চট্টগ্রাম ব্যুরো
চট্টগ্রামের সন্দ্বীপের বাসিন্দারা ওমানে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত সাত বাংলাদেশি প্রবাসীর নামাজে জানাযা সম্পন্ন হয়েছে। রোববার সকাল দশটা থেকে দুপুর পর্যন্ত নিজ নিজ গ্রামে তাদের নামাজে জানাযা অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে সকাল সাতটায় স্পীডবোটযোগে তাদের লাশ সীতাকুণ্ডের কুমিরা ঘাট ও সন্দ্বীপের গুপ্তছড়া ঘাট দিয়ে আনা হয়। একে একে সাতটি এম্বুলেন্স সাাইরেন বাজিয়ে এগিয়ে চলে গ্রামগুলোর দিকে।
এসময় এম্বুলেন্সের সাইরেনে আবারও শোক নেমে আসে দ্বীপজুড়ে। নিহত প্রবাসীদের লাশ গ্রহণের জন্য ভোর থেকে পরিবারের সদস্য ও শত শত বাসিন্দারা ভিড় করেন ঘাটে। পরে এম্বুলেন্সের পেছনে পেছনে ছুটেন তারা। তাদেরকে শেষবারের মতো দেখতে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে ছুটে আসেন নানা বয়সী হাজারো মানুষ।
এর আগে গত রাত সাড়ে আটটায় শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বাংলাদেশের একটি ফ্লাইটে আট বাংলাদেশির শত এসে পৌঁছে। এদের মধ্যে একজনের বাড়ি রাউজানে। বাকিদের বাড়ি সন্দ্বীপে। এর মধ্যে পাঁচজনের বাড়ি সন্দ্বীপের সারিকাইত ইউনিয়নে, একজনের বাড়ি পৌরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ডে, আরেকজনের বাড়ি মাইটভাঙা ইউনিয়নে।
জানাযা সম্পন্ন হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে সন্দ্বীপ থানার ওসি এ কে এম সফিকুল আলম চৌধুরী জানান, ওমানে নিহত সাতজনের লাশ এসে পৌঁছানোর পর আজ রোববার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সাতজনের জানাযা ও দাফন সম্পন্ন হয়েছে। তবে একইসাথে হওয়ার কথা থাকলেও পরে তা হয়নি।
স্থানীয় সূত্র জানায়, রোবার সকাল এগারটায় উপজেলার সারিকাইত ইউনিয়নের মাঠে প্রথমে মো. সাহাবুদ্দিন ও মো. বাবলুর জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় হাজারো স্থানীয় বাসিন্দা জানাযায় অংশ নেন। পরে তাদেরকে সামাজিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। প্রথমে সিদ্ধান্ত হয় সাতজনের একই মাঠে অর্থাৎ পূর্ব সন্দ্বীপ হাইস্কুল মাঠে জানাযা হবে। কিন্তু গোসল সংক্রান্ত জটিলতা নিয়ে পরে আর একসাথে জানাযা হয়নি।
এরপর পর্যায়ক্রমে অন্য পাঁচজনের নামাজে জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। নিহত অন্য ছয়জন হলেন, আমিন মাঝি (৫০), মো. রকি (২৭), মো. আরজু (২৬), মো. জুয়েল (২৮) ও মোশারফ হোসেন রনি (২৬)। গত ৮ অক্টোবর ওমানের দুকুমে এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন এ ৮ বাংলাদেশি।
চট্টগ্রামের সন্দ্বীপের বাসিন্দারা ওমানে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত সাত বাংলাদেশি প্রবাসীর নামাজে জানাযা সম্পন্ন হয়েছে। রোববার সকাল দশটা থেকে দুপুর পর্যন্ত নিজ নিজ গ্রামে তাদের নামাজে জানাযা অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে সকাল সাতটায় স্পীডবোটযোগে তাদের লাশ সীতাকুণ্ডের কুমিরা ঘাট ও সন্দ্বীপের গুপ্তছড়া ঘাট দিয়ে আনা হয়। একে একে সাতটি এম্বুলেন্স সাাইরেন বাজিয়ে এগিয়ে চলে গ্রামগুলোর দিকে।
