মুহিব্বুল্লাহ ছানুবী, বাঁশখালী (চট্টগ্রাম)
বাঁশখালী উপজেলার বাহারছড়া ইউপির চেয়ারম্যান পদ দখল নিয়ে আওয়ামী লীগ দুই গ্রুপ মুখোমুখি অবস্থান নেওয়ায় এলাকায় চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে। যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের সংঘর্ষের আশঙ্কা দেখা দেওয়ায় বিশেষ সতর্কাবস্থানে রয়েছে পুলিশ। বাহারছড়া ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মাহমুদুল ইসলাম মাবুদ ও চেয়ারম্যান রেজাউল করিম চৌধুরী ইউনুস সমর্থকদের মধ্যে এ উত্তেজনা দেখা দিয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ ফেব্রুয়ারি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলাসহ পাঁচটি মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে প্রায় চার মাস জেলখেটে গত ৫ জুন জামিনে মুক্ত হয়ে আসেন বাহারছড়া ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা কৃষকলীগের সহসভাপতি রেজাউল করিম ইউনুস। চেয়ারম্যান রেজাউল গ্রেপ্তারের পর চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে ওয়ার্ড সদস্য মাহমুদুল ইসলাম মাবুদকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব দেন। বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে মাহমুদুল ইসলাম মাবুদ দায়িত্ব পালন করছেন।
জানা গেছে, গত ৫ জুন চেয়ারম্যান রেজাউল করিম ইউনুস জামিনে এসে একাধিকবার চেয়ারম্যান পদ ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু এ ঘটনার খবরে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মাহমুদুল ইসলাম মাবুদের শত শত সমর্থক লাঠিসোঁটা নিয়ে সাবেক চেয়ারম্যান ইউনুসকে প্রতিরোধ করে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রেজাউল করিমের সমর্থকরাও পরিষদ থেকে এক কিলোমিটার দূরে রত্নপুর এলাকায় জড়ো হয়ে পাল্টা প্রস্তুতি নেন। দফায় দফায় মুখোমুখি হওয়ায় এলাকায় তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে। প্যানেল চেয়ারম্যান মাহমুদুল ইসলাম মাবুদ বলেন, ‘ চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা। তার বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। ঐ মামলায় সে গ্রেপ্তার হলে আমাকে লিখিতভাবে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়া হয়। লিখিত অফিস আদেশে ‘পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পযর্ন্ত’ আমি চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করব।’
অপরদিকে চেয়ারম্যান রেজাউল করিম চৌধুরী ইউনুস বলেন, ‘আমি এখনো বৈধ চেয়ারম্যান। আমাকে সরকার অপসারণ করেনি। রাজনৈতিক মামলায় জড়িয়ে আমাকে কারাগারে নেওয়া হলেও আমি আদালত থেকে জামিনে মুক্তি নিয়ে এসেছি।’ থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি সাইফুল ইসলাম বলেন, দুই গ্রুপের মুখোমুখি অবস্থান নেওয়ায় পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। কেউ সংঘর্ষে জড়ালে অপরাধী যেই হউক তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ জামশেদুল আলম বলেন, ‘ চেয়ারম্যান রেজাউল করিম চৌধুরী ইউনুস চার মাস কারাগারে ছিলেন। পরিষদের কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে প্যানেল চেয়ারম্যান মাহমুদুল ইসলামকে আর্থিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতা দেওয়া হয়। পূর্বের চেয়ারম্যান আবার দায়িত্বে ফিরতে চাইলে তাকে জেলা প্রশাসক বরাবরে নতুন করে আবেদন করে জেলা প্রশাসকের লিখিত আদেশ নিয়েই ফিরতে হবে। নতুন আদেশ না আসা পর্যন্ত মাহমুদুল ইসলাম মাবুদই বাহারছড়ার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
বাঁশখালী উপজেলার বাহারছড়া ইউপির চেয়ারম্যান পদ দখল নিয়ে আওয়ামী লীগ দুই গ্রুপ মুখোমুখি অবস্থান নেওয়ায় এলাকায় চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে। যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের সংঘর্ষের আশঙ্কা দেখা দেওয়ায় বিশেষ সতর্কাবস্থানে রয়েছে পুলিশ। বাহারছড়া ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মাহমুদুল ইসলাম মাবুদ ও চেয়ারম্যান রেজাউল করিম চৌধুরী ইউনুস সমর্থকদের মধ্যে এ উত্তেজনা দেখা দিয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ ফেব্রুয়ারি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলাসহ পাঁচটি মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে প্রায় চার মাস জেলখেটে গত ৫ জুন জামিনে মুক্ত হয়ে আসেন বাহারছড়া ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা কৃষকলীগের সহসভাপতি রেজাউল করিম ইউনুস। চেয়ারম্যান রেজাউল গ্রেপ্তারের পর চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে ওয়ার্ড সদস্য মাহমুদুল ইসলাম মাবুদকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব দেন। বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে মাহমুদুল ইসলাম মাবুদ দায়িত্ব পালন করছেন।
জানা গেছে, গত ৫ জুন চেয়ারম্যান রেজাউল করিম ইউনুস জামিনে এসে একাধিকবার চেয়ারম্যান পদ ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু এ ঘটনার খবরে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মাহমুদুল ইসলাম মাবুদের শত শত সমর্থক লাঠিসোঁটা নিয়ে সাবেক চেয়ারম্যান ইউনুসকে প্রতিরোধ করে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রেজাউল করিমের সমর্থকরাও পরিষদ থেকে এক কিলোমিটার দূরে রত্নপুর এলাকায় জড়ো হয়ে পাল্টা প্রস্তুতি নেন। দফায় দফায় মুখোমুখি হওয়ায় এলাকায় তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে। প্যানেল চেয়ারম্যান মাহমুদুল ইসলাম মাবুদ বলেন, ‘ চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা। তার বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। ঐ মামলায় সে গ্রেপ্তার হলে আমাকে লিখিতভাবে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়া হয়। লিখিত অফিস আদেশে ‘পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পযর্ন্ত’ আমি চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করব।’
অপরদিকে চেয়ারম্যান রেজাউল করিম চৌধুরী ইউনুস বলেন, ‘আমি এখনো বৈধ চেয়ারম্যান। আমাকে সরকার অপসারণ করেনি। রাজনৈতিক মামলায় জড়িয়ে আমাকে কারাগারে নেওয়া হলেও আমি আদালত থেকে জামিনে মুক্তি নিয়ে এসেছি।’ থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি সাইফুল ইসলাম বলেন, দুই গ্রুপের মুখোমুখি অবস্থান নেওয়ায় পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। কেউ সংঘর্ষে জড়ালে অপরাধী যেই হউক তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ জামশেদুল আলম বলেন, ‘ চেয়ারম্যান রেজাউল করিম চৌধুরী ইউনুস চার মাস কারাগারে ছিলেন। পরিষদের কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে প্যানেল চেয়ারম্যান মাহমুদুল ইসলামকে আর্থিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতা দেওয়া হয়। পূর্বের চেয়ারম্যান আবার দায়িত্বে ফিরতে চাইলে তাকে জেলা প্রশাসক বরাবরে নতুন করে আবেদন করে জেলা প্রশাসকের লিখিত আদেশ নিয়েই ফিরতে হবে। নতুন আদেশ না আসা পর্যন্ত মাহমুদুল ইসলাম মাবুদই বাহারছড়ার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে