সাখাওয়াত হোসেন হৃদয়, পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ)
চলছে জৈষ্ঠ্য মাস। তীব্র তাবদাহে জনজীবন অতিষ্ঠ। গরম থেকে রেহাই পেতে কোমল পানীয়ের পাশাপাশি চাহিদা বেড়েছে তাল শাঁসের। কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেরার বিভিন্ন হাট-বাজারে আম, লিচুসহ হরেক রকমের ফলের দেখা মিলছে। সেই সঙ্গে পাওয়া যাচ্ছে সুস্বাদু তালের শাঁসও। প্রচণ্ড তাপদাহে এই ফলটির কদর বাড়ছে।
উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজার ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকার মোড়ে মোড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে তালের শাঁস। ছোট বড় প্রকার ভেদে প্রতিটির দাম ২০ থেকে ৩০ টাকা দরে বিক্রি করছেন বিক্রেতারা।
তাদের দাবি, আম ও লিচুসহ মৌসুমি অন্য ফলের ক্ষেত্রে বর্তমানে বিষাক্ত ফরমালিন ব্যবহারের ঘটনা খুবই স্বাভাবিক হয়ে উঠেছে। কিন্তু তালের শাঁসে এসবের প্রয়োজন হয় না। ফলে ভেজালমুক্ত তাল শাঁসের কদর বেশি।
সরেজমিনে পেরৗসদর বাজারের বিভিন্ন পয়েন্ট ঘুরে দেখা গেছে, অনেক জায়গাতেই তালের শাঁস নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা। তাদের ঘিরে আছে ক্রেতারা। একেক জনকে তালের শাঁস কেটে দিচ্ছেন, অন্যরা অপেক্ষা করছেন। গরমে তালের শাঁসের স্বাদ নিয়ে পরাণ জুড়াচ্ছেন অনেকে।
পৌর সদরের তাল ব্যবসায়ী রাসেল মিয়া বলেন, গ্রামে গ্রামে ঘুরে তাল গাছের মালিকের কাছ থেকে শাঁস সংগ্রহ করে পাকুন্দিয়া পেরৗবাজারসহ বিভিন্ন হাটে ও মেলায় বিক্রি করি। আজ (শনিবার) হাটের দিন তাই এই বাজারে তালের শাঁস নিয়ে এসেছি।
তিনি জানান, প্রতিবছরই এ সময়ে আমরা তালের শাঁস বিক্রি করে থাকি। গরমের এ দিনে তালের শাঁস বিক্রিও হয় ভালো। বেশ চাহিদাও রয়েছে। পাশাপাশি দামও ভালো রয়েছে।
ইসলাম উদ্দিন নামের অপর এক তাল ব্যবসায়ী জানান, তাল গাছ থেকে তাল কেটে আনা খুবই কষ্টকর। অতিরিক্ত পারিশ্রমিক দিয়ে কেটে আনতে হয়। একটি গাছে ৩০০ থেকে ৪০০টি তাল পাওয়া যায়। জ্যৈষ্ঠ মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকেই বিক্রি শুরু হয়, চলে পুরো মাস জুড়ে।
পৌর সদরের ডাকবাংলোর সামনের সড়কে তালের শাঁস কিনতে আসা ইসমাইল হোসেন বলেন, এটি খুবই সুস্বাদু ফল। প্রচণ্ড গরমে তালের শাঁস খেতে ভালোই লাগে। এই মৌসুম ছাড়া পাই না। তাইতো তালের শাঁস কিনতে এসেছি।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নূর এ আলম খান বলেন, তালের শাঁস শরীরের জন্য উপকারি। গরমের দিনে তালের শাঁসে থাকা জলীয় অংশ পানি শূন্যতা দূর করে। তালে থাকা এন্টি অক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় এবং কঁচি তালের শাঁস রক্তশূন্যতা দূর করে।
এডি/জেডেএম
চলছে জৈষ্ঠ্য মাস। তীব্র তাবদাহে জনজীবন অতিষ্ঠ। গরম থেকে রেহাই পেতে কোমল পানীয়ের পাশাপাশি চাহিদা বেড়েছে তাল শাঁসের। কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেরার বিভিন্ন হাট-বাজারে আম, লিচুসহ হরেক রকমের ফলের দেখা মিলছে। সেই সঙ্গে পাওয়া যাচ্ছে সুস্বাদু তালের শাঁসও। প্রচণ্ড তাপদাহে এই ফলটির কদর বাড়ছে।
উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজার ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকার মোড়ে মোড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে তালের শাঁস। ছোট বড় প্রকার ভেদে প্রতিটির দাম ২০ থেকে ৩০ টাকা দরে বিক্রি করছেন বিক্রেতারা।
তাদের দাবি, আম ও লিচুসহ মৌসুমি অন্য ফলের ক্ষেত্রে বর্তমানে বিষাক্ত ফরমালিন ব্যবহারের ঘটনা খুবই স্বাভাবিক হয়ে উঠেছে। কিন্তু তালের শাঁসে এসবের প্রয়োজন হয় না। ফলে ভেজালমুক্ত তাল শাঁসের কদর বেশি।
সরেজমিনে পেরৗসদর বাজারের বিভিন্ন পয়েন্ট ঘুরে দেখা গেছে, অনেক জায়গাতেই তালের শাঁস নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা। তাদের ঘিরে আছে ক্রেতারা। একেক জনকে তালের শাঁস কেটে দিচ্ছেন, অন্যরা অপেক্ষা করছেন। গরমে তালের শাঁসের স্বাদ নিয়ে পরাণ জুড়াচ্ছেন অনেকে।
পৌর সদরের তাল ব্যবসায়ী রাসেল মিয়া বলেন, গ্রামে গ্রামে ঘুরে তাল গাছের মালিকের কাছ থেকে শাঁস সংগ্রহ করে পাকুন্দিয়া পেরৗবাজারসহ বিভিন্ন হাটে ও মেলায় বিক্রি করি। আজ (শনিবার) হাটের দিন তাই এই বাজারে তালের শাঁস নিয়ে এসেছি।
তিনি জানান, প্রতিবছরই এ সময়ে আমরা তালের শাঁস বিক্রি করে থাকি। গরমের এ দিনে তালের শাঁস বিক্রিও হয় ভালো। বেশ চাহিদাও রয়েছে। পাশাপাশি দামও ভালো রয়েছে।
ইসলাম উদ্দিন নামের অপর এক তাল ব্যবসায়ী জানান, তাল গাছ থেকে তাল কেটে আনা খুবই কষ্টকর। অতিরিক্ত পারিশ্রমিক দিয়ে কেটে আনতে হয়। একটি গাছে ৩০০ থেকে ৪০০টি তাল পাওয়া যায়। জ্যৈষ্ঠ মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকেই বিক্রি শুরু হয়, চলে পুরো মাস জুড়ে।
পৌর সদরের ডাকবাংলোর সামনের সড়কে তালের শাঁস কিনতে আসা ইসমাইল হোসেন বলেন, এটি খুবই সুস্বাদু ফল। প্রচণ্ড গরমে তালের শাঁস খেতে ভালোই লাগে। এই মৌসুম ছাড়া পাই না। তাইতো তালের শাঁস কিনতে এসেছি।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নূর এ আলম খান বলেন, তালের শাঁস শরীরের জন্য উপকারি। গরমের দিনে তালের শাঁসে থাকা জলীয় অংশ পানি শূন্যতা দূর করে। তালে থাকা এন্টি অক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় এবং কঁচি তালের শাঁস রক্তশূন্যতা দূর করে।
এডি/জেডেএম
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে