
সোহাগ কুমার বিশ্বাস, চট্টগ্রাম

দক্ষিণ চট্টগ্রামের ফসলের মাঠে এখন সেচ দেওয়া হচ্ছে ‘যাদুর কূপ’-এর পানি দিয়ে। মাঠের বিভিন্ন স্থানে খনন করা এই কূপ থেকে কোনো ধরনের যান্ত্রিক শক্তি ব্যবহার ছাড়াই স্বয়ংক্রিয়ভাবে উঠছে পানিÑযা ড্রেন কিংবা পাইপলাইনের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে ফসলের মাঠে। আর এর জন্য কোনো টাকা পরিশোধ করতে হচ্ছে না কৃষককে। পানির জোগান দেওয়া এই কূপগুলোর বৈজ্ঞানিক নাম ‘আর্টেসিয়ান ওয়েল’। প্রতিটি কূপ ১২ থেকে ১৩ বিঘা জমিতে সেচের পানির চাহিদা মেটাতে পারছে। চট্টগ্রামের বিভিন্ন মাঠে এই কূপ খনন করছে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি)।
সংশ্লিষ্টরা জানান, পাহাড়ের পাদদেশ এলাকাগুলোর বৈশিষ্ট্য একটু আলাদা। এখানকার আশপাশে মাটির নিচে শিলা বা কাদামাটির স্তর দ্বারা বেষ্টিত থাকে। পাহাড় থেকে নেমে আসা পানি ওই শিলায় আটকে যায়। এতে ভূগর্ভস্থ কনফাইন্ড একুইফারে শিলা বা পলির স্তরের মধ্যে তীব্র চাপ তৈরি হয়, যা পানির ওপর চাপ প্রয়োগ করে। তখন এটিকে ‘আর্টেসিয়ান একুইফার’ বা ভূগর্ভস্থ জলাধার বলা হয়। আর্টেসিয়ান ওয়েল হলো এমন একটি কূপ, যার মাধ্যমে কোনো ধরনের পাম্পিং ছাড়াই ভূগর্ভস্থ পানি ভূপৃষ্ঠে উঠে আসে।
বিএডিসির চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের ভূউপরিস্থ পানি ব্যবহারের মাধ্যমে সেচ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় বিভিন্ন উপজেলায় ৫০০টি আর্টেশিয়ান ওয়েল বাস্তবায়নের টার্গেট রয়েছে। তার মধ্যে ২০০টি কূপ ইতোমধ্যে বাস্তবায়ন হয়েছে। দুর্গম পাহাড়ি এলাকা যেখানে সেচের পানির কোনো উৎস নেই এবং পানির অভাবে শুষ্ক মৌসুমে কোনো ফসল আবাদ করা সম্ভব হয় না, সেসব এলাকায় আশার আলো দেখাচ্ছে এটি।
মিরসরাইয়ের করেরহাট ইউনিয়নের পাহাড়ি এলাকা কয়লা গ্রামে যেখানে শুষ্ক মৌসুমে সেচের পানির দুষ্প্রাপ্যতার কারণে কোনো ফসল আবাদ করা সম্ভব হতো না, সেখানে কৃষকের স্বপ্ন দেখাচ্ছে এই আর্টেশিয়ান ওয়েল। এ কূপের পানিতে এখানকার অন্যতম অর্থকরী ফসল লেবু, পেয়ারা, মাল্টা ও ড্রাগনের ফলন বাড়ছে। শুষ্ক মৌসুমে ফসল আবাদের পাশাপাশি সারা বছর প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সুপেয় পানির চাহিদাও পূরণ করছে।
একইভাবে রাউজানের বিনাজুরী ইউনিয়নের লেলেংগারা ও রাউজান পৌরসভার সুলতানপুর মৌজায় শুকনো মৌসুমে বহু কৃষকের সেচের চাহিদা পূরণ হচ্ছে স্বয়ংক্রিয় এই কূপে। কৃষকদের মধ্যে যা ইতোমধ্যে যাদুর কূপের পানি হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।
এ এলাকার কৃষক মামুন মিয়া জানান, শুষ্ক মৌসুমে সেচের পানির জন্য কৃষক হাহাকার করত। ফসলের মাঠ ফেটে চৌচির হয়ে যেত। একটু সামর্থ্যবানরা গভীর নলকূপ বসিয়ে পানির জোগান পেলেও দরিদ্র কৃষকদের জমি থাকত অনাবাদি। কিন্তু সে পরিস্থিতি এখন আর নেই। যাদুর কূপের পানিতে কৃষকের মাঠ ভরে উঠছে ফসলে।
ফটিকছড়ি উপজেলার নারায়ণহাট ইউনিয়নের ইদিলর, ভুজপুর ইউনিয়নের সিংহরিয়া, বক্তপুর ইউনিয়নের মাঠের বড় অংশটিই আবাদ হচ্ছে আর্টেসিয়ান ওয়েলের পানিতে। ধান, সবজি ও মিশ্র ফল ফলছে এখানে।