এসময় এম্বুলেন্সের সাইরেনে আবারও শোক নেমে আসে দ্বীপজুড়ে। নিহত প্রবাসীদের লাশ গ্রহণের জন্য ভোর থেকে পরিবারের সদস্য ও শত শত বাসিন্দারা ভিড় করেন ঘাটে। পরে এম্বুলেন্সের পেছনে পেছনে ছুটেন তারা। তাদেরকে শেষবারের মতো দেখতে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে ছুটে আসেন নানা বয়সী হাজারো মানুষ।
এর আগে গত রাত সাড়ে আটটায় শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বাংলাদেশের একটি ফ্লাইটে আট বাংলাদেশির শত এসে পৌঁছে। এদের মধ্যে একজনের বাড়ি রাউজানে। বাকিদের বাড়ি সন্দ্বীপে। এর মধ্যে পাঁচজনের বাড়ি সন্দ্বীপের সারিকাইত ইউনিয়নে, একজনের বাড়ি পৌরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ডে, আরেকজনের বাড়ি মাইটভাঙা ইউনিয়নে।
জানাযা সম্পন্ন হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে সন্দ্বীপ থানার ওসি এ কে এম সফিকুল আলম চৌধুরী জানান, ওমানে নিহত সাতজনের লাশ এসে পৌঁছানোর পর আজ রোববার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সাতজনের জানাযা ও দাফন সম্পন্ন হয়েছে। তবে একইসাথে হওয়ার কথা থাকলেও পরে তা হয়নি।
স্থানীয় সূত্র জানায়, রোবার সকাল এগারটায় উপজেলার সারিকাইত ইউনিয়নের মাঠে প্রথমে মো. সাহাবুদ্দিন ও মো. বাবলুর জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় হাজারো স্থানীয় বাসিন্দা জানাযায় অংশ নেন। পরে তাদেরকে সামাজিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। প্রথমে সিদ্ধান্ত হয় সাতজনের একই মাঠে অর্থাৎ পূর্ব সন্দ্বীপ হাইস্কুল মাঠে জানাযা হবে। কিন্তু গোসল সংক্রান্ত জটিলতা নিয়ে পরে আর একসাথে জানাযা হয়নি।
এরপর পর্যায়ক্রমে অন্য পাঁচজনের নামাজে জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। নিহত অন্য ছয়জন হলেন, আমিন মাঝি (৫০), মো. রকি (২৭), মো. আরজু (২৬), মো. জুয়েল (২৮) ও মোশারফ হোসেন রনি (২৬)। গত ৮ অক্টোবর ওমানের দুকুমে এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন এ ৮ বাংলাদেশি।
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় আমির হামজা (১৩) নামের এক মাদ্রাসা ছাত্রের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেবিকেলে প্রায় ৩০–৪০ যুবক দোস্ত বিল্ডিংয়ে এসে হামলা চালায় ও ভাঙচুর করে। হামলাকারীদের হাতে হকিস্টিক ও লাঠিসোঁটা ছিল। ভাঙচুর শেষে তারা ভবনটির তৃতীয় তলায় থাকা চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় এবং মুজিব সেনা কার্যালয়ে অবস্থান নেয়।
৫ ঘণ্টা আগেসোহাগ হোসাইন বলেন, “গণ-অধিকার পরিষদ একটি গণমুখী, অসাম্প্রদায়িক ও প্রগতিশীল রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে দেশের প্রতিটি মানুষের অধিকার ও মর্যাদার নিশ্চয়তায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি—জনগণের মতামত, সমস্যার বাস্তব চিত্র এবং ন্যায়বিচারভিত্তিক সমাজ গঠনের জন্য সংলাপ, জনসম্পৃক্ততা ও স্বচ্ছতা অপরিহার্য।”
৭ ঘণ্টা আগেবন্দর থানার ওসি আফতাব আহমেদ আমার দেশকে বলেন, আটক দুজনের নাম মো. শাহাদাত ও মো. আকাশ। তারা চট্টগ্রাম শহরের বাসিন্দা। ব্যাগ থেকে মোবাইল ফোন ও মানিব্যাগ ছিনিয়ে পালানোর চেষ্টা করছিল তারা। ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে ওই দুই যুবক।
৭ ঘণ্টা আগে