ঈন উদ্দিন, রাজশাহী
রাজশাহীর বিভিন্ন অঞ্চলে গাছে গাছে আমের মুকুল। ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে ভরে যাবে সব গাছ। মুকুল পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা। এখন পর্যন্ত তীব্র শীতে ক্ষতি না হলেও শঙ্কায় রয়েছেন কৃষকরা। কুয়াশার পরে রৌদ্র উঠায় আমের মুকুল নষ্টের পরিবর্তে আরও সতেজ হবে। এ জন্য কিছু কীটনাশক ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন কৃষি অফিস।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মতে, জেলায় ১৯ হাজার ৬৫০ হেক্টর জমিতে আমের বাগান রয়েছে। এসব বাগান থেকে ২ লাখ ৮০ হাজার ১৬৪ টন আম উৎপাদনের সম্ভাবনা থাকে। এর মধ্যে বাঘা ও চারঘাটে ৭০ শতাংশ আম চাষ হয়। বাকি ৩০ শতাংশ আম পুরো জেলায় চাষ হয়।
বাঘা-চারঘাটা আমচাষিরা বলছেন, নিমপাড়া, ভায়ালক্ষ্মীপুর, চারঘাট সদর, সারদা ও শলুয়া এবং বাঘা উপজেলার মনিগ্রাম, বাউসা, গড়গড়িয়া ইউনিয়নের অনেক বাগানেই আগাম মুকুল এসেছে। আর আগাম মুকুল আসায় চাষিদের মাঝে যেমন আনন্দ বইছে। তবে ঘন কুয়াশায় মুকুল নষ্টের আশঙ্কাও করছেন।
রায়হান বলেন, আগাম জাতের চারটি গাছে মুকুল এসেছে। বাকি ১৮টি গাছে এখনও মুকুল আসেনি। আশা করছি দু-এক সপ্তাহের মধ্যেই মুকুল চলে আসবে। এখন গাছের গোড়ার যত্ন নিচ্ছি। পবার মনিরুল ইসলাম বলেন, প্রতি বছরের মতো এবারও কাঁচা-মিষ্টি ও আগাম জাতের গুটি আমের গাছে মুকুল এসেছে।
এদিকে কৃষি কর্মকর্তা আল মামুন হাসান জানান, আমের জন্য বিখ্যাত চারঘাট উপজেলায় ৪ হাজার ৯০৩ হেক্টর জমিতে আমের বাগান রয়েছে। পৌষের শেষের দিকে লক্ষণভোগসহ স্থানীয় জাতের আমগাছে মুকুল আসার এখনই সময়। ফলে চাষিদের বাগান পরিচর্যা ওষুধ স্প্রে করার নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে। আর চাষিরাও অধিক ফলনের আশায় সে অনুযায়ী কাজ করছেন।
ফল গবেষকরা বলছেন, ঘন কুয়াশা বা শৈত্যপ্রবাহ নামলে আগাম মুকুল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এক্ষেত্রে মুকুল ফোটার সঙ্গে সঙ্গে ছত্রাকনাশক ও ইমিডাক্লোরোপিড গ্রুপের ওষুধ স্প্রে করতে হবে। তাহলেই এই ক্ষতির সম্ভাবনা কমে যাবে।
রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক উম্মে ছালমা বলেন, আগাম কিছু জাতের গাছে মুকুল এসেছে। বাকিগুলোতে পর্যায়ক্রমে চলে আসবে। এবার প্রায় ২০ হাজার হেক্টর জমিতে আমের চাষ হবে।
এ ছাড়া ভায়ালক্ষ্মীপুরের আম ব্যবসায়ী শামসুল হক বলেন, ছোট-বড় আমবাগান পরিচর্যায় সময় ব্যয় করছি। বাগানের আগাছা পরিষ্কারসহ পোকা দমনে স্প্রে করা হচ্ছে কীটনাশক। এতে পোকা যেমন দূর হবে, তেমনি গাছে দেখা দেবে স্বাস্থ্যকর মুকুল। এতে করে ফলন ভালো হবে বলে আশাবাদী তিনি।
