জেলা প্রতিনিধি, মানিকগঞ্জ
দু’দিন বাদেই পবিত্র ঈদ-উল-আযহা। প্রিয়জনদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে রাজধানীসহ আশপাশের মানুষজন গ্রামের বাড়ি ফিরছে। সকাল থেকেই দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার প্রবেশপথ মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও আরিচা নৌরুটগুলোতে বাড়ছে ঘরমুখো যাত্রী ও যানবাহনের চাপ।
বৃহস্পতিবার সকালে বিআইডব্লিউটিসি আরিচা কার্যালয়ে বাণিজ্য শাখার উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. সালাম হোসেন এ তথ্য জানান।
এদিকে ঘাট সূত্রে জানা গেছে, পদ্মা সেতু চালুর পর থেকে দেশের অন্যতম বৃহৎ নৌবন্দর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে
যানবাহন ও যাত্রীর সংখ্যা কমে আসে অর্ধেকে। তবে ঈদসহ যে কোনো উৎসবের সময় এই নৌপথে যানবাহন ও যাত্রী চাপ বাড়ে। কিন্তু নৌপথে পর্যাপ্ত ফেরি থাকায় বিগত কয়েকটি ঈদে যানবাহন ও যাত্রীরা ভোগান্তি ছাড়াই স্বস্তিতে ফেরিঘাট পার হয়ে নিজ নিজ গন্তব্য পৌঁছেছেন। এবারে ঈদেও নদীপথ পারাপারে ভোগান্তি থাকবে না বলে দাবি করছে
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
পাটুরিয়া লঞ্চঘাটের ম্যানেজার পান্না লাল নন্দী জানান, ঈদে যানবাহন ও ঘরমুখো মানুষদের নিরাপদে নির্বিঘ্নে নৌপথ পারাপারে এই নৌপথে ছোট বড় মিলে ১৭ টি ফেরি চলাচল করছে। অন্যদিকে সাধারণ যাত্রীদের পারাপারের পাটুরিয়ায় ১৮টি লঞ্চ ও আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ১৩ টি লঞ্চ চলাচল করবে।
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা কার্যালয়ে বাণিজ্য শাখার উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. সালাম হোসেন বলেন, 'গতকালের চেয়ে আজকে (বৃহস্পতিবার) ঈদে ঘরমুখো যাত্রী ও যানবাহন চাপ বাড়ছে পাটুরিয়ায়। তবে নৌবহরে পর্যাপ্ত ফেরি থাকায় যাত্রী ও যানবাহন
চালকদের তেমন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে না। অন্যদিকে পদ্মা নদী পানি বৃদ্ধির কারণে নদীর স্রোতও বেড়েছে, ফলে ফেরির ট্রিপেও সময় কিছুটা বেশি লাগছে।
তিনি বলেন, 'রাতভর যানবাহন ও যাত্রীর বেশ চাপ ছিল, তবে সকালের দিকে অপেক্ষমাণ সকল যানবাহনই পারাপার করতে পেরেছি। এখন ঘাট এলাকায় পরিবহণ বাস, ব্যক্তিগত ছোট গাড়ি রানিংয়ে আছে। পশুবাহী ট্রাকগুলোও ফেরিতে নদী পার হচ্ছে। নৌপথে ছোট বড় মিলে ১৭টি ফেরি চলাচল করছে। এবারের ঈদে যাত্রীরা ভোগান্তি ছাড়াই স্বস্তিতে নৌপথ পারাপারে হতে পারবে বলে তিনি জানান।
এমএস
দু’দিন বাদেই পবিত্র ঈদ-উল-আযহা। প্রিয়জনদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে রাজধানীসহ আশপাশের মানুষজন গ্রামের বাড়ি ফিরছে। সকাল থেকেই দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার প্রবেশপথ মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও আরিচা নৌরুটগুলোতে বাড়ছে ঘরমুখো যাত্রী ও যানবাহনের চাপ।
বৃহস্পতিবার সকালে বিআইডব্লিউটিসি আরিচা কার্যালয়ে বাণিজ্য শাখার উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. সালাম হোসেন এ তথ্য জানান।
এদিকে ঘাট সূত্রে জানা গেছে, পদ্মা সেতু চালুর পর থেকে দেশের অন্যতম বৃহৎ নৌবন্দর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে
যানবাহন ও যাত্রীর সংখ্যা কমে আসে অর্ধেকে। তবে ঈদসহ যে কোনো উৎসবের সময় এই নৌপথে যানবাহন ও যাত্রী চাপ বাড়ে। কিন্তু নৌপথে পর্যাপ্ত ফেরি থাকায় বিগত কয়েকটি ঈদে যানবাহন ও যাত্রীরা ভোগান্তি ছাড়াই স্বস্তিতে ফেরিঘাট পার হয়ে নিজ নিজ গন্তব্য পৌঁছেছেন। এবারে ঈদেও নদীপথ পারাপারে ভোগান্তি থাকবে না বলে দাবি করছে
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
পাটুরিয়া লঞ্চঘাটের ম্যানেজার পান্না লাল নন্দী জানান, ঈদে যানবাহন ও ঘরমুখো মানুষদের নিরাপদে নির্বিঘ্নে নৌপথ পারাপারে এই নৌপথে ছোট বড় মিলে ১৭ টি ফেরি চলাচল করছে। অন্যদিকে সাধারণ যাত্রীদের পারাপারের পাটুরিয়ায় ১৮টি লঞ্চ ও আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ১৩ টি লঞ্চ চলাচল করবে।
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা কার্যালয়ে বাণিজ্য শাখার উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. সালাম হোসেন বলেন, 'গতকালের চেয়ে আজকে (বৃহস্পতিবার) ঈদে ঘরমুখো যাত্রী ও যানবাহন চাপ বাড়ছে পাটুরিয়ায়। তবে নৌবহরে পর্যাপ্ত ফেরি থাকায় যাত্রী ও যানবাহন
চালকদের তেমন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে না। অন্যদিকে পদ্মা নদী পানি বৃদ্ধির কারণে নদীর স্রোতও বেড়েছে, ফলে ফেরির ট্রিপেও সময় কিছুটা বেশি লাগছে।
তিনি বলেন, 'রাতভর যানবাহন ও যাত্রীর বেশ চাপ ছিল, তবে সকালের দিকে অপেক্ষমাণ সকল যানবাহনই পারাপার করতে পেরেছি। এখন ঘাট এলাকায় পরিবহণ বাস, ব্যক্তিগত ছোট গাড়ি রানিংয়ে আছে। পশুবাহী ট্রাকগুলোও ফেরিতে নদী পার হচ্ছে। নৌপথে ছোট বড় মিলে ১৭টি ফেরি চলাচল করছে। এবারের ঈদে যাত্রীরা ভোগান্তি ছাড়াই স্বস্তিতে নৌপথ পারাপারে হতে পারবে বলে তিনি জানান।
এমএস
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে