বিপ্লব সিকদার, মেঘনা (কুমিল্লা)
কুমিল্লার মেঘনা উপজেলায় আলুর বাম্পার ফলনের আশাবাদী,দর নিয়ে শঙ্কা ও সরকারি সহায়তা না পাওয়ার কথা বলেছেন চাষীরা।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ -২০২৪ অর্থ বছরের উপজেলায় আলু চাষ হয়েছিল ৩১৩ হেক্টর জমিতে অন্যদিকে ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরে আলু চাষ হয়েছে ৩৩৭ হেক্টর জমিতে। গত বছরের তুলনায় ২৪ হেক্টর জমিতে বেশি চাষ হয়েছে। বাণিজ্যিক ভাবে আলু চাষ কৃষকরা লাভবান হওয়ায় দিন দিন আলু চাষ বেড়ে চলছে। তবে হিমাগার না থাকায় দর নিয়ে শঙ্কায় থাকেন চাষীরা।
এ বিষয়ে উপজেলার মির্জানগর গ্রামের আলু চাষী শাহাবুদ্দিন বলেন, আমি ২৫০ বিঘা জমিতে আলু চাষ করেছি, এবার আলুর বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা আছে তবে আমরা আলুর দর নিয়ে শঙ্কায় আছি। সরকারি কোনো সহায়তা আমরা পাই না, যদি পাই আরও বেশি করে চাষ করা সম্ভব হবে।
রামনগর ছোয়ানী গ্রামের আলু চাষি আল আমিন বলেন, আমি ১২০ বিঘা জমিতে আলু চাষ করেছি, ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা, তবে দর নিয়ে শঙ্কায় আছি, এই উপজেলায় কোল্ড স্টোরেজ নাই যে সংরক্ষণ করে রাখবো। সরকারি কোন সহায়তা আমরা পাই না, প্রতি বিঘা জমিতে ৪ টন ফলনের সম্ভাবনা আছে। অপরদিকে দক্ষিনকান্দি গ্রামের আলু চাষি শামিম ও বড় নোয়াগাও গ্রামের নাসির উদ্দীনের সাথে যোগাযোগ করলে তারা বলেন আমাদের এখানে আলুর ফলন ভালো হয়, সরকারি প্রণোদনা পাইলে আরও কৃষক আলু চাষে আগ্রহী হবেন। আমাদের এখানে একটি কোল্ড স্টোরেজ থাকলে দর নিয়ে শঙ্কায় থাকতে হতো না। আরও চাষির সাথে এই প্রতিবেদক যোগাযোগ করলে তারাও সরকারি সহায়তা ও হিমাগারের কথা বলেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মুহাম্মদ শাহে আলম আমার দেশকে বলেন, এই উপজেলায় আলু চাষে সরকারি কোন সহায়তা নেই, আর হিমাগারের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট বিগত দিনে বলা হয়েছে এখনো বলছি।
এমএস
কুমিল্লার মেঘনা উপজেলায় আলুর বাম্পার ফলনের আশাবাদী,দর নিয়ে শঙ্কা ও সরকারি সহায়তা না পাওয়ার কথা বলেছেন চাষীরা।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ -২০২৪ অর্থ বছরের উপজেলায় আলু চাষ হয়েছিল ৩১৩ হেক্টর জমিতে অন্যদিকে ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরে আলু চাষ হয়েছে ৩৩৭ হেক্টর জমিতে। গত বছরের তুলনায় ২৪ হেক্টর জমিতে বেশি চাষ হয়েছে। বাণিজ্যিক ভাবে আলু চাষ কৃষকরা লাভবান হওয়ায় দিন দিন আলু চাষ বেড়ে চলছে। তবে হিমাগার না থাকায় দর নিয়ে শঙ্কায় থাকেন চাষীরা।
এ বিষয়ে উপজেলার মির্জানগর গ্রামের আলু চাষী শাহাবুদ্দিন বলেন, আমি ২৫০ বিঘা জমিতে আলু চাষ করেছি, এবার আলুর বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা আছে তবে আমরা আলুর দর নিয়ে শঙ্কায় আছি। সরকারি কোনো সহায়তা আমরা পাই না, যদি পাই আরও বেশি করে চাষ করা সম্ভব হবে।
রামনগর ছোয়ানী গ্রামের আলু চাষি আল আমিন বলেন, আমি ১২০ বিঘা জমিতে আলু চাষ করেছি, ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা, তবে দর নিয়ে শঙ্কায় আছি, এই উপজেলায় কোল্ড স্টোরেজ নাই যে সংরক্ষণ করে রাখবো। সরকারি কোন সহায়তা আমরা পাই না, প্রতি বিঘা জমিতে ৪ টন ফলনের সম্ভাবনা আছে। অপরদিকে দক্ষিনকান্দি গ্রামের আলু চাষি শামিম ও বড় নোয়াগাও গ্রামের নাসির উদ্দীনের সাথে যোগাযোগ করলে তারা বলেন আমাদের এখানে আলুর ফলন ভালো হয়, সরকারি প্রণোদনা পাইলে আরও কৃষক আলু চাষে আগ্রহী হবেন। আমাদের এখানে একটি কোল্ড স্টোরেজ থাকলে দর নিয়ে শঙ্কায় থাকতে হতো না। আরও চাষির সাথে এই প্রতিবেদক যোগাযোগ করলে তারাও সরকারি সহায়তা ও হিমাগারের কথা বলেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মুহাম্মদ শাহে আলম আমার দেশকে বলেন, এই উপজেলায় আলু চাষে সরকারি কোন সহায়তা নেই, আর হিমাগারের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট বিগত দিনে বলা হয়েছে এখনো বলছি।
এমএস
স্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২৫ মিনিট আগেচলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
২ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
২ ঘণ্টা আগে