রাজশাহীর বিভিন্ন অঞ্চলে গাছে গাছে আমের মুকুল। ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে ভরে যাবে সব গাছ। মুকুল পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা। এখন পর্যন্ত তীব্র শীতে ক্ষতি না হলেও শঙ্কায় রয়েছেন কৃষকরা। কুয়াশার পরে রৌদ্র উঠায় আমের মুকুল নষ্টের পরিবর্তে আরও সতেজ হবে। এ জন্য কিছু কীটনাশক ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন কৃষি অফিস।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মতে, জেলায় ১৯ হাজার ৬৫০ হেক্টর জমিতে আমের বাগান রয়েছে। এসব বাগান থেকে ২ লাখ ৮০ হাজার ১৬৪ টন আম উৎপাদনের সম্ভাবনা থাকে। এর মধ্যে বাঘা ও চারঘাটে ৭০ শতাংশ আম চাষ হয়। বাকি ৩০ শতাংশ আম পুরো জেলায় চাষ হয়।
বাঘা-চারঘাটা আমচাষিরা বলছেন, নিমপাড়া, ভায়ালক্ষ্মীপুর, চারঘাট সদর, সারদা ও শলুয়া এবং বাঘা উপজেলার মনিগ্রাম, বাউসা, গড়গড়িয়া ইউনিয়নের অনেক বাগানেই আগাম মুকুল এসেছে। আর আগাম মুকুল আসায় চাষিদের মাঝে যেমন আনন্দ বইছে। তবে ঘন কুয়াশায় মুকুল নষ্টের আশঙ্কাও করছেন।
রায়হান বলেন, আগাম জাতের চারটি গাছে মুকুল এসেছে। বাকি ১৮টি গাছে এখনও মুকুল আসেনি। আশা করছি দু-এক সপ্তাহের মধ্যেই মুকুল চলে আসবে। এখন গাছের গোড়ার যত্ন নিচ্ছি। পবার মনিরুল ইসলাম বলেন, প্রতি বছরের মতো এবারও কাঁচা-মিষ্টি ও আগাম জাতের গুটি আমের গাছে মুকুল এসেছে।
এদিকে কৃষি কর্মকর্তা আল মামুন হাসান জানান, আমের জন্য বিখ্যাত চারঘাট উপজেলায় ৪ হাজার ৯০৩ হেক্টর জমিতে আমের বাগান রয়েছে। পৌষের শেষের দিকে লক্ষণভোগসহ স্থানীয় জাতের আমগাছে মুকুল আসার এখনই সময়। ফলে চাষিদের বাগান পরিচর্যা ওষুধ স্প্রে করার নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে। আর চাষিরাও অধিক ফলনের আশায় সে অনুযায়ী কাজ করছেন।
ফল গবেষকরা বলছেন, ঘন কুয়াশা বা শৈত্যপ্রবাহ নামলে আগাম মুকুল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এক্ষেত্রে মুকুল ফোটার সঙ্গে সঙ্গে ছত্রাকনাশক ও ইমিডাক্লোরোপিড গ্রুপের ওষুধ স্প্রে করতে হবে। তাহলেই এই ক্ষতির সম্ভাবনা কমে যাবে।
রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক উম্মে ছালমা বলেন, আগাম কিছু জাতের গাছে মুকুল এসেছে। বাকিগুলোতে পর্যায়ক্রমে চলে আসবে। এবার প্রায় ২০ হাজার হেক্টর জমিতে আমের চাষ হবে।
এ ছাড়া ভায়ালক্ষ্মীপুরের আম ব্যবসায়ী শামসুল হক বলেন, ছোট-বড় আমবাগান পরিচর্যায় সময় ব্যয় করছি। বাগানের আগাছা পরিষ্কারসহ পোকা দমনে স্প্রে করা হচ্ছে কীটনাশক। এতে পোকা যেমন দূর হবে, তেমনি গাছে দেখা দেবে স্বাস্থ্যকর মুকুল। এতে করে ফলন ভালো হবে বলে আশাবাদী তিনি।
চলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
১৬ মিনিট আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
১ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগে