
জেলা প্রতিনিধি, কুমিল্লা

কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের ভারত সীমান্তবর্তী রামচন্দ্রপুর (বাল্লক) গ্রামের গার্মেন্টস ব্যবসায়ী স্বপন আহমেদকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। মাদক ব্যবসায় বাধা দেয়ায় এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার (১ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের সালদানদী রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় স্বপনের হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করে শশীদল ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষ।
নিহতের বড় ভাই আক্তার হোসেন জানান, স্বপনের মৃত্যুর পর থেকে তাদের পরিবার চরম নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে। খুনিরা প্রকাশ্যে তার ছেলে সজিবকে হত্যা ও অপহরণের হুমকি দিচ্ছে। এমনকি মাদক ও অস্ত্র দিয়ে ফাঁসিয়ে দেয়ার ভয় দেখানো হচ্ছে পথেঘাটে।
তিনি অভিযোগ করেন, “ভাই হত্যার বিচার চাইতে গিয়েই আজ পুরো পরিবার খুনিদের টার্গেটে।” এ পরিস্থিতিতে তিনি জেলা প্রশাসন ও রাষ্ট্রের কাছে ন্যায়বিচার চান।
আক্তার হোসেন আরও বলেন, ২০২৪ সালের ২ নভেম্বর বিকালে খুনিরা তার ভাই স্বপন আহমেদ এবং গ্রামের আনসার সদস্য মোফাজ্জল হোসেন সোহেলের ওপর সশস্ত্র হামলা চালায়। এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হলে তাদের দ্রুত কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা স্বপনকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত স্বপন ওই এলাকার প্রয়াত সুলতান আহমেদের ছেলে।
মানববন্ধনে বিএনপি নেতা আবু সুফিয়ান মিন্টু বলেন, “ব্যবসায়ী স্বপনের হত্যাকাণ্ডে খুনিরা আজও প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। পতিত সরকারের আমলে নিহতের স্বজনরা উল্টো হুমকির শিকার হয়েছেন। এখন সরকার না থাকলেও খুনিরা বুক ফুলিয়ে এলাকায় ঘোরাফেরা করছে। আমরা চাই অবিলম্বে এ হত্যার বিচার হোক।
যুবদল নেতা মাহবুব আলম, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা তাজুল ইসলাম মিঠু ও বিএনপি নেতা মোর্শেদ আলম বলেন, স্বপন ছিলেন ভদ্র মানুষ। মাদকের সেবন ও বিক্রিতে বাধা দেয়ায় তাকে হত্যা করা হয়েছে। খুনিরা এলাকায় সন্ত্রাস ও মাদকের আস্তানা তৈরি করেছে। অথচ প্রশাসন ব্যবস্থা নিচ্ছে না। উল্টো সাধারণ মানুষকে হয়রানি করছে।
উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাহান সাজু বলেন, স্বপনের রক্তের দাগ এখনও শুকায়নি। খুনিরা পুলিশের আশ্রয়ে দাপটের সঙ্গে ঘুরে বেড়াচ্ছে। খুনিদের বিচারের আওতায় না আনা হলে আমরা ব্রাহ্মণপাড়া থানা ঘেরাও করবো।
মানববন্ধনে বক্তারা দেলোয়ার, উজ্জ্বল, আনোয়ার, সালাউদ্দিন, জহির ও রহমত গংদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। এলাকাবাসীর অভিযোগ, মাদকের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার কারণেই একজন সৎ ব্যবসায়ীকে প্রাণ দিতে হয়েছে। এখন তাদের একমাত্র প্রত্যাশা, প্রশাসন খুনিদের আশ্রয় না দিয়ে আইনের আওতায় এনে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবে।
আসামিদের বিচারের আওতায় আনার প্রশ্নে ব্রাহ্মণপাড়া থানার ওসি পরিদর্শক তদন্ত তমাস বড়ুয়া বলেন, স্বপন হত্যাকাণ্ডের মামলায় যেসব আসামি জেল খেটে জামিনে এসেছে, তারাই মূলত এলাকায় অবস্থান করছে। তাছাড়া এর বাহিরে কোনো আসামি এলাকায় আছে কিনা আমার জানা নেই। তবে বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখবো।

কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের ভারত সীমান্তবর্তী রামচন্দ্রপুর (বাল্লক) গ্রামের গার্মেন্টস ব্যবসায়ী স্বপন আহমেদকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। মাদক ব্যবসায় বাধা দেয়ায় এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার (১ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের সালদানদী রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় স্বপনের হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করে শশীদল ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষ।
নিহতের বড় ভাই আক্তার হোসেন জানান, স্বপনের মৃত্যুর পর থেকে তাদের পরিবার চরম নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে। খুনিরা প্রকাশ্যে তার ছেলে সজিবকে হত্যা ও অপহরণের হুমকি দিচ্ছে। এমনকি মাদক ও অস্ত্র দিয়ে ফাঁসিয়ে দেয়ার ভয় দেখানো হচ্ছে পথেঘাটে।
তিনি অভিযোগ করেন, “ভাই হত্যার বিচার চাইতে গিয়েই আজ পুরো পরিবার খুনিদের টার্গেটে।” এ পরিস্থিতিতে তিনি জেলা প্রশাসন ও রাষ্ট্রের কাছে ন্যায়বিচার চান।
আক্তার হোসেন আরও বলেন, ২০২৪ সালের ২ নভেম্বর বিকালে খুনিরা তার ভাই স্বপন আহমেদ এবং গ্রামের আনসার সদস্য মোফাজ্জল হোসেন সোহেলের ওপর সশস্ত্র হামলা চালায়। এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হলে তাদের দ্রুত কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা স্বপনকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত স্বপন ওই এলাকার প্রয়াত সুলতান আহমেদের ছেলে।
মানববন্ধনে বিএনপি নেতা আবু সুফিয়ান মিন্টু বলেন, “ব্যবসায়ী স্বপনের হত্যাকাণ্ডে খুনিরা আজও প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। পতিত সরকারের আমলে নিহতের স্বজনরা উল্টো হুমকির শিকার হয়েছেন। এখন সরকার না থাকলেও খুনিরা বুক ফুলিয়ে এলাকায় ঘোরাফেরা করছে। আমরা চাই অবিলম্বে এ হত্যার বিচার হোক।
যুবদল নেতা মাহবুব আলম, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা তাজুল ইসলাম মিঠু ও বিএনপি নেতা মোর্শেদ আলম বলেন, স্বপন ছিলেন ভদ্র মানুষ। মাদকের সেবন ও বিক্রিতে বাধা দেয়ায় তাকে হত্যা করা হয়েছে। খুনিরা এলাকায় সন্ত্রাস ও মাদকের আস্তানা তৈরি করেছে। অথচ প্রশাসন ব্যবস্থা নিচ্ছে না। উল্টো সাধারণ মানুষকে হয়রানি করছে।
উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাহান সাজু বলেন, স্বপনের রক্তের দাগ এখনও শুকায়নি। খুনিরা পুলিশের আশ্রয়ে দাপটের সঙ্গে ঘুরে বেড়াচ্ছে। খুনিদের বিচারের আওতায় না আনা হলে আমরা ব্রাহ্মণপাড়া থানা ঘেরাও করবো।
মানববন্ধনে বক্তারা দেলোয়ার, উজ্জ্বল, আনোয়ার, সালাউদ্দিন, জহির ও রহমত গংদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। এলাকাবাসীর অভিযোগ, মাদকের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার কারণেই একজন সৎ ব্যবসায়ীকে প্রাণ দিতে হয়েছে। এখন তাদের একমাত্র প্রত্যাশা, প্রশাসন খুনিদের আশ্রয় না দিয়ে আইনের আওতায় এনে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবে।
আসামিদের বিচারের আওতায় আনার প্রশ্নে ব্রাহ্মণপাড়া থানার ওসি পরিদর্শক তদন্ত তমাস বড়ুয়া বলেন, স্বপন হত্যাকাণ্ডের মামলায় যেসব আসামি জেল খেটে জামিনে এসেছে, তারাই মূলত এলাকায় অবস্থান করছে। তাছাড়া এর বাহিরে কোনো আসামি এলাকায় আছে কিনা আমার জানা নেই। তবে বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখবো।

মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
৪ ঘণ্টা আগে
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৪ ঘণ্টা আগে
স্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৫ ঘণ্টা আগে