
চট্টগ্রাম ব্যুরো

চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের এক নেতাকে আটকের ঘটনায় দুপুর ১টা থেকে পাঁচলাইশ থানা ঘেরাও করে রেখেছে ইসলামী আন্দোলনের কর্মীরা।
শনিবার দুপুর একটা থেকে সংগঠনটির শতাধিক নেতাকর্মী থানার চারপাশে অবস্থান নেয়। এ সময় তারা নানা ধরনের স্লোগান দিতে থাকে।
জানা গেছে, সংগঠনটির চট্টগ্রাম মহানগরের বাকলিয়া থানার সভাপতি মো. ইজহারকে শুক্রবার রাতে আটক করে পাঁচলাইশ থানার একটি টীম। খবর পেয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শতাধিক নেতাকর্মীরা দুপুর থেকে থানা ঘেরাও করে। ধীরে ধীরে আরো নেতাকর্মী সেখানে জড়ো হয়।
এ সময় তারা নারায়ে তাকবীর আল্লাহ আকবর, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ, পীর সাহেব চরমোনাই জিন্দাবাদ, জিন্দাবাদ বলে স্লোগান দিতে থাকেন। পরে সিএমপির পক্ষ থেকে পাঁচলাইশ থানার আশেপাশে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
বিষয়টি জানতে চাইলে ইসলামী আন্দোলনে দায়িত্বশীলরা আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু বলতে রাজি হননি। তবে কয়েকজন জানিয়েছেন, মে মাসের একটি ঘটনায় দায়ের করা একটি মামলায় ইসলামী আন্দোলনের একজন নেতাকে আসামি করা হয়। তাকে শুরু থেকে আওয়ামী লীগের নেতাদের সাথে ছবি দেখিয়ে ট্যাগ দেয়া হয়। গতকাল রাতেও পুলিশকে সেসব ছবি দেখিয়ে তাকে আটক করা হয়েছে। তিনি ওই মামলায় জড়িত নেই। মূলত ব্যবাসয়িক দ্বন্দ্বের কারণে তাকে আওয়ামী লীগ বানিয়ে গ্রেপ্তার করিয়ে দেয়া হয় একটি চক্রের যোগসাজশে।
এর আগে গত মে মাসে এসব বিষয়ে পুলিশের সাথে আলোচনা হয়েছে সংগঠনটির। উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে মামলাটি থেকে তাকে বাদ দেয়া হয়নি। পুলিশ যাচাই-বাচাই ছাড়া তাকে গতকাল রাতে গ্রেপ্তার করেছে। ওসি তাদেরকে জানিয়েছেন যে ওই নেতাকে ভুল করে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং মামলায় জড়ানো হয়েছে। বিষয়টি তিনি দেখছেন।
নাম প্রকাশ না করে সংগঠনটির আরেকজন নেতা জানান, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের সংগঠন ইসলামী ছাত্রসেনা বিভিন্ন কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে আওয়ামী লীগের পক্ষে। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে হওয়া মামলায় একজন ব্যবসায়ী ও ইসলামী আন্দোলনের থানা সভাপতিকে জড়ানো হয়।
পাঁচলাইশ থানার ওসি মোহাম্মদ সুলাইমান জানান, বিষয়টি এই মুহূর্তে বলতে পারছি না। পরে জানাতে পারব। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ইসলামী আন্দোলনের নেতাকর্মীরা থানা এলাকা ছেড়ে যাননি। সংগঠনটির নেতাদের একটি অংশের সাথে পুলিশের বৈঠক চলছে বলে জানা গেছে।

চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের এক নেতাকে আটকের ঘটনায় দুপুর ১টা থেকে পাঁচলাইশ থানা ঘেরাও করে রেখেছে ইসলামী আন্দোলনের কর্মীরা।
শনিবার দুপুর একটা থেকে সংগঠনটির শতাধিক নেতাকর্মী থানার চারপাশে অবস্থান নেয়। এ সময় তারা নানা ধরনের স্লোগান দিতে থাকে।
জানা গেছে, সংগঠনটির চট্টগ্রাম মহানগরের বাকলিয়া থানার সভাপতি মো. ইজহারকে শুক্রবার রাতে আটক করে পাঁচলাইশ থানার একটি টীম। খবর পেয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শতাধিক নেতাকর্মীরা দুপুর থেকে থানা ঘেরাও করে। ধীরে ধীরে আরো নেতাকর্মী সেখানে জড়ো হয়।
এ সময় তারা নারায়ে তাকবীর আল্লাহ আকবর, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ, পীর সাহেব চরমোনাই জিন্দাবাদ, জিন্দাবাদ বলে স্লোগান দিতে থাকেন। পরে সিএমপির পক্ষ থেকে পাঁচলাইশ থানার আশেপাশে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
বিষয়টি জানতে চাইলে ইসলামী আন্দোলনে দায়িত্বশীলরা আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু বলতে রাজি হননি। তবে কয়েকজন জানিয়েছেন, মে মাসের একটি ঘটনায় দায়ের করা একটি মামলায় ইসলামী আন্দোলনের একজন নেতাকে আসামি করা হয়। তাকে শুরু থেকে আওয়ামী লীগের নেতাদের সাথে ছবি দেখিয়ে ট্যাগ দেয়া হয়। গতকাল রাতেও পুলিশকে সেসব ছবি দেখিয়ে তাকে আটক করা হয়েছে। তিনি ওই মামলায় জড়িত নেই। মূলত ব্যবাসয়িক দ্বন্দ্বের কারণে তাকে আওয়ামী লীগ বানিয়ে গ্রেপ্তার করিয়ে দেয়া হয় একটি চক্রের যোগসাজশে।
এর আগে গত মে মাসে এসব বিষয়ে পুলিশের সাথে আলোচনা হয়েছে সংগঠনটির। উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে মামলাটি থেকে তাকে বাদ দেয়া হয়নি। পুলিশ যাচাই-বাচাই ছাড়া তাকে গতকাল রাতে গ্রেপ্তার করেছে। ওসি তাদেরকে জানিয়েছেন যে ওই নেতাকে ভুল করে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং মামলায় জড়ানো হয়েছে। বিষয়টি তিনি দেখছেন।
নাম প্রকাশ না করে সংগঠনটির আরেকজন নেতা জানান, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের সংগঠন ইসলামী ছাত্রসেনা বিভিন্ন কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে আওয়ামী লীগের পক্ষে। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে হওয়া মামলায় একজন ব্যবসায়ী ও ইসলামী আন্দোলনের থানা সভাপতিকে জড়ানো হয়।
পাঁচলাইশ থানার ওসি মোহাম্মদ সুলাইমান জানান, বিষয়টি এই মুহূর্তে বলতে পারছি না। পরে জানাতে পারব। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ইসলামী আন্দোলনের নেতাকর্মীরা থানা এলাকা ছেড়ে যাননি। সংগঠনটির নেতাদের একটি অংশের সাথে পুলিশের বৈঠক চলছে বলে জানা গেছে।

বাঁশখালীতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আবদুল খালেক নামে একজনকে আটক করেছে পুলিশ। শনিবার ভোররাতে ইলশা এলাকা থেকে তাকে আটক করে। আটক আবদুল খালেক বাহারছড়া ইউপি'র রত্নপুর গ্রামের জনৈক বদরুজ্জামানের পুত্র।
১ ঘণ্টা আগে
ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শিদলাই গ্রামে। এই ঘটনায় ভুক্তভোগী মারিয়া আক্তারের মা রহিমা বেগম বাদী হয়ে ব্রাহ্মণপাড়া থানায় অভিযোগ দাখিল করেন। এছাড়াও সে ২০২২ সালে বিএনপির রাজনীতি নিষিদ্ধ চেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট স্মারকলিপি দিয়েছিলেন। অভিযুক্ত ইউনিয়ন পরিষদের
১ ঘণ্টা আগে
জানা গেছে, বাহিনীর প্রধান মুরাদ মূলত নোয়াখালীর দক্ষিণ হাতিয়া এলাকার বাসিন্দা। এখন তিনি নগরের ৬ নম্বর পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ডে একটি ভাড়া বাসায় থাকেন। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে, কয়েকবার মাদকসহ গ্রেপ্তারও হয়েছেন। কিন্তু স্থানীয়দের অভিযোগ-প্রতিবারই তিনি সহজে জামিন নিয়ে বেরিয়ে আসেন এবং আবারও আগের মতো
১ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর রায়পুরার সায়েদাবাদ এলাকায় সাম্প্রতিক সময়ে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রায়শই বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো এ বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর চরাঞ্চলে সংঘর্ষে সন্ত্রাসীদের গুলিতে একজন নিহত হয়, ৯ সেপ্টেম্বর রায়পুরায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত এবং একজন
২ ঘণ্টা আগে