
উপজেলা প্রতিনিধি, হাইমচর (চাঁদপুর)

চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলার ৩নং আলগী দুর্গাপুর দক্ষিণ ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের চরভাঙ্গা গ্রামে চাঞ্চল্যকর ডাকাতি হয়েছে।
রোববার (১৬ নভেম্বর) দিবাগত গভীর রাতে মুখোশধারী সশস্ত্র ডাকাতদল স্থানীয় এক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক দম্পতির বাড়িতে হামলা চালিয়ে পরিবারকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার, নগদ অর্থসহ প্রায় ২০ লাখ টাকার মালামাল লুটে নিয়ে যায়।
ঘটনাস্থল ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গভীর রাতে হঠাৎ ডাকাতদল দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে। মুহূর্তের মধ্যেই তারা শিক্ষক দম্পতি ও পরিবারের সদস্যদের বেঁধে জিম্মি করে মূল্যবান স্বর্ণালংকার, নগদ টাকা এবং অন্যান্য মালামাল খুঁজে খুঁজে লুট করে। এ সময় বাধা দিলে ডাকাতদের হামলায় শিক্ষক দম্পতি রতন সরকার (৪৭) ও মিঠু মহাজন (৩৮), স্বপন সরকার (৩১) আহত হন। চিৎকার শুনে এগিয়ে এলে প্রতিবেশী দিপু হাওলাদারকে (৩২) ডাকাতরা মারধর করে। হামলায় আহত সবাই স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নেন।
ঘটনার পর পুরো এলাকায় চরম আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। স্থানীয়রা জানান, চরাঞ্চলে দীর্ঘদিন ধরে ছোটখাটো চুরির ঘটনা ঘটলেও এমন সশস্ত্র ডাকাতির ঘটনা বহুদিন পর ঘটলো। এতে এলাকায় নিরাপত্তাহীনতা বেড়ে গেলো।
এ বিষয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ। এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিরা দ্রুত পুলিশি টহল বাড়ানো এবং ডাকাত চক্রকে শনাক্ত করে গ্রেপ্তারের দাবি জানান।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (চাঁদপুর সদর-হাইমচর) সার্কেল মো. খায়রুল কবীর ও চাঁদপুর ডিবি পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
হাইমচর থানার ওসি মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, “ঘটনাটি অত্যন্ত দুঃখজনক। অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ডাকাতদের শনাক্ত করে আটকের জন্য অভিযান চলছে।”
এ ঘটনায় এলাকায় সাধারণ মানুষের মধ্যে এখনও আতঙ্ক বিরাজ করছে। ভুক্তভোগী পরিবারটি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। দ্রুত ডাকাতদের গ্রেপ্তার ও লুট হওয়া মালামাল উদ্ধারে প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছেন তারা।

চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলার ৩নং আলগী দুর্গাপুর দক্ষিণ ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের চরভাঙ্গা গ্রামে চাঞ্চল্যকর ডাকাতি হয়েছে।
রোববার (১৬ নভেম্বর) দিবাগত গভীর রাতে মুখোশধারী সশস্ত্র ডাকাতদল স্থানীয় এক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক দম্পতির বাড়িতে হামলা চালিয়ে পরিবারকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার, নগদ অর্থসহ প্রায় ২০ লাখ টাকার মালামাল লুটে নিয়ে যায়।
ঘটনাস্থল ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গভীর রাতে হঠাৎ ডাকাতদল দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে। মুহূর্তের মধ্যেই তারা শিক্ষক দম্পতি ও পরিবারের সদস্যদের বেঁধে জিম্মি করে মূল্যবান স্বর্ণালংকার, নগদ টাকা এবং অন্যান্য মালামাল খুঁজে খুঁজে লুট করে। এ সময় বাধা দিলে ডাকাতদের হামলায় শিক্ষক দম্পতি রতন সরকার (৪৭) ও মিঠু মহাজন (৩৮), স্বপন সরকার (৩১) আহত হন। চিৎকার শুনে এগিয়ে এলে প্রতিবেশী দিপু হাওলাদারকে (৩২) ডাকাতরা মারধর করে। হামলায় আহত সবাই স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নেন।
ঘটনার পর পুরো এলাকায় চরম আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। স্থানীয়রা জানান, চরাঞ্চলে দীর্ঘদিন ধরে ছোটখাটো চুরির ঘটনা ঘটলেও এমন সশস্ত্র ডাকাতির ঘটনা বহুদিন পর ঘটলো। এতে এলাকায় নিরাপত্তাহীনতা বেড়ে গেলো।
এ বিষয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ। এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিরা দ্রুত পুলিশি টহল বাড়ানো এবং ডাকাত চক্রকে শনাক্ত করে গ্রেপ্তারের দাবি জানান।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (চাঁদপুর সদর-হাইমচর) সার্কেল মো. খায়রুল কবীর ও চাঁদপুর ডিবি পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
হাইমচর থানার ওসি মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, “ঘটনাটি অত্যন্ত দুঃখজনক। অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ডাকাতদের শনাক্ত করে আটকের জন্য অভিযান চলছে।”
এ ঘটনায় এলাকায় সাধারণ মানুষের মধ্যে এখনও আতঙ্ক বিরাজ করছে। ভুক্তভোগী পরিবারটি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। দ্রুত ডাকাতদের গ্রেপ্তার ও লুট হওয়া মালামাল উদ্ধারে প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছেন তারা।

ময়মনসিংহের ফুলবাড়ীয়ায় উপজেলায় প্রাথমিক শিক্ষাব্যবস্থা মারাত্মক সংকটে পড়েছে। উপজেলার উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নেই প্রধান শিক্ষক। দীর্ঘদিন ধরে সহকারী শিক্ষকদের ওপর ভার দিয়ে চলছে বিদ্যালয় পরিচালনা। এতে শুধু প্রশাসনিক কার্যক্রমই ব্যাহত হচ্ছে না, বরং শিক্ষা কার্যক্রমেও পড়ছে নেতিবাচক প
১৬ মিনিট আগে
রংপুরে লকডাউনের কোনো চিহ্ন নেই। আমরা পূর্বের নেয় শান্তিপূর্ণভাবে ব্যবসা করে আসছি। লকডাউন ডেকে আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা নিজেরাই লাপাত্তা হয়ে গেছেন। তাদের কোনো পাত্তা নেই।
২৪ মিনিট আগে
আজ রবিবার (১৬ নভেম্বর) বাঙালির ৩০০ বছরের ঐতিহ্যবাহী নবান্ন উৎসব। সারা দেশের মতো বগুড়াতেও চলছে নবান্ন উৎসব। বগুড়ার বিভিন্ন এলাকাতে মেলা বসেছে। হিন্দুদের সাথে মুসলমান ও অন্যান্যরাও সমানভাবে মেলার আনন্দে অংশ নিয়েছে।
২৫ মিনিট আগে
রায়গঞ্জের নও মুসলিম বিধবা রহিমা বেওয়া বহু বছর ধরে ভগ্নদশা মাটির ঘরে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন। জীর্ণ শীর্ণ মাটির তৈরি ঘরে রাতের বেলা জ্বলে না আলো, নেই সুপেয় পানি। দারিদ্র্য আর একাকীত্বের সঙ্গে প্রতিদিন চলছে তার কঠিন সংগ্রাম।
৩৫ মিনিট আগে