
এম হাসান, কুমিল্লা

বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কেন্দ্র কুমিল্লা আঞ্চলিক কার্যালয়ে বহাল তবিয়তে আছে শেখ মুজিবুর রহমান ও সাবেক এমপি দানবখ্যাত বাহাউদ্দিন বাহারের ছবি। প্রতিষ্ঠানটিতে শুধু মুজিব বন্দনাই করা হয় না, দেশবিরোধী তৎপরতারও প্রমাণ পাওয়া যায় পদে পদে। সেখানে উড়তে দেখা যায় না দেশের জাতীয় পতাকা। বিষয়টি নিয়ে সচেতন মহলে ঝড় উঠেছে সমালোচনার।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কুমিল্লা আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের নোটিস বোর্ডে সাঁটানো আছে শেখ মুজিবুর রহমান ও বাহারের কয়েকটি ছবি। একটি ছবিতে লেখা আছে ‘বঙ্গবন্ধুর অবদান হিসেবে ক্লাস ওয়ান’। এছাড়া ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী আয়োজিত শোকসভা’ ব্যানারের একটি ছবিও টাঙানো রয়েছে কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে।
সেখানে আরো দেখা যায়, কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের সামনে জাতীয় পতাকার স্ট্যান্ডে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়নি। এর আগেও কয়েকবার তাদের তাগাদা দেওয়া হয়েছিল জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার জন্য।
গত ৫ আগস্ট স্বৈরাচার শেখ হাসিনা তার এমপি মন্ত্রী ও নেতাদের নিয়ে পালিয়ে গেলেও তার ছবি তার বাবা শেখ মুজিবুর রহমান এবং কুমিল্লার শীর্ষ সন্ত্রাসী বাহারের ছবি আঞ্চলিক কৃষি কার্যালয়ে বহাল থাকায় ক্ষোভে ফুঁসছেন স্থানীয়রা।
আবুল কালাম নামে শাসনগাছা এলাকার বাসিন্দা বলেন, কৃষি অফিসের মেইন গেটে দারোয়ান থাকায় আমরা ভেতরে প্রবেশ করতে পারি না। তবে শুনেছি অফিসের ভেতরে নোটিস বোর্ডে এখনো শেখ মুজিব, শেখ হাসিনা ও বাহারের ছবি টাঙানো রয়েছে। এখনো কীভাবে এসব ছবি থাকে। মনে হয়, স্বৈরাচারের কোনো দোসর এখনো আঞ্চলিক কৃষি অফিসে বহাল আছেন। প্রশাসনকে এগুলো খুঁজে বের করতে হবে।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কুমিল্লা মহানগরীর যুগ্ম সমন্বয়কারী রাশেদুল হাসান আমার দেশকে বলেন, বিভিন্ন সরকারি অফিসে এখনো স্বৈরাচারের দোসরদের বহাল রাখা হয়েছে। এটাই তার বড় প্রমাণ। স্বৈরাচার পালিয়ে যাওয়ার এক বছর পরও কীভাবে নোটিস বোর্ডে শেখ মুজিব, শেখ হাসিনা ও বাহারের ছবি থাকে। এখনো সরকারি কিছু কর্মকর্তা হাসিনার তোষামোদি করছেন। এক বছর পরে এসে এসব ছবি না নামানোর কোনো অজুহাত গ্রহণ করা হবে না। তাদের বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই ব্যবস্থা নিতে হবে।
কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু বলেন, একটি সরকারি অফিসে কীভাবে এখনো স্বৈরাচারের দোসরদের ছবি থাকে? এখনো কেন এই ছবি নামানো হয়নি? এটা খতিয়ে দেখতে হবে। কাদের ইন্ধনে ঘৃণিত ব্যক্তিদের ছবি এখনো ঝুলছে। যেসব সরকারি কর্মকর্তা এসব ছবি এখনো নামাননি তারা স্বৈরাচারের দোসর। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।
নোটিস বোর্ডে এখনো স্বৈরাচারের দোসরদের ছবি থাকার কারণ জানতে চাইলে কুমিল্লা আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. ইকবাল ফারুক আমার দেশকে বলেন, ‘আমি নতুন এসেছি। এগুলো আমাদের চোখে পড়েনি।’

বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কেন্দ্র কুমিল্লা আঞ্চলিক কার্যালয়ে বহাল তবিয়তে আছে শেখ মুজিবুর রহমান ও সাবেক এমপি দানবখ্যাত বাহাউদ্দিন বাহারের ছবি। প্রতিষ্ঠানটিতে শুধু মুজিব বন্দনাই করা হয় না, দেশবিরোধী তৎপরতারও প্রমাণ পাওয়া যায় পদে পদে। সেখানে উড়তে দেখা যায় না দেশের জাতীয় পতাকা। বিষয়টি নিয়ে সচেতন মহলে ঝড় উঠেছে সমালোচনার।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কুমিল্লা আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের নোটিস বোর্ডে সাঁটানো আছে শেখ মুজিবুর রহমান ও বাহারের কয়েকটি ছবি। একটি ছবিতে লেখা আছে ‘বঙ্গবন্ধুর অবদান হিসেবে ক্লাস ওয়ান’। এছাড়া ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী আয়োজিত শোকসভা’ ব্যানারের একটি ছবিও টাঙানো রয়েছে কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে।
সেখানে আরো দেখা যায়, কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের সামনে জাতীয় পতাকার স্ট্যান্ডে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়নি। এর আগেও কয়েকবার তাদের তাগাদা দেওয়া হয়েছিল জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার জন্য।
গত ৫ আগস্ট স্বৈরাচার শেখ হাসিনা তার এমপি মন্ত্রী ও নেতাদের নিয়ে পালিয়ে গেলেও তার ছবি তার বাবা শেখ মুজিবুর রহমান এবং কুমিল্লার শীর্ষ সন্ত্রাসী বাহারের ছবি আঞ্চলিক কৃষি কার্যালয়ে বহাল থাকায় ক্ষোভে ফুঁসছেন স্থানীয়রা।
আবুল কালাম নামে শাসনগাছা এলাকার বাসিন্দা বলেন, কৃষি অফিসের মেইন গেটে দারোয়ান থাকায় আমরা ভেতরে প্রবেশ করতে পারি না। তবে শুনেছি অফিসের ভেতরে নোটিস বোর্ডে এখনো শেখ মুজিব, শেখ হাসিনা ও বাহারের ছবি টাঙানো রয়েছে। এখনো কীভাবে এসব ছবি থাকে। মনে হয়, স্বৈরাচারের কোনো দোসর এখনো আঞ্চলিক কৃষি অফিসে বহাল আছেন। প্রশাসনকে এগুলো খুঁজে বের করতে হবে।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কুমিল্লা মহানগরীর যুগ্ম সমন্বয়কারী রাশেদুল হাসান আমার দেশকে বলেন, বিভিন্ন সরকারি অফিসে এখনো স্বৈরাচারের দোসরদের বহাল রাখা হয়েছে। এটাই তার বড় প্রমাণ। স্বৈরাচার পালিয়ে যাওয়ার এক বছর পরও কীভাবে নোটিস বোর্ডে শেখ মুজিব, শেখ হাসিনা ও বাহারের ছবি থাকে। এখনো সরকারি কিছু কর্মকর্তা হাসিনার তোষামোদি করছেন। এক বছর পরে এসে এসব ছবি না নামানোর কোনো অজুহাত গ্রহণ করা হবে না। তাদের বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই ব্যবস্থা নিতে হবে।
কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু বলেন, একটি সরকারি অফিসে কীভাবে এখনো স্বৈরাচারের দোসরদের ছবি থাকে? এখনো কেন এই ছবি নামানো হয়নি? এটা খতিয়ে দেখতে হবে। কাদের ইন্ধনে ঘৃণিত ব্যক্তিদের ছবি এখনো ঝুলছে। যেসব সরকারি কর্মকর্তা এসব ছবি এখনো নামাননি তারা স্বৈরাচারের দোসর। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।
নোটিস বোর্ডে এখনো স্বৈরাচারের দোসরদের ছবি থাকার কারণ জানতে চাইলে কুমিল্লা আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. ইকবাল ফারুক আমার দেশকে বলেন, ‘আমি নতুন এসেছি। এগুলো আমাদের চোখে পড়েনি।’

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাখী ব্যানার্জী বলেন, স্বাস্থ্যসেবা মানুষের মৌলিক অধিকার। ইউনিয়ন স্বাস্থ্যসেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে নিয়ে আসাসহ দ্রুত সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে।
১ ঘণ্টা আগে
সীতাকুণ্ড উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আলতাফ হোসেন আমার দেশকে বলেন, পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে হলে নালা–নর্দমা পরিষ্কার ও পানি নিষ্কাশন নিশ্চিত করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
শুধু সরকারি সেবা নয়, দুই বছর ধরে বন্ধ হয়ে আছে ডিজিটাল পোস্ট অফিস কম্পিউটার প্রশিক্ষণ সেন্টারও। ২০২৩ সালে ডাকঘরের উদ্যোক্তার মাধ্যমে অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী তিনমাস মেয়াদে অফিস অ্যাপ্লিকেশন ও ছয় মাস মেয়াদের ডিপ্লোমা কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কোর্সে ভর্তি হয়েও তাদের পরীক্ষা নেওয়া হয়নি আদৌ।
১ ঘণ্টা আগে
চলতি বছর যশোরের কেশবপুর উপজেলায় চিংড়ি ও সাদা মাছ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে। এ বছর কেশবপুরে চার হাজার ৬৫৮ মৎস্যঘেরে মাছ উৎপাদন হয়েছে প্রায় ৩০ হাজার টন। যার বাজার মূল্য ৫৭৫ কোটি টাকা।
১ ঘণ্টা আগে