মিজানুর রহমান রাঙ্গা, সাঘাটা (গাইবান্ধা)
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার গুয়াবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি যমুনার ভাঙনের কবলে পরে গত চার দশকে ১৬ বার স্থান পরিবর্তন করা হয়েছে। এবার আবারো নদীর ভাঙনের মুখে পড়েছে। এতে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকরা।
এলাকাবাসী জানান, সাঘাটা উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নের গুয়াবাড়ী গ্রামের প্রত্যন্ত চরে গুয়াবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি প্রায় ৮০ বছরের পুরোনো। এ বিদ্যালয় থেকে পড়াশুনা করে বহু শিক্ষার্থীরা উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করে দেশের বিভিন্ন স্থানে উচ্চ আসনে রয়েছেন। ২০৪০ সালের দিকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠার পর থেকেই যমুনা নদীর ভাঙনের কবলে পড়ে। এরপর ২০৮০ সাল থেকে প্রায় ৪ দশকে ১৬ বার ভাঙনের কবলে পড়ে স্থানান্তরিত করতে হয়েছে বিদ্যালয়টি। এবারো ভাঙনের কবলে পড়ায় সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে বিদ্যালয়ের আসবাবপত্র ও টিনের ঘর। এতে আবারো অনিশ্চিত হয়ে পড়ছে প্রায় দেড় শতাধিক শিক্ষার্থীর পাঠদান।
ওই চর এলাকার বাসিন্দা মির্জা রফিকুল ইসলাম বলেন, এই বিদ্যালয়টি গত পাঁচ বছর আগেই অন্যস্থান থেকে সরিয়ে এখানে আনা হয়েছে। এবার আবারো সড়াতে হচ্ছে। কারণে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখা ব্যাপক ভাবে বিঘ্নিত হবে। স্থানীয় শিক্ষার্থীর অভিভাবক আবু সাঈদ জানান, এমনিতে বন্যা ও অনুন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে চরে শিশুরা পড়ালেখায় পিছিয়ে, আবার কিছু দিন পর পর নদী ভাঙনের কবলে পড়ে। এতে করে সন্তানদের প্রাথমিক বিদ্যালয় শেষ করানো কঠিন হয়ে পড়ে। একই এলাকার নুর ইসলাম প্রামানিক বলেন, স্কুলের সাথে মানুষজনকেও বিভিন্ন স্থানে চলে যেতে হয়। এতে সন্তানদের স্কুলে পড়ালেখা করানো সহজ কঠিন হয় এবং বিদ্যালয় থেকে ঝড়ে পড়ে।
ওই বিদ্যালয়টির পূর্বের প্রধান শিক্ষক সুলতান আহম্মেদ জানান, চলতি বছরেই তিনবার ভাঙনের শিকার হয়েছে বিদ্যালয়টি। গত ৪০বছরে অন্ততপক্ষে ১৬ বার টানাটানি করতে হয়েছে। এবারও নদীভাঙনের তীব্রতা বেড়েছে, একারণে বিদ্যালয়টির স্থায়ীত্বও ঝুঁকিতে পড়েছে।
বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক তৌফিকুল ইসলাম জানান,নদী ভাঙনের কারণে আপাতত বিদ্যালয়ের ঘর ও অন্যান্য উপকরণ অন্য চরে অস্থায়ীভাবে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। ক্লাস বন্ধ ঘোষণা না করা হলেও কয়েকদিন ক্লাস নেওয়া কঠিন হবে,। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে দ্রুতই পাঠদানের পরিবেশ তৈরি করা হবে বলে তিনি বলেন। সাঘাটা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবদুল্লাহ হেস সাফি জানান, স্কুলের কমিটি ও এলাকাবাসীকে সাথে নিয়ে আবারো নতুন ঠিকানায় বিদ্যালয়টি স্থানান্তর করার কথা বলা হয়েছে।
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার গুয়াবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি যমুনার ভাঙনের কবলে পরে গত চার দশকে ১৬ বার স্থান পরিবর্তন করা হয়েছে। এবার আবারো নদীর ভাঙনের মুখে পড়েছে। এতে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকরা।
এলাকাবাসী জানান, সাঘাটা উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নের গুয়াবাড়ী গ্রামের প্রত্যন্ত চরে গুয়াবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি প্রায় ৮০ বছরের পুরোনো। এ বিদ্যালয় থেকে পড়াশুনা করে বহু শিক্ষার্থীরা উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করে দেশের বিভিন্ন স্থানে উচ্চ আসনে রয়েছেন। ২০৪০ সালের দিকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠার পর থেকেই যমুনা নদীর ভাঙনের কবলে পড়ে। এরপর ২০৮০ সাল থেকে প্রায় ৪ দশকে ১৬ বার ভাঙনের কবলে পড়ে স্থানান্তরিত করতে হয়েছে বিদ্যালয়টি। এবারো ভাঙনের কবলে পড়ায় সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে বিদ্যালয়ের আসবাবপত্র ও টিনের ঘর। এতে আবারো অনিশ্চিত হয়ে পড়ছে প্রায় দেড় শতাধিক শিক্ষার্থীর পাঠদান।
ওই চর এলাকার বাসিন্দা মির্জা রফিকুল ইসলাম বলেন, এই বিদ্যালয়টি গত পাঁচ বছর আগেই অন্যস্থান থেকে সরিয়ে এখানে আনা হয়েছে। এবার আবারো সড়াতে হচ্ছে। কারণে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখা ব্যাপক ভাবে বিঘ্নিত হবে। স্থানীয় শিক্ষার্থীর অভিভাবক আবু সাঈদ জানান, এমনিতে বন্যা ও অনুন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে চরে শিশুরা পড়ালেখায় পিছিয়ে, আবার কিছু দিন পর পর নদী ভাঙনের কবলে পড়ে। এতে করে সন্তানদের প্রাথমিক বিদ্যালয় শেষ করানো কঠিন হয়ে পড়ে। একই এলাকার নুর ইসলাম প্রামানিক বলেন, স্কুলের সাথে মানুষজনকেও বিভিন্ন স্থানে চলে যেতে হয়। এতে সন্তানদের স্কুলে পড়ালেখা করানো সহজ কঠিন হয় এবং বিদ্যালয় থেকে ঝড়ে পড়ে।
ওই বিদ্যালয়টির পূর্বের প্রধান শিক্ষক সুলতান আহম্মেদ জানান, চলতি বছরেই তিনবার ভাঙনের শিকার হয়েছে বিদ্যালয়টি। গত ৪০বছরে অন্ততপক্ষে ১৬ বার টানাটানি করতে হয়েছে। এবারও নদীভাঙনের তীব্রতা বেড়েছে, একারণে বিদ্যালয়টির স্থায়ীত্বও ঝুঁকিতে পড়েছে।
বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক তৌফিকুল ইসলাম জানান,নদী ভাঙনের কারণে আপাতত বিদ্যালয়ের ঘর ও অন্যান্য উপকরণ অন্য চরে অস্থায়ীভাবে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। ক্লাস বন্ধ ঘোষণা না করা হলেও কয়েকদিন ক্লাস নেওয়া কঠিন হবে,। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে দ্রুতই পাঠদানের পরিবেশ তৈরি করা হবে বলে তিনি বলেন। সাঘাটা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবদুল্লাহ হেস সাফি জানান, স্কুলের কমিটি ও এলাকাবাসীকে সাথে নিয়ে আবারো নতুন ঠিকানায় বিদ্যালয়টি স্থানান্তর করার কথা বলা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
৪ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৫ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৬ ঘণ্টা আগে