আবু সাঈদ হত্যা
ইমন আলী, বেরোবি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মহানায়ক রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যায় জড়িতদের শাস্তির সিদ্ধান্তের চার মাস পেরিয়ে গেছে। কিন্তু এখনো বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে নেওয়া হয়নি কোনো আইনগত ব্যবস্থা। এ ছাড়াও আবাসিক হলে যাদের রুম থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে, সেসব সন্ত্রাসীর নামেও কোনো মামলা হয়নি। এতে ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
জানা যায়, ২০২৪ সালের ২৮ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৮তম সিন্ডিকেট সভা শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দুই শিক্ষক এবং সাত জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সেই সিন্ডিকেট সভার চার মাস পেরিয়ে গেলেও অপরাধীদের বিচারের আওতায় নিয়ে আনতে প্রশাসন থেকে নেওয়া হয়নি কোনো আইনানুগ ব্যবস্থা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে আরো জানা যায়, পরবর্তী সময়ে গত ২০ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৯তম সিন্ডিকেট সভায় আবু সাঈদ হত্যায় জড়িত ৭১ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা বোর্ড ২৩ জনকে এক সেমিস্টার, ৩৩ জনকে দুই সেমিস্টার এবং ১৫ জন সাবেক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। হত্যায় জড়িতদের এত কম শাস্তি দেওয়ার কথা শোনার পর শিক্ষার্থীরা আন্দোলন-কর্মসূচি দিলেও তা আমলে নেয়নি প্রশাসন।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, আবু সাঈদ হত্যায় জড়িত ১৫ জনের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত হলেও এখন পর্যন্ত তা নেওয়া হয়নি। এ ১৫ জনের তালিকায় রয়েছে— পমেল বড়ুয়া, শামীম মাহাফুজ, ধনঞ্জয় কুমার টগর, গ্লোরিয়াস (ফজলে রাব্বি), বাবুল, বিধান, তানভীর, আদুল্লাহ আল নোমান খান, রিফাত, ফারহাদ হোসেন এলিট, মোমিনুল, আরিফুজ্জামান ইমন, গাজীউর, শাহিদ হাসান ও মামুন।
হাতে আসা আবু সাঈদ হত্যার ঘটনায় দিনের বেশ কিছু স্থিরছবি ও সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী সশস্ত্র অবস্থায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। এরা হলেন— উপ-রেজিস্ট্রার আনোয়ার হোসেন, সাবেক ভিসির পিএ ও নিরাপত্তা দপ্তরের কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ, নিরাপত্তা ও পরিচ্ছন্নতা শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার শাহিন মিয়া, পেনশন শাখার উপ-পরিচালক রিয়াজুল ইসলাম, পরিবহন পুলের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার তাপস কুমার গোস্বামী, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের কম্পিউটার অপারেটর নুরুজ্জামান, ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগে কর্মচারী বিপ্লব, বহিষ্কৃত সেকশন অফিসার মনিরুজ্জামান পলাশ, ডেসপাস শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার মোক্তারুল ইসলাম, তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মাসুম খান, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের কর্মচারী ও তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি মাহবুবার রহমান, নিরাপত্তা ও পরিচ্ছন্নতা শাখার কর্মচারী ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি নুর আলম মিয়া, নিরাপত্তা ও পরিচ্ছন্নতা শাখার উপ-রেজিস্ট্রার হাফিজ আল আসাদ রুবেল, মার্কেটিং বিভাগের কম্পিউটার অপারেটর আহসান হাবীব তুষার, ফাইন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের সেশন অফিসার এ কে এম রাহিমুল ইসলাম দিপু, প্রক্টর অফিসের কর্মচারী আপেল, সংস্থাপন শাখা-১-এর কর্মচারী সবুজ মিয়া প্রমুখ। বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যে ছাত্রলীগ ও পুলিশের পাশে দেখা গেছে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি নুর আলম মিয়াকে। শিক্ষার্থীদের আক্রমণের উদ্দেশ্যে একটি বড় ইট ধরা অবস্থায় তাকে দেখা গেছে।
সাধারণ শিক্ষার্থীরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যাদের এক বা দুই সেমিস্টার বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এদের মধ্যে অনেকেই আবু সাঈদ হত্যার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে র্যাগিংয়ের জন্য শাস্তি স্থায়ী বহিষ্কার। আর হত্যার শাস্তি হয় ড্রপ সেমিস্টার।
এ বিষয়ে আবু সাঈদের সহযোদ্ধা শামসুর রহমান সুমন বলেন, আমরা চাইছিলাম যারা আহত তারাই সাক্ষী হবেন। আমরা এখন নিজেরাই সাক্ষ্য দেব।
আবু সাঈদের অপর সহযোদ্ধা এস এম আশিকুর রহমান বলেন, অপরাধীদের নামে মামলা করার জন্য আমরা সাক্ষীর তালিকা তৈরি করছি। দ্রুতই সাক্ষীর তালিকা প্রশাসনে জমা দেওয়া হবে।
এ বিষয়ে সাধারণ শিক্ষার্থী শাহরিয়ার বলেন, আবু সাঈদ হত্যার সঙ্গে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী যারাই জড়িত, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. ফেরদৌস রহমান বলেন, দুইজন শিক্ষক এবং সাতজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়েছে। আমরা তিন বার নোটিস দেব। এরপরও কোনো উত্তর না পেলে তাদের স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে। আর তাদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসার জন্য উপচার্য দ্রুতই আইনাগত ব্যবস্থা নেবেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. শওকত আলী বলেন, সবার সঙ্গে কথা হয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি অপরাধীদের বিরুদ্ধে মামলা করতেই চাই। আবু সাঈদ হত্যার সঙ্গে জড়িত অপরাধীরা কেউ ছাড়া পাবে না।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মহানায়ক রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যায় জড়িতদের শাস্তির সিদ্ধান্তের চার মাস পেরিয়ে গেছে। কিন্তু এখনো বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে নেওয়া হয়নি কোনো আইনগত ব্যবস্থা। এ ছাড়াও আবাসিক হলে যাদের রুম থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে, সেসব সন্ত্রাসীর নামেও কোনো মামলা হয়নি। এতে ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
জানা যায়, ২০২৪ সালের ২৮ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৮তম সিন্ডিকেট সভা শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দুই শিক্ষক এবং সাত জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সেই সিন্ডিকেট সভার চার মাস পেরিয়ে গেলেও অপরাধীদের বিচারের আওতায় নিয়ে আনতে প্রশাসন থেকে নেওয়া হয়নি কোনো আইনানুগ ব্যবস্থা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে আরো জানা যায়, পরবর্তী সময়ে গত ২০ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৯তম সিন্ডিকেট সভায় আবু সাঈদ হত্যায় জড়িত ৭১ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা বোর্ড ২৩ জনকে এক সেমিস্টার, ৩৩ জনকে দুই সেমিস্টার এবং ১৫ জন সাবেক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। হত্যায় জড়িতদের এত কম শাস্তি দেওয়ার কথা শোনার পর শিক্ষার্থীরা আন্দোলন-কর্মসূচি দিলেও তা আমলে নেয়নি প্রশাসন।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, আবু সাঈদ হত্যায় জড়িত ১৫ জনের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত হলেও এখন পর্যন্ত তা নেওয়া হয়নি। এ ১৫ জনের তালিকায় রয়েছে— পমেল বড়ুয়া, শামীম মাহাফুজ, ধনঞ্জয় কুমার টগর, গ্লোরিয়াস (ফজলে রাব্বি), বাবুল, বিধান, তানভীর, আদুল্লাহ আল নোমান খান, রিফাত, ফারহাদ হোসেন এলিট, মোমিনুল, আরিফুজ্জামান ইমন, গাজীউর, শাহিদ হাসান ও মামুন।
হাতে আসা আবু সাঈদ হত্যার ঘটনায় দিনের বেশ কিছু স্থিরছবি ও সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী সশস্ত্র অবস্থায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। এরা হলেন— উপ-রেজিস্ট্রার আনোয়ার হোসেন, সাবেক ভিসির পিএ ও নিরাপত্তা দপ্তরের কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ, নিরাপত্তা ও পরিচ্ছন্নতা শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার শাহিন মিয়া, পেনশন শাখার উপ-পরিচালক রিয়াজুল ইসলাম, পরিবহন পুলের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার তাপস কুমার গোস্বামী, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের কম্পিউটার অপারেটর নুরুজ্জামান, ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগে কর্মচারী বিপ্লব, বহিষ্কৃত সেকশন অফিসার মনিরুজ্জামান পলাশ, ডেসপাস শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার মোক্তারুল ইসলাম, তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মাসুম খান, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের কর্মচারী ও তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি মাহবুবার রহমান, নিরাপত্তা ও পরিচ্ছন্নতা শাখার কর্মচারী ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি নুর আলম মিয়া, নিরাপত্তা ও পরিচ্ছন্নতা শাখার উপ-রেজিস্ট্রার হাফিজ আল আসাদ রুবেল, মার্কেটিং বিভাগের কম্পিউটার অপারেটর আহসান হাবীব তুষার, ফাইন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের সেশন অফিসার এ কে এম রাহিমুল ইসলাম দিপু, প্রক্টর অফিসের কর্মচারী আপেল, সংস্থাপন শাখা-১-এর কর্মচারী সবুজ মিয়া প্রমুখ। বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যে ছাত্রলীগ ও পুলিশের পাশে দেখা গেছে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি নুর আলম মিয়াকে। শিক্ষার্থীদের আক্রমণের উদ্দেশ্যে একটি বড় ইট ধরা অবস্থায় তাকে দেখা গেছে।
সাধারণ শিক্ষার্থীরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যাদের এক বা দুই সেমিস্টার বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এদের মধ্যে অনেকেই আবু সাঈদ হত্যার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে র্যাগিংয়ের জন্য শাস্তি স্থায়ী বহিষ্কার। আর হত্যার শাস্তি হয় ড্রপ সেমিস্টার।
এ বিষয়ে আবু সাঈদের সহযোদ্ধা শামসুর রহমান সুমন বলেন, আমরা চাইছিলাম যারা আহত তারাই সাক্ষী হবেন। আমরা এখন নিজেরাই সাক্ষ্য দেব।
আবু সাঈদের অপর সহযোদ্ধা এস এম আশিকুর রহমান বলেন, অপরাধীদের নামে মামলা করার জন্য আমরা সাক্ষীর তালিকা তৈরি করছি। দ্রুতই সাক্ষীর তালিকা প্রশাসনে জমা দেওয়া হবে।
এ বিষয়ে সাধারণ শিক্ষার্থী শাহরিয়ার বলেন, আবু সাঈদ হত্যার সঙ্গে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী যারাই জড়িত, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. ফেরদৌস রহমান বলেন, দুইজন শিক্ষক এবং সাতজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়েছে। আমরা তিন বার নোটিস দেব। এরপরও কোনো উত্তর না পেলে তাদের স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে। আর তাদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসার জন্য উপচার্য দ্রুতই আইনাগত ব্যবস্থা নেবেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. শওকত আলী বলেন, সবার সঙ্গে কথা হয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি অপরাধীদের বিরুদ্ধে মামলা করতেই চাই। আবু সাঈদ হত্যার সঙ্গে জড়িত অপরাধীরা কেউ ছাড়া পাবে না।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
২৬ মিনিট আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে