জেলা প্রতিনিধি, কুমিল্লা
কুমিল্লায় আন্তঃজেলা ডাকাত সর্দার দুলালসহ ১৪ জনকে দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার রাতে জেলার দেবিদ্বার থানার ভিংলাবাড়ী এলাকার কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়ক থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
বুধবার দুপুরে প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান কুমিল্লার পুলিশ সুপার নাজির আহমদ খাঁন । তিনি বলেন, একদল ডাকাত কোম্পানীগঞ্জ হয়ে কুমিল্লার দেবিদ্বারের দিকে ডাকাতি করার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে এমন গোপন সংবাদ পেয়ে দেবিদ্বার থানার ভিংলাবাড়ী এলাকার কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কে একটি চেকপোস্ট বসায় জেলা গোয়েন্দা শাখা ও দেবিদ্বার থানা পুলিশ।
রাতে একটি কালো রঙের হাইচ মাইক্রোবাস চেকপোস্টের কাছে পৌঁছানোর পর পুলিশের উপস্থিতি দেখে দরজা খুলে ও গ্লাস ভেঙে পালানোর চেষ্টা করে ডাকাতরা। পুলিশ তখন সেখান থেকে ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারকৃত ডাকাত সদস্যরা হলো ২৬ মামলার আসামি ডাকাত সর্দার শাহ লালম দুলাল, মো. মনির হোসেন, মামুন মিয়া, মাহবুব আলম, আলমগীর হোসেন, আল আমিন, কামাল হোসেন, মোশারফ শরীফ, মো. সুমন, মো. খোকন, আল আমিন, মো. সোহেল, আবদুল আউয়াল ও নিহার বিশ্বাস।
এ সময় ডাকাতি কার্যক্রমে ব্যবহৃত একটি কালো রঙের হাইচ গাড়ি, দুটি কাটার প্লাস, দুটি কুড়াল, দুটি স্টিলের রেঞ্জ, দুটি ছেনি, একটি ডেগার, দুটি রামদা, একটি গামা, একটি রামদা, একটি স্টিলের চাপাতি, একটি বাটযুক্ত চেইন, একটি নীল রঙের ব্যাগ, দুটি প্লাস্টিকের বস্তা এবং ১১টি মোবাইল ফোন আটক করা হয়। এছাড়া তাদের কাছ থেকে চার জোড়া স্বর্ণের কানের দুল, একটি স্বর্ণের আংটি, এক জোড়া রুপার নূপুর ও নগদ ২০ হাজার টাকা জব্দ করা হয়।
এ ব্যাপারে পুলিশ সুপার নাজির আহমদ বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে এ চক্রের তথ্য সংগ্রহ করছিলাম। তারা ঢাকা-চট্টগ্রাম ও কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় ডাকাতি করত। গ্রেপ্তারকৃতরা মূলত আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য হিসেবে পরিচিত। ডাকাতির প্রস্তুতির মামলাসহ আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
কুমিল্লায় আন্তঃজেলা ডাকাত সর্দার দুলালসহ ১৪ জনকে দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার রাতে জেলার দেবিদ্বার থানার ভিংলাবাড়ী এলাকার কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়ক থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
বুধবার দুপুরে প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান কুমিল্লার পুলিশ সুপার নাজির আহমদ খাঁন । তিনি বলেন, একদল ডাকাত কোম্পানীগঞ্জ হয়ে কুমিল্লার দেবিদ্বারের দিকে ডাকাতি করার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে এমন গোপন সংবাদ পেয়ে দেবিদ্বার থানার ভিংলাবাড়ী এলাকার কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কে একটি চেকপোস্ট বসায় জেলা গোয়েন্দা শাখা ও দেবিদ্বার থানা পুলিশ।
রাতে একটি কালো রঙের হাইচ মাইক্রোবাস চেকপোস্টের কাছে পৌঁছানোর পর পুলিশের উপস্থিতি দেখে দরজা খুলে ও গ্লাস ভেঙে পালানোর চেষ্টা করে ডাকাতরা। পুলিশ তখন সেখান থেকে ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারকৃত ডাকাত সদস্যরা হলো ২৬ মামলার আসামি ডাকাত সর্দার শাহ লালম দুলাল, মো. মনির হোসেন, মামুন মিয়া, মাহবুব আলম, আলমগীর হোসেন, আল আমিন, কামাল হোসেন, মোশারফ শরীফ, মো. সুমন, মো. খোকন, আল আমিন, মো. সোহেল, আবদুল আউয়াল ও নিহার বিশ্বাস।
এ সময় ডাকাতি কার্যক্রমে ব্যবহৃত একটি কালো রঙের হাইচ গাড়ি, দুটি কাটার প্লাস, দুটি কুড়াল, দুটি স্টিলের রেঞ্জ, দুটি ছেনি, একটি ডেগার, দুটি রামদা, একটি গামা, একটি রামদা, একটি স্টিলের চাপাতি, একটি বাটযুক্ত চেইন, একটি নীল রঙের ব্যাগ, দুটি প্লাস্টিকের বস্তা এবং ১১টি মোবাইল ফোন আটক করা হয়। এছাড়া তাদের কাছ থেকে চার জোড়া স্বর্ণের কানের দুল, একটি স্বর্ণের আংটি, এক জোড়া রুপার নূপুর ও নগদ ২০ হাজার টাকা জব্দ করা হয়।
এ ব্যাপারে পুলিশ সুপার নাজির আহমদ বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে এ চক্রের তথ্য সংগ্রহ করছিলাম। তারা ঢাকা-চট্টগ্রাম ও কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় ডাকাতি করত। গ্রেপ্তারকৃতরা মূলত আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য হিসেবে পরিচিত। ডাকাতির প্রস্তুতির মামলাসহ আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এ সময় অসাবধানতাবশত তার শরীরে সার্ভিস তার স্পর্শ করলে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা দ্রুত তাকে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৯ মিনিট আগেবুধবার ভোর রাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তিনি ওই এলাকার বারকোনা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে।
২২ মিনিট আগেমঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
২৮ মিনিট আগেবিএনপি নেতা সামছুল ইসলাম জেলার সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক। ছাড়া পাওয়া দুই আসামি হলেন, সদর উপজেলার লস্করপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান ওরফে রানা (৪০) ও একই কমিটির সদস্য মামুন আহমেদ (৩৮)।
৪০ মিনিট আগে