেবে পরিচতি। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দলটির নেতাকর্মীরা পলাতক রয়েছেন। আওয়ামী আমলে নির্যাতিত বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীরা দেশে এখন মুক্ত বাতাসে নিজ নিজ দলের কর্মসূচি পালন করছেন।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিএনপির চার প্রার্থীর নাম শোনা গেলেও তাদের কাউকেই মাঠে দেখা যাচ্ছে না। তবে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের প্রার্থীরা মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। বিএনপির প্রার্থীদের মধ্যে নানা বিরোধ থাকায় কেউই এখন গণসংযোগে নেই। বিএনপি প্রার্থীদের নীরবতায় ভোটের মাঠ দখলে সরব এখন জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন ও বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের প্রার্থীরা।
জেলার গোসাইরহাট উপজেলার আটটি ইউনিয়ন, একটি পৌরসভা, ডামুড্যা উপজেলা সাতটি ইউনিয়ন, একটি পৌরসভা এবং ভেদরগঞ্জ উপজেলার চারটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত। স্বাধীনতার পর ১২টি সংসদ নির্বাচনে জয়ের পরিসংখ্যানে আওয়ামী লীগ এগিয়ে আছে।

বিএনপির নেতাকর্মীরা মনে করেন, এ আসনে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাবেক এপিএস ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে মনোনয়ন পাওয়া ধানের শীষের প্রার্থী মিয়া নূরউদ্দিন আহম্মেদ অপু এ আসনের শক্তিশালী প্রার্থী। এ ছাড়াও জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ আহম্মেদ আসলাম, জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক টিআইএম মহিতুল গনি মিন্টু ও বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য মরহুম কেএম হেমায়েত উল্লাহ আওরঙ্গের স্ত্রী অ্যাডভোকেট তাহমিনা আওরঙ্গ এ আসন থেকে মনোনয়ন চাইবেন। তবে তারা কেউই এখনো গণসংযোগে মাঠে নেই।
এ আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী হবেন শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক ছাত্রনেতা মো. আজহারুল ইসলাম। তিনি গণসংযোগ করে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। গেল ঈদুল আজহার আগে থেকে ব্যানার, ফেস্টুন তোরণ নির্মাণ করে জামায়াতের একক এই প্রার্থী এলাকাবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে নিজের ও দলের অবস্থান জানান দিচ্ছেন।
তার পক্ষে একাধিকবার কেন্দ্রীয় ও জেলার নেতারা সভা-সমাবেশ করে আজহারুল ইসলামকে দাঁড়িপাল্লায় ভোট দেওয়ার জন্য ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের সম্ভাব্য প্রার্থী অ্যাডভোকেট আবু হানিফ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মাওলানা খবির উদ্দিন, গণঅধিকার পরিষদের অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন এলাকায় নিয়মিত গণসংযোগ করছেন।
৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর এ আসনে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা পলাতক। নেতাকর্মীদের পলায়ন ও দলের কার্যক্রম স্থগিত হওয়ায় এ আসনে বিএনপির দুয়ারে বিজয় সুনিশ্চিত বলে মনে করেন দলের অনেকেই। যদিও দেশের বিগত ১২টি সংসদ নির্বাচনে একবারও জয়ের দেখা পায়নি বিএনপি। তবে যতবার বিএনপি প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশ নিয়েছে প্রতিবারই খুব সামান্য ভোটে বিএনপির প্রার্থী হেরেছে। ১৯৯১ সালে ভোটের ব্যবধান ছিল ৫৭৭। আর ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের নির্বাচনে ব্যবধান দেখানো হয়েছিল পাঁচ হাজারের কাছাকাছি। ২০০১ সালেও ভোটের ব্যবধান ছিল সামান্য।
এ আসনে বিএনপির একাংশের নেতাকর্মীরা মনে করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাবেক এপিএস ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী ছিলেন মিয়া নূরউদ্দিন আহম্মেদ অপু। এবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও দলের মনোয়ন তিনি পাবেন। সাবেক চেয়ারম্যান তারিক আজিজ মোবারক ঢালী বলেন, মিয়া নূরউদ্দিন আহম্মেদ অপুকে আমরা মনে করি শহীদ জিয়ার পরিবারের সদস্য। তাই আমরা সব ভেদাভেদ ভুলে শহীদ জিয়ার সৈনিকরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে তার পক্ষে কাজ করব। তা ছাড়া ২০১৮ সালে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের আমলে তিনি ছয় বছরের বেশি সময় কারাগারে থাকায় বিএনপির নেতাকর্মীসহ সাধারণ মানুষের হৃদয়ের মাঝে স্থান করে নিয়েছেন।
জামায়াতে ইসলামী ডামুড্যা পৌরসভার আমির মো. আতিকুর রহমান কবির বলেন, তবে আমরা প্রার্থীকে নিয়ে সরাসরি ভোটারদের কাছে যাচ্ছি। এ ছাড়া নির্বাচনে জামায়াত ও ইসলামি দল মিলে একটা জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। তাই আমরা বিশ্বাস করি একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক বাংলাদেশ গড়তে জনগণ জামায়াতের প্রার্থীকে বিজয়ী করবে।
ডামুড্যা উপজেলা যুব অধিকার পরিষদের সদস্য সচিব মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ভিপি নুরুল হক নুর বলেছেন, আগামী নির্বাচন হবে অবাধ, শান্তিপূর্ণ ঐতিহাসিক নির্বাচন। মানুষ ভোট দিতে পারলে গণঅধিকারের প্রার্থী বিজয়ী হবেন।
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা চলতি আগাম নির্বাচনি গণসংযোগে না থাকলেও ভেদরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান তালুকদার রতন বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়ে ছিল। আশা করছি ভোট হলে আমরা ধানের শীষের প্রার্থী মিয়া নুরুদ্দিন অপু বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন।
গোসাইরহাট উপজেলার দাশের জঙ্গল বাজারের ব্যবসায়ী রিপন পন্ডিত বলেন, শরীয়তপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মাঠে না থাকায় বিএনপির জয় সময়ের অপেক্ষা মাত্র। তবে তাদের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব ও কিছু নেতার অতি উৎসাহী মনোভাব বিএনপিকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলতে পারে।
নির্বাচনি মাঠে গণসংযোগ করছে খেলাফত মজলিস। গণঅধিকার পরিষদ গণসংযোগ করলেও জাতীয় পার্টি ও এনসিপিকে এখনো এ আসনে মাঠে দেখা যায়নি।

মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
৫ ঘণ্টা আগে
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৬ ঘণ্টা আগে
স্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৭ ঘণ্টা আগে