হাটহাজারীর দুর্গম ফরহাদাবাদে পাহাড়ের পাদদেশের মাঠ কৃষকের সেচবন্ধু হয়ে উঠেছে যাদুর কূপ। লোহাগাড়ার বড়হাতিয়া, চুনতি ও আধুনগর; সাতকানিয়ার কাঞ্চনা, এউচিয়া, চরতি, মাদার্শা, বাজালিয়া ও পুরানগড়; বাঁশখালীর পুইছড়ি, সাধনপুর, চাম্বল ও কালীপুর এবং চন্দনাইশের এলাহাবাদ, কাঞ্চনা, ধোপাছড়ি ও দোহাজারীর বিভিন্ন এলাকায় এর মাধ্যমে এখন চাষাবাদ হচ্ছে।
লোহাগাড়ার বড়হাতিয়া এলাকার কৃষক মোজাফফর আহমেদ জানান, কয়েকশ একর আয়তনের মাঠে যাদুর কূপ আছে মাত্র তিনটি, যা দিয়ে পাঁচ বিঘা জমিও চাষ করা যাচ্ছে না। বাকি জমি এখনো ডিপ টিউবওয়েলের সেচের ওপর নির্ভরশীল। এ এলাকায় যাদুর কূপের সংখ্যা বাড়ালে কৃষক লাভবান হতো। একই কথা জানান সাতকানিয়ার কাঞ্চনা এলাকার কৃষক সেলিম উল্লাহ, আনসার হোসেন, চন্দনাইশের নুর ইসলাম ও কবিরুল ইসলামসহ অনেকে।
আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র চট্টগ্রামের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হারুণ অর রশিদ জানান, ভূগর্ভস্থ পানি কম ব্যবহার করে নদী ও পাহাড়ি ছড়ার পানি কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়। সম্প্রতি চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় এই উদ্যোগ শুরু হয়েছে। এতে কৃষিতে ব্যাপক বিপ্লব হওয়ার সুযোগ রয়েছে। পাহাড়ের পাদদেশে সহজ সোর্সে পানির জোগান আসায় কাজুবাদাম, কফি, থাই পেয়ারাসহ বিভিন্ন অর্থকরী ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধির ব্যাপক সুযোগ রয়েছে।
বিএডিসি জানায়, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সেচ উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে জেলা দুটির বিভিন্ন উপজেলায় ৫০০টি আর্টেসিয়ান ওয়েল স্থাপনের মাধ্যমে প্রায় এক হাজার হেক্টর অনাবাদি জমি সেচের আওতায় আসবে। কিন্তু এ কূপের সংখ্যা পর্যাপ্ত নয়।
প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী মো. নুরুল ইসলাম জানান, পাহাড়ি এলাকা হওয়ায় এখানকার কৃষক পরিকল্পিত কৃষিকাজে অনেকটা পিছিয়ে ছিল। কৃষকের আগ্রহ না থাকায় সরকারও ইতঃপূর্বে বড় কোনো প্রকল্প গ্রহণ করেনি। বৃহত্তর চট্টগ্রামের কৃষি উন্নয়নে এটিই প্রথম প্রকল্প, যা কৃষকের মধ্যে বড় ধরনের সাড়া ফেলেছে। তবে ২৫টি উপজেলার অন্তত ১০ হাজার আর্টেশিয়ান ওয়েল স্থপনের সুযোগ ও চাহিদা রয়েছে। পর্যায়ক্রমে এটি বাড়ানো গেলে বৃহত্তর চট্টগ্রামে কৃষিতে বিপ্লব ঘটবে।

দক্ষিণ চট্টগ্রামের ফসলের মাঠে এখন সেচ দেওয়া হচ্ছে ‘যাদুর কূপ’-এর পানি দিয়ে। মাঠের বিভিন্ন স্থানে খনন করা এই কূপ থেকে কোনো ধরনের যান্ত্রিক শক্তি ব্যবহার ছাড়াই স্বয়ংক্রিয়ভাবে উঠছে পানিÑযা ড্রেন কিংবা পাইপলাইনের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে ফসলের মাঠে। আর এর জন্য কোনো টাকা পরিশোধ করতে হচ্ছে না কৃষককে। পানির জোগান দেওয়া এই কূপগুলোর বৈজ্ঞানিক নাম ‘আর্টেসিয়ান ওয়েল’। প্রতিটি কূপ ১২ থেকে ১৩ বিঘা জমিতে সেচের পানির চাহিদা মেটাতে পারছে। চট্টগ্রামের বিভিন্ন মাঠে এই কূপ খনন করছে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি)।
সংশ্লিষ্টরা জানান, পাহাড়ের পাদদেশ এলাকাগুলোর বৈশিষ্ট্য একটু আলাদা। এখানকার আশপাশে মাটির নিচে শিলা বা কাদামাটির স্তর দ্বারা বেষ্টিত থাকে। পাহাড় থেকে নেমে আসা পানি ওই শিলায় আটকে যায়। এতে ভূগর্ভস্থ কনফাইন্ড একুইফারে শিলা বা পলির স্তরের মধ্যে তীব্র চাপ তৈরি হয়, যা পানির ওপর চাপ প্রয়োগ করে। তখন এটিকে ‘আর্টেসিয়ান একুইফার’ বা ভূগর্ভস্থ জলাধার বলা হয়। আর্টেসিয়ান ওয়েল হলো এমন একটি কূপ, যার মাধ্যমে কোনো ধরনের পাম্পিং ছাড়াই ভূগর্ভস্থ পানি ভূপৃষ্ঠে উঠে আসে।
বিএডিসির চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের ভূউপরিস্থ পানি ব্যবহারের মাধ্যমে সেচ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় বিভিন্ন উপজেলায় ৫০০টি আর্টেশিয়ান ওয়েল বাস্তবায়নের টার্গেট রয়েছে। তার মধ্যে ২০০টি কূপ ইতোমধ্যে বাস্তবায়ন হয়েছে। দুর্গম পাহাড়ি এলাকা যেখানে সেচের পানির কোনো উৎস নেই এবং পানির অভাবে শুষ্ক মৌসুমে কোনো ফসল আবাদ করা সম্ভব হয় না, সেসব এলাকায় আশার আলো দেখাচ্ছে এটি।
মিরসরাইয়ের করেরহাট ইউনিয়নের পাহাড়ি এলাকা কয়লা গ্রামে যেখানে শুষ্ক মৌসুমে সেচের পানির দুষ্প্রাপ্যতার কারণে কোনো ফসল আবাদ করা সম্ভব হতো না, সেখানে কৃষকের স্বপ্ন দেখাচ্ছে এই আর্টেশিয়ান ওয়েল। এ কূপের পানিতে এখানকার অন্যতম অর্থকরী ফসল লেবু, পেয়ারা, মাল্টা ও ড্রাগনের ফলন বাড়ছে। শুষ্ক মৌসুমে ফসল আবাদের পাশাপাশি সারা বছর প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সুপেয় পানির চাহিদাও পূরণ করছে।
একইভাবে রাউজানের বিনাজুরী ইউনিয়নের লেলেংগারা ও রাউজান পৌরসভার সুলতানপুর মৌজায় শুকনো মৌসুমে বহু কৃষকের সেচের চাহিদা পূরণ হচ্ছে স্বয়ংক্রিয় এই কূপে। কৃষকদের মধ্যে যা ইতোমধ্যে যাদুর কূপের পানি হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।
এ এলাকার কৃষক মামুন মিয়া জানান, শুষ্ক মৌসুমে সেচের পানির জন্য কৃষক হাহাকার করত। ফসলের মাঠ ফেটে চৌচির হয়ে যেত। একটু সামর্থ্যবানরা গভীর নলকূপ বসিয়ে পানির জোগান পেলেও দরিদ্র কৃষকদের জমি থাকত অনাবাদি। কিন্তু সে পরিস্থিতি এখন আর নেই। যাদুর কূপের পানিতে কৃষকের মাঠ ভরে উঠছে ফসলে।
ফটিকছড়ি উপজেলার নারায়ণহাট ইউনিয়নের ইদিলর, ভুজপুর ইউনিয়নের সিংহরিয়া, বক্তপুর ইউনিয়নের মাঠের বড় অংশটিই আবাদ হচ্ছে আর্টেসিয়ান ওয়েলের পানিতে। ধান, সবজি ও মিশ্র ফল ফলছে এখানে।
হাটহাজারীর দুর্গম ফরহাদাবাদে পাহাড়ের পাদদেশের মাঠ কৃষকের সেচবন্ধু হয়ে উঠেছে যাদুর কূপ। লোহাগাড়ার বড়হাতিয়া, চুনতি ও আধুনগর; সাতকানিয়ার কাঞ্চনা, এউচিয়া, চরতি, মাদার্শা, বাজালিয়া ও পুরানগড়; বাঁশখালীর পুইছড়ি, সাধনপুর, চাম্বল ও কালীপুর এবং চন্দনাইশের এলাহাবাদ, কাঞ্চনা, ধোপাছড়ি ও দোহাজারীর বিভিন্ন এলাকায় এর মাধ্যমে এখন চাষাবাদ হচ্ছে।
লোহাগাড়ার বড়হাতিয়া এলাকার কৃষক মোজাফফর আহমেদ জানান, কয়েকশ একর আয়তনের মাঠে যাদুর কূপ আছে মাত্র তিনটি, যা দিয়ে পাঁচ বিঘা জমিও চাষ করা যাচ্ছে না। বাকি জমি এখনো ডিপ টিউবওয়েলের সেচের ওপর নির্ভরশীল। এ এলাকায় যাদুর কূপের সংখ্যা বাড়ালে কৃষক লাভবান হতো। একই কথা জানান সাতকানিয়ার কাঞ্চনা এলাকার কৃষক সেলিম উল্লাহ, আনসার হোসেন, চন্দনাইশের নুর ইসলাম ও কবিরুল ইসলামসহ অনেকে।
আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র চট্টগ্রামের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হারুণ অর রশিদ জানান, ভূগর্ভস্থ পানি কম ব্যবহার করে নদী ও পাহাড়ি ছড়ার পানি কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়। সম্প্রতি চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় এই উদ্যোগ শুরু হয়েছে। এতে কৃষিতে ব্যাপক বিপ্লব হওয়ার সুযোগ রয়েছে। পাহাড়ের পাদদেশে সহজ সোর্সে পানির জোগান আসায় কাজুবাদাম, কফি, থাই পেয়ারাসহ বিভিন্ন অর্থকরী ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধির ব্যাপক সুযোগ রয়েছে।
বিএডিসি জানায়, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সেচ উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে জেলা দুটির বিভিন্ন উপজেলায় ৫০০টি আর্টেসিয়ান ওয়েল স্থাপনের মাধ্যমে প্রায় এক হাজার হেক্টর অনাবাদি জমি সেচের আওতায় আসবে। কিন্তু এ কূপের সংখ্যা পর্যাপ্ত নয়।
প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী মো. নুরুল ইসলাম জানান, পাহাড়ি এলাকা হওয়ায় এখানকার কৃষক পরিকল্পিত কৃষিকাজে অনেকটা পিছিয়ে ছিল। কৃষকের আগ্রহ না থাকায় সরকারও ইতঃপূর্বে বড় কোনো প্রকল্প গ্রহণ করেনি। বৃহত্তর চট্টগ্রামের কৃষি উন্নয়নে এটিই প্রথম প্রকল্প, যা কৃষকের মধ্যে বড় ধরনের সাড়া ফেলেছে। তবে ২৫টি উপজেলার অন্তত ১০ হাজার আর্টেশিয়ান ওয়েল স্থপনের সুযোগ ও চাহিদা রয়েছে। পর্যায়ক্রমে এটি বাড়ানো গেলে বৃহত্তর চট্টগ্রামে কৃষিতে বিপ্লব ঘটবে।

ভোলার চরফ্যাশনে গ্রাহকদের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এক নারী উদ্যোক্তাকে অবরুদ্ধ করেছে পাওনাদাররা। অবরুদ্ধকৃত ওই নারী উদ্যোক্তার নাম পিংকি বেগম। তিনি উপজেলার দক্ষিণ আইচা এলাকার প্রয়োজন সমবায় সমিতি লিমিটেডের মালিক।
৩ ঘণ্টা আগে
ভারত থেকে গঙ্গা নদী চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে প্রবেশ করে পদ্মায় রূপান্তর হয়েছে। উজানে ভারতের দেয়া ফারাক্কা বাঁধের কারণে বর্ষা মৌসুমে তীব্র স্রোত ও ছেড়ে দেয়া পানিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জসহ উত্তরের জেলাগুলো। প্রত্যেক বছর পদ্মা নদী তীরবর্তী হাজার হাজার বিঘা ফসলি জমি ও বসতবাড়ি নদীগর্ভ
৪ ঘণ্টা আগে
শিক্ষায় শারীরিক ও মানসিক বিকাশ না ঘটলে শিশুরা এগোতে পারবে না। শুধু পড়াশুনা করে ভালো মার্কস ও সার্টিফিকেট অর্জন করলেই হবে না। পাশাপাশি, বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের জন্য মুখস্থ বিদ্যার বাহিরের জগতের সাথে তাকে পরিচয় করিয়ে দিতে হবে এবং মানসিক ও শারীরিক বিকাশের জন্য খেলাধুলার বিকল্প নেই। তিনি বলেন, ছোটবেলা
৪ ঘণ্টা আগে
সিলেটের সাথে বঞ্চনা ও উন্নয়ন বৈষম্যের অভিযোগ এনে সিলেটের সাবেক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী ডাকে অবস্থান কর্মসূচিতে ব্যাপক সাড়া দিয়েছে নগরবাসী। কর্মসূচিতে অংশ নিতে নানা শ্রেণি পেশার শত শত মানুষ নগরীর প্রধান রাস্তায় এসে জড়ো হন।
৪ ঘণ্টা আগে