
উপজেলা প্রতিনিধি, কটিয়াদী (কিশোরগঞ্জ)

আমার দেশ পত্রিকায় গত ২০ আগস্ট বুধবার ‘কটিয়াদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স যন্ত্রপাতি অকেজো, চরম ভোগান্তিতে রোগীরা’ -শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পর কটিয়াদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ১০০ শয্যা বিশিষ্ট নতুন ভবনে সীমিত আকারে আউটডোর, প্যাথলজি, ডেন্টাল ও শিশু ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে।
সোমবার সকাল থেকে নতুন ভবনে এ সেবাসহ চিকিৎসা কার্যক্রম চালু হয়েছে।
এর আগে রোববার দুপুরে হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে সিভিল সার্জন অভিজিৎ শর্মা ও ডেপুটি সিভিল সার্জন দিদারুল ইসলাম এসংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়েছিলেন।
এছাড়া যক্ষাকেন্দ্র আগে আবাসিক এলাকায় ছিল। এখন থেকে পুরাতন ভবনে যক্ষ্মা রোগীদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
যদিও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যা থেকে ১০০ শয্যায় উন্নীত হয়েছে, তবুও এখনো পূর্ণাঙ্গ প্রশাসনিক অনুমোদন মেলেনি। ফলে কোটি টাকার আধুনিক অবকাঠামো ও যন্ত্রপাতি থাকলেও জনবল সংকট ও প্রশাসনিক জটিলতায় সেগুলো পুরোপুরি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। বর্তমানে ৫০ শয্যার এই হাসপাতালে চিকিৎসক পদ রয়েছে ৩১টি, তবে কর্মরত মাত্র ১১ জন। এর মধ্যে ৬ জন ঢাকায় ডেপুটেশনে থাকায় কার্যত মাত্র ৫ জন চিকিৎসক প্রতিদিন ৭০০–৮০০ রোগীকে চিকিৎসাসেবা দিচ্ছেন। ফলে রোগীরা কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
চিকিৎসা নিতে আসা আনোয়ার হোসেন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, নতুন ভবন চালু হয়েছে, কিন্তু ডাক্তার নেই। চার–পাঁচজন ডাক্তার দিয়ে এত রোগী দেখা সম্ভব না। টিকিট কেটে লাইন ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে।
সরকারের কাছে জোর দাবি, দ্রুত এখানে পর্যাপ্ত ডাক্তার নিয়োগ দেওয়া হোক। তাহলেই আমরা খেটে খাওয়া মানুষ অল্প খরচে চিকিৎসা নিতে পারবো।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সৈয়দ শাহরিয়ার অনীক বলেন, আমার দেশ পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে সোমবার থেকে নতুন ভবনের চারটি বিভাগ সীমিত পরিসরে চালু করা হয়েছে। খুব শিগগিরই ১০০ শয্যার হাসপাতালের প্রশাসনিক অনুমোদন পাওয়া যাবে। তবে হাসপাতালে পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও নিরাপত্তাকর্মীর সংকট রয়েছে। আশা করছি দ্রুতই প্রয়োজনীয় জনবল পাওয়া যাবে।

আমার দেশ পত্রিকায় গত ২০ আগস্ট বুধবার ‘কটিয়াদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স যন্ত্রপাতি অকেজো, চরম ভোগান্তিতে রোগীরা’ -শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পর কটিয়াদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ১০০ শয্যা বিশিষ্ট নতুন ভবনে সীমিত আকারে আউটডোর, প্যাথলজি, ডেন্টাল ও শিশু ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে।
সোমবার সকাল থেকে নতুন ভবনে এ সেবাসহ চিকিৎসা কার্যক্রম চালু হয়েছে।
এর আগে রোববার দুপুরে হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে সিভিল সার্জন অভিজিৎ শর্মা ও ডেপুটি সিভিল সার্জন দিদারুল ইসলাম এসংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়েছিলেন।
এছাড়া যক্ষাকেন্দ্র আগে আবাসিক এলাকায় ছিল। এখন থেকে পুরাতন ভবনে যক্ষ্মা রোগীদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
যদিও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যা থেকে ১০০ শয্যায় উন্নীত হয়েছে, তবুও এখনো পূর্ণাঙ্গ প্রশাসনিক অনুমোদন মেলেনি। ফলে কোটি টাকার আধুনিক অবকাঠামো ও যন্ত্রপাতি থাকলেও জনবল সংকট ও প্রশাসনিক জটিলতায় সেগুলো পুরোপুরি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। বর্তমানে ৫০ শয্যার এই হাসপাতালে চিকিৎসক পদ রয়েছে ৩১টি, তবে কর্মরত মাত্র ১১ জন। এর মধ্যে ৬ জন ঢাকায় ডেপুটেশনে থাকায় কার্যত মাত্র ৫ জন চিকিৎসক প্রতিদিন ৭০০–৮০০ রোগীকে চিকিৎসাসেবা দিচ্ছেন। ফলে রোগীরা কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
চিকিৎসা নিতে আসা আনোয়ার হোসেন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, নতুন ভবন চালু হয়েছে, কিন্তু ডাক্তার নেই। চার–পাঁচজন ডাক্তার দিয়ে এত রোগী দেখা সম্ভব না। টিকিট কেটে লাইন ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে।
সরকারের কাছে জোর দাবি, দ্রুত এখানে পর্যাপ্ত ডাক্তার নিয়োগ দেওয়া হোক। তাহলেই আমরা খেটে খাওয়া মানুষ অল্প খরচে চিকিৎসা নিতে পারবো।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সৈয়দ শাহরিয়ার অনীক বলেন, আমার দেশ পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে সোমবার থেকে নতুন ভবনের চারটি বিভাগ সীমিত পরিসরে চালু করা হয়েছে। খুব শিগগিরই ১০০ শয্যার হাসপাতালের প্রশাসনিক অনুমোদন পাওয়া যাবে। তবে হাসপাতালে পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও নিরাপত্তাকর্মীর সংকট রয়েছে। আশা করছি দ্রুতই প্রয়োজনীয় জনবল পাওয়া যাবে।

মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
৫ ঘণ্টা আগে
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৬ ঘণ্টা আগে
স্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৭ ঘণ্টা আগে