ওপারে সংকট-নির্যাতন, এপারে আশ্রয়
আনছার হোসেন, কক্সবাজার
মিয়ানমারের চলমান সংঘাত, খাদ্য সংকট এবং জান্তা সেনা ও আরাকান আর্মির নির্যাতনের মুখে রোহিঙ্গারা ছোট ছোট দলে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সরাসরি এই অনুপ্রবেশের কথা স্বীকার না করলেও স্থানীয় প্রশাসন ও গোয়েন্দা সূত্রগুলো প্রতিদিন রোহিঙ্গাদের প্রবেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদনে জানা যায়, সোমবার (২৫ আগস্ট) রাতে মিয়ানমারের মংডু টাউনশিপ থেকে একটি সাত সদস্যের রোহিঙ্গা পরিবার টেকনাফের জাদিমুড়া সীমান্ত দিয়ে দালালের মাধ্যমে অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছে।
স্থানীয়দের মতে, মিয়ানমারে চলমান সংঘর্ষের কারণে রাখাইন রাজ্যে খাদ্য সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। পাশাপাশি আরাকান আর্মিকে প্রতি সপ্তাহে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দিতে হয় অথবা পুরুষদের বাধ্যতামূলক শ্রম দিতে হয়। এই পরিস্থিতিতে অতিষ্ঠ হয়ে রোহিঙ্গারা দেশ ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহেছান উদ্দিন জানান, বড় আকারের অনুপ্রবেশের কোনো খবর না থাকলেও ছোট ছোট দলে রোহিঙ্গারা সীমান্তের বিভিন্ন এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকছেন। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও বিজিবি সতর্ক রয়েছে এবং অনুপ্রবেশ ঠেকানোর চেষ্টা করছে।
সীমান্তরক্ষী বিজিবি ও কোস্ট গার্ডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘাতের কারণে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যাতে কোনো প্রভাব না পড়ে, সেজন্য সীমান্তে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
বিজিবির টেকনাফ ২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান বলেন, কিছু লোক অনুপ্রবেশের চেষ্টা করলেও কাউকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। নজরদারি ও টহল বাড়ানো হয়েছে।
তবে গোয়েন্দা সূত্রগুলো বলছে, গত এক বছরে প্রায় দুই লাখ নতুন রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে এবং আরও অন্তত এক লাখ রোহিঙ্গা সীমান্তে অপেক্ষায় আছে। শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের হিসাব অনুযায়ী, চলতি বছরের শেষে আরও প্রায় অর্ধলাখ রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের আশঙ্কা রয়েছে।
শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার ড. মিজানুর রহমান জানান, সীমান্তে মাদক, অস্ত্রসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কার্যক্রম বাড়ছে, যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে মিয়ানমার সেনাবাহিনী ও রাখাইনদের নির্যাতনের শিকার হয়ে প্রায় সাত লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিল। সেই থেকে এই অনুপ্রবেশ এখনো অব্যাহত রয়েছে।
মিয়ানমারের চলমান সংঘাত, খাদ্য সংকট এবং জান্তা সেনা ও আরাকান আর্মির নির্যাতনের মুখে রোহিঙ্গারা ছোট ছোট দলে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সরাসরি এই অনুপ্রবেশের কথা স্বীকার না করলেও স্থানীয় প্রশাসন ও গোয়েন্দা সূত্রগুলো প্রতিদিন রোহিঙ্গাদের প্রবেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদনে জানা যায়, সোমবার (২৫ আগস্ট) রাতে মিয়ানমারের মংডু টাউনশিপ থেকে একটি সাত সদস্যের রোহিঙ্গা পরিবার টেকনাফের জাদিমুড়া সীমান্ত দিয়ে দালালের মাধ্যমে অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছে।
স্থানীয়দের মতে, মিয়ানমারে চলমান সংঘর্ষের কারণে রাখাইন রাজ্যে খাদ্য সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। পাশাপাশি আরাকান আর্মিকে প্রতি সপ্তাহে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দিতে হয় অথবা পুরুষদের বাধ্যতামূলক শ্রম দিতে হয়। এই পরিস্থিতিতে অতিষ্ঠ হয়ে রোহিঙ্গারা দেশ ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহেছান উদ্দিন জানান, বড় আকারের অনুপ্রবেশের কোনো খবর না থাকলেও ছোট ছোট দলে রোহিঙ্গারা সীমান্তের বিভিন্ন এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকছেন। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও বিজিবি সতর্ক রয়েছে এবং অনুপ্রবেশ ঠেকানোর চেষ্টা করছে।
সীমান্তরক্ষী বিজিবি ও কোস্ট গার্ডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘাতের কারণে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যাতে কোনো প্রভাব না পড়ে, সেজন্য সীমান্তে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
বিজিবির টেকনাফ ২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান বলেন, কিছু লোক অনুপ্রবেশের চেষ্টা করলেও কাউকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। নজরদারি ও টহল বাড়ানো হয়েছে।
তবে গোয়েন্দা সূত্রগুলো বলছে, গত এক বছরে প্রায় দুই লাখ নতুন রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে এবং আরও অন্তত এক লাখ রোহিঙ্গা সীমান্তে অপেক্ষায় আছে। শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের হিসাব অনুযায়ী, চলতি বছরের শেষে আরও প্রায় অর্ধলাখ রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের আশঙ্কা রয়েছে।
শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার ড. মিজানুর রহমান জানান, সীমান্তে মাদক, অস্ত্রসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কার্যক্রম বাড়ছে, যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে মিয়ানমার সেনাবাহিনী ও রাখাইনদের নির্যাতনের শিকার হয়ে প্রায় সাত লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিল। সেই থেকে এই অনুপ্রবেশ এখনো অব্যাহত রয়েছে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে