উপজেলা প্রতিনিধি, শ্যামনগর (সাতক্ষীরা)
সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের অভয়ারণ্য এলাকায় প্রকাশ্যে চলছে মাছ ও কাঁকড়া শিকার। দিনের পর দিন শত শত জেলে নদী-খালে প্রবেশ করে অবাধে মাছ ও কাঁকড়া শিকার করছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সুন্দরবনের দোবেকী, পুষ্পকাটি, নোটাবেকী, হলদেবুনিয়া, মান্দারবাড়িয়া, কাছিকাটা, আঙরাকেনা, বালিঝাকি, পাকড়াতলী, খোবরাখালীসহ একাধিক নদী ও খাল সরকারিভাবে অভয়ারণ্য এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এসব এলাকায় সব ধরনের নেযৗান চলাচল ও মৎস্য আহরণ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
কিন্তু বাস্তবচিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন। প্রতিদিনই অসংখ্য বাইনজাল, পাটাজাল, নেটজাল, ফাঁসজাল, দোন ও বড়শি ব্যবহার করে অভয়ারণ্যে প্রবেশ করে মাছ ও কাঁকড়া ধরছে।
একাধিক জেলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বন বিভাগের কতিপয় কর্মকর্তার সঙ্গে সাপ্তাহিক বা গোনথ (১৫ দিন) ভিত্তিক চুক্তির মাধ্যমে তারা অভয়ারণ্যে প্রবেশ করেন। প্রতি গোনে ফাঁড়ি ও স্টেশন ভেদে দিতে হয় ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। এতে কোনো বাধা ছাড়াই নির্বিঘ্নে শিকার চালাতে পারছেন তারা।
জেলেরা আরও জানান, আমরা জানি এটি আইনবিরুদ্ধ, কিন্তু পেটের দায়ে করতে হয়। যারা চুক্তি করে না, তাদের নৌকা অভয়ারণ্যে ঢুকতেই দেওয়া হয় না।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, সাতক্ষীরা রেঞ্জের কদমতলা স্টেশন কর্মকর্তা সোলাইমান হোসেন দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অভয়ারণ্যে জেলেদের অবৈধ প্রবেশ ও শিকারের মাত্রা ভয়াবহভাবে বেড়েছে। তার প্রত্যক্ষ মদদেই নটাবেকী, হলদেবুনিয়া, দোবেকী, কাছিকাটা, বালিঝাকি, ডিঙ্গিমারী, কাকাদোবেকী, আঙরাকোনা, পাকড়াতলীসহ বিভিন্ন স্থানে শত শত নেকৗা প্রতিনিয়ত মাছ ও কাঁকড়া শিকার করছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুন্দরবন সাতক্ষীরা রেঞ্জের ভারপ্রাপ্ত সহকারী বন সংরক্ষক ফজলুল হক বলেন, অভয়ারণ্যে কোনো নৌকা প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয় না। কেউ নিয়ম লঙ্ঘন করলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে।
তবে বাস্তবতার সঙ্গে এই বক্তব্যের কোনো মিল পাওয়া যায় না।
এদিকে কদমতলা স্টেশন কর্মকর্তা সোলাইমান হোসেনের সঙ্গে একাধিকবার মোবাইলে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের অভয়ারণ্য এলাকায় প্রকাশ্যে চলছে মাছ ও কাঁকড়া শিকার। দিনের পর দিন শত শত জেলে নদী-খালে প্রবেশ করে অবাধে মাছ ও কাঁকড়া শিকার করছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সুন্দরবনের দোবেকী, পুষ্পকাটি, নোটাবেকী, হলদেবুনিয়া, মান্দারবাড়িয়া, কাছিকাটা, আঙরাকেনা, বালিঝাকি, পাকড়াতলী, খোবরাখালীসহ একাধিক নদী ও খাল সরকারিভাবে অভয়ারণ্য এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এসব এলাকায় সব ধরনের নেযৗান চলাচল ও মৎস্য আহরণ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
কিন্তু বাস্তবচিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন। প্রতিদিনই অসংখ্য বাইনজাল, পাটাজাল, নেটজাল, ফাঁসজাল, দোন ও বড়শি ব্যবহার করে অভয়ারণ্যে প্রবেশ করে মাছ ও কাঁকড়া ধরছে।
একাধিক জেলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বন বিভাগের কতিপয় কর্মকর্তার সঙ্গে সাপ্তাহিক বা গোনথ (১৫ দিন) ভিত্তিক চুক্তির মাধ্যমে তারা অভয়ারণ্যে প্রবেশ করেন। প্রতি গোনে ফাঁড়ি ও স্টেশন ভেদে দিতে হয় ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। এতে কোনো বাধা ছাড়াই নির্বিঘ্নে শিকার চালাতে পারছেন তারা।
জেলেরা আরও জানান, আমরা জানি এটি আইনবিরুদ্ধ, কিন্তু পেটের দায়ে করতে হয়। যারা চুক্তি করে না, তাদের নৌকা অভয়ারণ্যে ঢুকতেই দেওয়া হয় না।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, সাতক্ষীরা রেঞ্জের কদমতলা স্টেশন কর্মকর্তা সোলাইমান হোসেন দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অভয়ারণ্যে জেলেদের অবৈধ প্রবেশ ও শিকারের মাত্রা ভয়াবহভাবে বেড়েছে। তার প্রত্যক্ষ মদদেই নটাবেকী, হলদেবুনিয়া, দোবেকী, কাছিকাটা, বালিঝাকি, ডিঙ্গিমারী, কাকাদোবেকী, আঙরাকোনা, পাকড়াতলীসহ বিভিন্ন স্থানে শত শত নেকৗা প্রতিনিয়ত মাছ ও কাঁকড়া শিকার করছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুন্দরবন সাতক্ষীরা রেঞ্জের ভারপ্রাপ্ত সহকারী বন সংরক্ষক ফজলুল হক বলেন, অভয়ারণ্যে কোনো নৌকা প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয় না। কেউ নিয়ম লঙ্ঘন করলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে।
তবে বাস্তবতার সঙ্গে এই বক্তব্যের কোনো মিল পাওয়া যায় না।
এদিকে কদমতলা স্টেশন কর্মকর্তা সোলাইমান হোসেনের সঙ্গে একাধিকবার মোবাইলে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
২৬ মিনিট আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে